[justify]শিক্ষা, কর্ম এবং বসবাসের কারণে বহু বাংলাদেশীকে দেশ তথা শাহবাগ থেকে দূরে থাকতে হয়েছে। শাহবাগের গণজাগরণে সামিল হওয়ার জন্যে তাদের সুযোগ খুব সীমিত। তবে তারাও সামিল হতে পারেন সাইবার যুদ্ধে। ফেসবুক, নানাবিধ ব্লগ ইত্যাদিতে অনেক বছর ধরেই চলছে জামাত-শিবিরের নানা অপপ্রচার। এর সাথে যুক্ত রয়েছে দেশ ও দেশের বাইরে জামাতের পে-রোলে চলা নানা লেখক।
আমরা দেখেছি ফেইসবুকের মাধ্যমে ছাগুরা কিভাবে দেশের মানুষের মাঝে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। ফেইসবুক ছাগুদের নিয়ে এখন আমরা অনেকেই সচেতন।এখন আরো গুরত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আমাদের সাবধান হওয়া দরকার।
ছাগুরা ফেইসবুক ছেড়ে এবার একত্রিত হচ্ছে 'টুইটার' এ, বিশ্ব মিডিয়ার কাছে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভুল আর মিথ্যা সংবাদ। নিচের লিংক আর স্ক্রীনশট গুলো দেখলে ব্যাপারটা কিছুটা আচ করতে পারবেন।
এক এক্কে এক
কাদের মোল্লার রায়ের খাতায়
ফাঁসির হুকুম লেখ।
দুই এক্কে দুই
রক্তচোষা বাচ্চু চোরা
কৈ পালাবি তুই?
লিরিক ৯
এই লাল মাখানো ভোরে
এই প্রজন্ম চত্তরে
এই ঘুম তাড়ানি রাতে
এই ঊর্দ্ধে তোলা হাতে
তুলছি যারা...
তুলছি যারা, তুলছ যারা
উঠছি কেঁপে দারুন অহঙ্কারে
এই লাল মাখানো ভোরে
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানার মানুষ তিরিশ হাজার টাকা চাঁদা তুলে চার মণ আতপ চালের পিঠা তৈরি করছেন। উদ্দেশ্য, শাহবাগে সমবেত মানুষদের জন্যে এ পিঠা তারা নিয়ে যাবেন।
এ কাজে তিন হাজার টাকা একাই দিয়েছে মণীষা। তার মাটির ব্যাঙ্কটি ভেঙে অনেকদিনের তিলোত্তমা সঞ্চয় সে তুলে দিয়েছে অন্যদের হাতে, যাতে শাহবাগে তারও কিছু অবদান থাকে।
মণীষার বয়স ছয় বছর।
দেশপ্রেম এর এক লেবাস পড়ে ছিলেন রাজা বেশ,
নতুন লেবাস দিতে হবে গায় এখন সময় শেষ।
এখনি সময়, পাল্টাতে হবে নাহলে যে আছে ভয়,
পাছে লোকে সব দেখে ফেলে, আর তুই রাজা(কার) কয়।
কোথায় পাব এমন পোশাক যা কিনা মানাবে গায়,
সবার গায়ে মলিন পোশাক, আমাকে কি শোভা পায়।
চেয়ে দেখি আজ আশে পাশে যারা পরে আছে সাধারণ,
দেশপ্রেমের এক পুরাতন পোশাক , যত আম জনগণ।
বিশ্ববিদ্যালয়কে বলা হয় আলোকসঞ্চারী প্রতিষ্ঠান, মানুষের মনের ভেতরকার অজ্ঞানতা দূর করে তাঁকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসাবে বিকশিত করাই এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য। কিন্তু ইদানীং খেয়াল করছি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভরে যাচ্ছে ছদ্মসাম্প্রদায়িক উত্তরাধুনিক ধান্ধাবাজে। এমনই একজন নব্যরাজাকার পিয়াস করিম, যে কিনা আবার ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক হয়ে বসেছে!
এই লেখাটা লিখবো না ভেবেছিলাম। আজকের এই অভূতপূর্ব গণজাগরণের মূহুর্তেও যারা বিভিন্ন ধোঁয়াশার বিকিকিনিতে ব্যস্ত তাদের পথে আনার মতো কোন কথার যাদু আমার জানা নেই। এই স্বতঃস্ফূর্ত বাঁধ ভাঙ্গা গণজোয়ারে যারা রাজনীতির আবর্জনা খুঁজে পান, বা যারা এই গণস্রোতে নানা আবর্জনা মিশিয়ে এর প্রবাহকে আবদ্ধ করতে চান, অথবা যারা এই জোয়ারে কোন ভাবেই ভাসতে পারলেন না, এই অধমের সামান্য কথায় সেই হতভাগাদের ধ্যান-ধারণা বা মন
শাহবাগ
-শেখ ফেরদৌস শামস ভাস্কর
অ্যারিজোনা, যুক্তরাষ্ট্র
চলো চলো চলো যাই
শাহবাগ যে ডাকছে ভাই
তরুণ সমাজ
জেগেছে আজ
রাজাকারদের রক্ষা নাই।
বিকেল চারটে থেকে চারটে তিন মিনিট পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচী ছিলো। তিন মিনিটের জন্য থমকে যাওয়া দেশ। সবখানে, সবখানে একটা দাবীতে সোচ্চার কোটি কোটি মানুষ। ব্যাপারটাই কি অদ্ভুত!