জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোনো চরিত্র না। যেখানে সুখ-দুঃখ, ভালোলাগা-মন্দলাগা, হাসি-কান্নার মত ছোটবড় প্রতিটি অনুভূতির গাঁট ধরা থাকবে অভিজ্ঞ কোন হাতের যাদুকরীতে। জীবনের প্রতিটা বাঁক বরং আরো অনেক বেশি বর্ণিল, আপেক্ষিক, অনিশ্চিত ও বৈচিত্র্যময়। কোথাও চরম আবার কোথাও নির্মল যা আগে থেকে অনুমান করা কঠিন। তারপরেও ভালো লাগা উপন্যাসের প্রিয় কোন চরিত্রের মাঝে প্রায়শই আমরা ফুটে উঠতে দেখি নিজের প্রতিচ
এক. প্রশ্নবোধক
সব কিছু বলে দিতে হয়!
বোঝ না?
এত চিৎকার এত প্রতিধ্বনি
কিছু কি শোন না?
রাজনীতি শিখে গ্যাছো, তাই না?
টার্ম ফাইনাল পরীক্ষার মাঝেই সিদ্ধান্ত নেয়া ছিল যে পরীক্ষার পর ঘুরতে যাব। পরীক্ষা শেষের সাথে সাথেই ঠিক করে ফেললাম এবার গন্তব্য সিলেট। সে অনুযায়ী প্রস্তুতিও নেয়া হল। ইচ্ছা জাফলং, মাধবকুণ্ড, হাম হাম, শ্রীমঙ্গল কোন কিছুই বাদ দেয়া হবে না। সবার কাছেই পর্যাপ্ত টাকা থাকলে টাঙ্গুয়ার হাওড় ও দেখে আসা হবে। দিন টা ছিল সম্ভবত জানুয়ারীর ২৫ তারিখ। প্রতিদিনের সন্ধ্যার আড্ডায় গিয়েছি। হঠাৎ দেখি ইমন আর তৌহিদ
তাজউদ্দীন স্যারের ক্লাস মানেই হই হই দৌড়া দড়ি করে ক্লাসে ঢোকা। তাই আগের ক্লাস টা শেষ করেই একমিনিট দেরি না দোতলা থেকে নিচতলায় নেমে যাই। আজ কাল ক্যাম্পাসটায় ও মানুষ গিজ গিজ করে। লিফটের সামনে গিয়ে দেখবো ইয়া বড় লাইন। তার চেয়ে ভালো আগে যাওয়া।
একটা বিষয় নিশ্চয় সবার মনে আছে, স্কুল কলেজে বাংলা বইয়ের এক একটা গল্প কবিতার পর কিছু শব্দার্থ দেয়া থাকত। এদের মধ্যে কয়েকটা শব্দ হত এতটাই দূর্বোধ্য যে, শব্দার্থ দেয়া না থাকলে গল্প কবিতার আর কিছু বোঝা যেত না ।
খবরগুলো একসাথে করছি এখানে। চাইলে আপনারাও যোগ করতে পারেন, কোন নতুন তথ্য এবং আপডেট থাকলেও এখানে যোগ করতে পারেন। পরিস্থিতি সামগ্রিকভাবে অস্থিতিশীল তাই পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।
আমার জন্ম সত্তুরের দশকের শেষের দিকে, স্বাধীন বাংলাদেশে। আমি বাহান্নর ভাষা আন্দোলন দেখিনি, ঊনসত্তুরের গনআন্দোলন দেখিনি, একাত্তুরের মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। আমি দেশের ইতিহাস পড়েছি বইয়ে। কিন্তু এসব ঘটনা আমার মনে জীবন্ত হয়ে আছে অন্য একটি কারনে। স্বাধীনতা উত্তর প্রজন্মের আর সবার মতো, আমি ছোটবেলা থেকেই এসব ঘটনার কথা শুনেছি বড়দের মুখে। ইংরেজিতে যাকে বলে, first-hand account; বাংলায় “প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ
আজকে যারা গোমড়ামুখো
আজকে যাদের গা জ্বলে
থাকলে সাহস বল না তোরা
আসলেতে কোন দলে?
আজকে যাদের চউক্ষে পানি
আনন্দে নয়, দুঃখুতে
'সাঈদী' বলে ফোঁপাস যদি
তোদের মুখে দেই মুতে।
আগের পর্ব - http://www.sachalayatan.com/node/48180
আফসার মুক্তিযুদ্ধে দেয় এবছরের জুনে। বেশ ভালো ট্রেনিং সে এতিমধ্যে নিয়ে ফেলেছে। রণাঙ্গন হিসেবে বেছে নিয়েছে কুষ্টিয়া। দেশের হয়ে লড়াই করা যাবে। সেই সাথে পরিবারের আশেপাশে থাকা যাবে। কুষ্টিয়ায় মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেবার পর সে চলে আসে কাশীপুরে। যোগ দেয় আজিমের গেরিলা দলে।
।।১।।
শৈশব নিয়ে অনেক লিখেছি। আমার সব লেখাতেই সে উঁকি মারতে আসে, দেখে মনে হয় সব ব্যাপারেই তার কিছু অভিমত আছে; এমনই নাছোড়বান্দা সে। আজকে অনেকদিন পরে কলম (নাকি অভ্র?) ধরলাম – আর ধরা মাত্রই সেই ব্যাটা এসে হাজির। মেহদীকে জিজ্ঞেস করতে হবে, অভ্রের সাইড এফেক্ট হিসাবে এটার কথা উল্লেখ আছে নাকি কোথাও।