২০০৩ সালের কথা মীরপুর স্টেডিয়ামে বিশাল একটা কনসার্ট হয়ে তাতে বাংলাদেশের প্রথম সারির সব ব্যান্ড সাথে পাকিস্তানের ব্যান্ড জুনুন আর স্ট্রিংস পারফর্ম করে। সেই অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষন হিসেবে ছিল গুরু আজম খান, আর তার সাথে সঙ্গত করেন আইয়ুব বাচ্চু, ফুয়াদ নাসের বাবু, সুমন এবং সাজু। এই কনসার্টটা ছিল সম্পুর্ন বিনামূল্যে। এই কনসার্টেই প্রথম হেলিকপ্টার দিয়ে কোন ব্যান্ড স্টেজে আসে। “এম্পিফেস্ট” নামে এই কনসার্টের
দেখ যায় পেরিয়ে যুগের পরে যুগ কত!
আছে অপেক্ষাতে তিরিশ লক্ষ আত্না তো।
জানি বঙ্গবন্ধু পঁচাত্তরে বাঁচলে ঠিক,
অনেক আগেই শুয়োরগুলো দেখতো শিক।
তখতে তখন পাকিস্তানি আত্নারা,
দেশপ্রেমিক আর আমজনতায় বাকহারা।
তারপরে এক মেজর সাহেব নাম করা,
করলে শুরু রাজনীতিতে মশকরা!
পাকিস্তানি ভূতের পূজা হয় শুরু,
গোলাম আজম ফিরল দেশে, তার গুরু?
সংবিধানের কাঁটাছেড়ায় ধর্মবিষ,
ঢুকিয়ে দিলেন মেজর সাহেব, ধানের শীষ।
প্রশ্ন কমে যাচ্ছে এখন। আগে যেমন প্রতিটা ঘটনায় হাজারটা প্রশ্ন শুনতে হতো এখন সেরকম না। একটা দুটা প্রশ্ন, তার সাথে মানানসই উত্তরেই কাজ হয়ে যায়। বলছিলাম আমার ছেলের কথা। বড় হচ্ছে, সেটা বুঝতে পারি। নিজেই উত্তর খোঁজতে শিখে যাচ্ছে।
কুন্তীবুড়িটা বহুত হতভাগি হলেও ভাবতে পারে নাই যে নিজের সবচে বড়ো দুর্ভাগ্যটা নিজেরই গর্ভে জন্ম দিছে সে...
কুরুসভায় কোনো সিদ্ধান্ত হয় নাই। যুধিষ্ঠিরের লগে আলোচনা কইরা সিদ্ধান্ত জানাইব কইয়া সিদ্ধান্তের লাইগা কৃষ্ণ এখন বইসা আছে কুন্তীর সামনে। কারণ কর্ণের বিপক্ষে পাণ্ডবদের সে যুদ্ধে জড়াবে কি না সেই সিদ্ধান্ত দিতে পারে একমাত্র কুন্তী....
স্নান সেরে হাল্কা গোলাপী নরম ড্রেসিং গাউন পরে বেরিয়ে আসে অদীনা, মাথায় ভেজা চুল শুকনো তোয়ালেতে জড়িয়ে। ব্রেকফাস্ট টেবিলে তখন টোস্ট এগপোচ চা কফি এইসব সাজাচ্ছে হিন্দোল। সেদিকে চেয়ে একটু হেসে নিজের ঘরে চলে যায় অদীনা। হেয়ার-ড্রায়ার চালিয়ে দিয়ে চুল শুকনো করতে করতে সে গুণগুণ করে কী একটা গানের কলি। অদীনা কোনোদিন গান শেখেনি বটে, কিন্তু তবু কেন জানি প্রতি সকালেই একটা না একটা গানের সুর তাকে অধিকার করে।
২০১০ এর অগাস্ট মাসের কোন এক ভোর রাতের কথা। ঢাকা ঘুমিয়ে পড়েছে, তবুও কোলাহলে জেগে ছিল ঢাকা বিমানবন্দর। এপাশের মানুষরা কাঁচের দেয়াল পার হয়ে ওপাশে যায়, স্বজনরা তাকিয়ে থাকে তখনও। তারপর আরও কয়েকটা কাঁচের দেয়াল, স্বজনদের ক্ষীণভাবে দেখা যায় ঐ দূরে। এরপর, আর দৃষ্টিসীমায় ধরা পড়ে না- এতগুলো কাঁছের দেয়াল ভেদ করে দেখা যায়না কাউকে। এরকম করেই একদল লোকের সাথে বিষণ্ণ মন আরা ক্লান্ত শরীর নিয়ে উড়োজাহাজের পেটে ঢুকে বসেছিলাম। পুরো পথে ঘুমাতে পেরেছিলাম মাত্র ২ ঘন্টা, মাটিতে নেমে দাঁড়াতে পারছিলাম না পেটের প্রচন্ড ব্যাথায়।
শুরুতে খুব মন খারাপ লাগত। প্রতিদিন সকালে সুপারভাইজার আসতেন গত ২৪ ঘন্টার গবেষণায় কি কি মহার্ঘ্য বিষয় আমি উদঘাটন করেছি তার সন্ধানে। শতকরা ৯৯ ভাগ দিনই হতাশ করেছি তাঁকে, হলাকা পাতলা কিছু হুমকি মেশানো, চাইনিজ ভাষায় চিবানো অথচ মোটামুটি স্পষ্ট ইংরেজিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে বেড়িয়ে যেতেন তিনি। তারপর, করিডোরে এসে দাঁড়াতাম।
শহরে কয়েকটি বাসে আগুন দেবার পর সহিংস অবরোধকারীদের ধরতে গেল পুলিশ। তাদেরকে না পেয়ে বাজারের তরকারী বিক্রেতা সালামকেই পিটাতে পিটাতে ধরে নিয়ে এলো থানায়। পুলিশ বলল, এই অরাজকতার জন্য জনগণই দায়ী। তাই জনগণের অংশ হিসেবে তুমিও দায়ী। আমরা পুলিশ হলেও মানুষ। তাই একটি সুযোগ দিচ্ছি। দৌড় দিতে হবে তোমাকে। যদি দ্রুত দৌড়াও, তাহলে সীমানার দেয়াল অবধি পৌঁছাতে পারবে। যদি খুব বেশী দ্রুত দৌড়াও তাহলে লাফিয়ে দেয়াল পেরিয়ে রা
(মাদিবা আর নেই। এই অনুবাদটা মাদিবার জন্যে। যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন...)
সচলে দ্বিতীয় বারের মত লিখতে বসা। আমার প্রথম লেখায় আমি বাংলাদেশের রাজনৈতিক হুমকির একটা পরিসংখ্যান দেয়ার চেস্টা করেছি। খুব স্বাভাবিক ভাবেই, অনেকে জানতে চাচ্ছেন আমি কোন ম্যাথড বা ম্যাটেরিয়ালস ব্যাবহার করে ওই তথ্য গুলো দিয়েছি। প্রথম লেখাতে আমি এই ব্যাপারগুল সম্পর্কে খুব সংক্ষেপে এবং সহজ ভাবে কিছু জিনিশ ব্যাখ্যা করেছি, কারন সত্যি বলতে এই জাতীও টেকনিক্যাল লেখার গ্রহণযোগ্যতা বা লেখার টেকনিক্যাল অংশ গুলো