শাহবাগ আন্দোলনের স্ফূলিঙ্গের জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ থেকে। তারপর তা দাবানল হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে সমস্ত বিশ্বের বাংলাদেশীদের মাঝে।
পশুসমাজে শিয়ালের স্থান খুব একটা সম্মানজনক না হলেও রাত বিরাতে তাদের হুক্কাহুয়ার চিৎকার শুনলে মনে হবে এই বনে একটাই মাত্র প্রাণী -তার নাম শিয়াল। অথচ এই বনে শিয়াল ছাড়াও অগুনতি পশু আছে। হাতি, ঘোড়া, বাঘ ভাল্লুক সিংহ বানর গরু ছাগল সব রকমের পশু বাস করে শান্তিপূর্নভাবে।
আপনি হয়তো এই মাত্র ফিরলেন শাহবাগ থেকে। আপনার উচ্চারিত স্লোগান এখনো ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হচ্ছে লক্ষ কন্ঠে, শাহবাগে, সারা দেশ জুড়ে। টুইটারের মাধ্যমে আপনি হয়তো জানিয়ে দিচ্ছেন বিশ্ববাসীকে আমাদের প্রাণের দাবীর কথা। ফেসবুকে শেয়ার করছেন নিজের প্রত্যয়, আশা আর উৎকন্ঠার বাণী। অনলাইনে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন নাশকতার, খণ্ডণ করছেন প্রজন্মের এই আন্দোলন নিয়ে সকল অপপ্রচারের। কিংবা হয়তো, আপনি পারিবারিক বা পেশাগত
প্রথম পর্ব http://www.sachalayatan.com/node/48143
রিনার শ্বশুরের নাম রহমত আলী। প্রায়মারী স্কুলের হেডমাস্টার। গনিতের শিক্ষক। বিকেল বেলা একা একা বাড়ি ফিরছেন। তীব্র গরম পরছে। তার ব্যাপক তেষ্টা পেয়েছে। ছাতি বন্ধ করে রহমত সাহেব, রাস্তার পাশের চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়ালেন। পানি চাইলেন।
আজকাল একটি গোষ্ঠী বাক-স্বাধীনতা ও গণ্মাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে খুব কথা বলছে। দেশে নাকি বাক-স্বাধীনতা বলতে কিছুই নেই এবং গণতন্ত্র বিলুপ্ত হয়েছে। সরকার নাকি নিরন্তর ফ্যাসিস্ট(আসলে ফ্যাশিস্ট, এরা উচ্চারণটা জানে না!) হয়ে উঠছে। সত্যিই কি তাই?
অমর একুশে গ্রন্থমেলা বাঙালির প্রাণের মেলা। দেশের সৃজনশীল লেখক পাঠকদের মিলনস্থল এই মেলা। এটা তথাকথিত এবং সকলের জানা একটা কথা। এর সাথে ভিন্নমত পোষণ করবেন এমন কেউ কি আছে এই দেশে, থাকতে পারে?
দুষ্টুদের সাইজ করার একটি সহজ টেকনিক ... ...
বাতাস বলে, আমি বইতে চাই
পাল বলে, বইতে দেবোনা, এই ফুলে দাঁড়ালাম
এ হেন দ্বন্দ্বে মাঝি বড়ই আহ্লাদিত!
ডাল গুড়ো করার যাঁতাকলে ক্যাঁচর ম্যাঁচর শব্দ করে ডাল পিশাচ্ছে ব্লাউজ না-পড়া দুটি পৌঢ়া; যে কুটনী মহিলা তাদের এই কাজের তদারকি করতে এসে চেয়ারে বসে গুড়গুড় করে হুক্কা টানছে তার গায়েও ব্লাউজ ছিল না,- কাছেই জানালার ফাঁক গলে ভেসে আসছে ঘেঁটুপুত্র কমলার ফুঁপানো কান্না। তার কান্না ল্যাপটপ থেকে আস্তে আস্তে বের হয়ে আমাদের মাথায় নেশা ধরায়, স্তব্ধ স্থির পাতলা কুয়াশার মত ঝুলে থাকে ঘরের ছাদের নিচে। আমরা কমলার কান্ন
শাহবাগ আন্দোলনের ১৭তম দিনে পুরো ২৪ ঘণ্টা প্রতি ৩০ সেকেন্ড পরপর ছবি তুলে বানানো হয়েছে প্রায় দুই মিনিটের এই টাইম-ল্যাপস ভিডিওটা। শাহবাগ আন্দোলনের বিশালত্বকে ধরে রাখার আরেকটা প্রচেষ্টা বলতে পারেন।