বাপ মরেছে, ভাই মরেছে
বোনের খবর পাইনি আর
চুদুর বুদুর দেখসি বহুত
অহন খালি চাই বিচার।
তৃতীয় বিশ্বের একটি মুসলিম দেশে কি হচ্ছে তা নিয়ে অনেক বিদেশীদের তেমন একটা আগ্রহী না হলেও এত বড় আন্দোলন দেখে পুরোপুরি উপেক্ষাও করতে পারেনা। বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংহতি প্রকাশ, বিভিন্ন দুতাবাসের সামনে দেশপ্রেমিক বাংলাদেশীদের একতা এবং সংহতি দেখে অনেকেই প্রশ্ন করে কি হচ্ছে তোমাদের দেশে?
-এই জহির, এই জহির ওঠ্, এই সন্ধ্যাবেলায় এমন ডাইকা ঘুমাইতাছিস্ ক্যান?
(বাংলার এক ইঞ্চি মাটিও যেমন ওদের না, বাংলার এক ইঞ্চি ত্যানাও ওদের দিবো না। ত্যানা যদি প্যাঁচাতেই হয়, আমরাই প্যাঁচাবো)।
বেশ কিছুদিন আগের কথা। কাঁচা বাজারে কেনা-টাকা শেষ করে বের হচ্ছি, তখন বাজার থেকে বেরোনোর রাস্তার মুখে কিছু তরুণ একটু কথা বলতে চাইলো। আমি জিজ্ঞেস করলাম, “তোমরা কি আমার সঙ্গে কথা বলতে চাও?”। একজন কুণ্ঠিত-ভাবে আমার হাতে দুই প্যাকেট মাংস ধরিয়ে দিয়ে বলল, “আমরা ছাত্র শিবিরের পক্ষ থেকে তহবিল সংগ্রহের জন্য হজ্জ্বের দুম্বার মাংস বিক্রি করছি, আপনি যদি দুই প্যাকেট কিনতেন” ।
দৃশ্যপট আছদগঞ্জ চট্টগ্রামঃ ৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৩
কানে মোবাইল গুঁজে চোখ সজাগ রেখে এদিক ওদিক তাকাচ্ছে এক দাড়িয়াল। এখনো কেউ আসেনি। আগে এসে বোকামী করলো কিনা আক্ষেপ করছে। আজকে আন্দরকিল্লার দিকে যাবার সাহস হচ্ছে না। পিঠের চামড়া রাখবে না মিছিল দেখলে। তাই জেলখানার পাশের রাস্তাটাকে নিরাপদ ভেবে বেছে নেয়া। ঐ তো আসছে দুজন। খানিক পার পাশের গলি থেকে আর পাঁচজন। মোটামুটি বিশ পঁচিশজন হবার পর শ্লোগান শুরু -নারায়ে তকবীর। কিন্তু গলায় আজকে জোর নেই। গতরাতে প্রেসক্লাবের জাগরণ মঞ্চ থেকে দেয়া ঘোষণাটা ঘুরপাক খাচ্ছে মাথায়। মিনিট দশেক শ্লোগান দিয়ে লালদীঘির কাছে এসে ডানে বামে তাকিয়ে মিছিলের হঠাৎ সমাপ্তি ঘোষণা করলো নেতা। তিন মিনিটের মধ্যে দলটা রাস্তা থেকে নাই হয়ে গেল।
শাহবাগবিরোধী ভাইরা নিশ্চয়ই গত কয়দিন ধরে ভয়ে প্যান্ট ভিজায়ে ফেলতেছেন। আপনার বুক ধড়ধড় করছে, প্রেসার হাই, চোখে কালসিটে পড়ে গেছে। গত কয়দিনে অনেক খাঁটুনি গেছে- আপনি কোন গ্রীন দেখতে পাচ্ছেন না। যদিও সবাই আপনাকে প্রচুর পুষ্টিকর কাঁঠালপাতা দিয়ে গেছে তবু কাঁঠালপাতার শর্ট পড়ে গেছে! এই অবস্থায় কী করবেন?
১- যেকোন ব্রাউজার এ একটি নতুন উইন্ডো বা ট্যাব খুলুন
২- টাইপ করুনঃ google.com
[justify]শহীদ যোবায়ের চৌধুরী রিমু’র নাম নিয়ে শুরু করছি, শুরু করছি আরও সেইসব শহীদ স্মরণে যাদের নাম ভুলে গেছে বাংলাদেশ!
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র অসুস্থ হওয়ার পরও যথাসময়ে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া না যাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের বিক্ষোভের সুযোগ নিয়ে কমান্ডো কায়দায় উপাচার্যের বাসভবনের ভেতরে ঢুকে নাশকতা চালিয়েছে কিছু লোক। উপাচার্যের স্ত্রী মিসেস আয়েশা আকতার বেতারায়তনের সাথে সাক্ষাৎকারে বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে তিনি জানিয়েছেন, এ হামলা সাধারণ ছাত্রদের হতে পারে না, এবং এর সাথে শি
তুমি হেঁটে গেছো রক্ত চাদরে মোড়া
রাজপথ ধরে। আর বেশি নেই যেতে।
টগবগ করে ছুটেছে কালের ঘোড়া,
অবিরাম ছোটা, কিসের হদিস পেতে?