হাইকোর্টের ঐ ভবন থেকে যেমনি বলা- “ওগো,
অনেক তো ভাই ঘি খেয়েছ, এবার তুমি ভাগো।
আর দেব না দেশের ভাগা রক্তমাখা পাল্লায়,
এবার কেবল হাল ধরবে দেশের মাঝি-মাল্লায়।”
এইনা শুনে মার্খোরেদের মনটা বেজায় বিলা,
এদেশ-ওদেশ মিলিয়ে শুরু, হয়েছে কত খেলা।
ভিনদেশেতে মিছিল করে মৌদুদীদের চ্যালা-
অধ্যাপকের জাতটা চেনায়, লোক হাসিয়ে ম্যালা।
কাপড় খুলে লেঞ্জা বেরয়, সুশীল হামিদ মীরের,
না কোন আলাদা রাজ্য নয়। বরং বাংলা, মানে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যেই উত্তর দিকের জেলাগুলো নিয়ে অশোকস্তম্ভের ছাপমারা সরকারী দপ্তর কিংবা ঘেমো আম আদমির প্রাত্যহিক আলাপচারিতা – সবেতেই হাজির উত্তরবঙ্গ। প্রথমেই বলে রাখা ভালো, আজকের প্রবল গ্লোবাল ঝড়ে ভাসতে ভাসতেও যেখানে জন্মেছি, বড় হয়েছি, কাজকম্ম করে বেচে বর্তে আছি, মন ভালো লাগলে বা খারাপ লাগলে যে পথ, জনপদ বা পাহাড়ে ছুটে যাই বারংবার, একটু সফট কর্ণার থাকবে না
মানুষ অতীতে চোখ চালিয়ে কদ্দূর পিছনে দেখতে পায়? বেশীর ভাগ ছবি-ই ফোকাসের বাইরে। তবু ডিজিটাইজ করে, পিক্সেল জুড়ে জুড়ে রেন্ডারিং করে নানা ভাঙ্গাচোরা টুকরো থেকে এক একটা ছবি বার করে আনা।
আর পাঁচটা দিনের-ই মত এক সকাল। আবার এক রকম নয়-ও। বই পড়া চলছে। বাবা এসে কোলে তুলে নিল
- চল।
- কোথায়?
- স্কুলে