এক এক-এ এক
রাজাকারের মুখোশ খুলে একটু খুঁজে দেখ!
দুই এক-এ দুই
জানলে পরেই বলবে তুমি- ‘তুই রাজাকার’ তুই!
তিন এক-এ তিন
রাজাকারের ফাঁসির দাবী দেশমাতৃকায় ঋণ!
চার এক-এ চার
ঘাপটি মারা দালালেরা আর পাবেনা পার!
পাঁচ এক-এ পাঁচ
সমাজে নয়; বনের পশু চিড়িয়াখানায়, পারলে বনে বাঁচ!
ছয় এক-এ ছয়
একটা বুকভরা শ্বাস টানলে পরে দূর হবে সব ভয়!
সাত এক-এ সাত
যুদ্ধ মানে তোমার হাতে আমার হাতে হাত!
৪১ বছর ধরে একটা বাড়িতে ছিলাম!
নতুন বাড়িতে উঠে সবকিছু মানিয়ে নিতে, ঘরটাকে সাজাতে ও নানা ঝামেলায় ঘর কখনো পরিষ্কার করা হয়নি।
কিন্তু এখন আর এই বাড়িতে শ্বাস নেয়া যাচ্ছে না- কার্বন-ডাই-অক্সাইড, কার্বন-মনোক্সাইড, হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস ও রোগ-জীবাণু তে ঘরে দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
ঘরের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
সব কাজ-গোসল-রান্নাবান্না-ঘুমানো-বাথরুম করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
প্রবাসী বাংলাদেশী ও তাদের সহযোগীদের প্রতিবাদ সংকলন
[justify]অনেকদিন ধরে একটা গল্পের প্লট মাথায় ঘুরছিল। একটা মেমরি শপের গল্প। সেটা হল, একটা কর্পোরেশন, যারা মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন ইত্যাদি নিয়ে একটা ভার্চুয়াল দুনিয়া তৈরি করে, একটা মেয়ে সেই কোম্পানিতে গিয়ে খুঁজে খুঁজে বিভিন্ন মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন টুকরা মিলিয়ে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নের দেশ তৈরি করে। গল্পটা মাথার ভেতরে লেখা হয়ে ছিল, কিন্তু কাগজে কলমে লিখতে ইচ্ছা করছিল না। কারণ, সেটা একটা নি
এই যাত্রায় আমিও আমার ক্ষুদ্র সম্বল নিয়ে যোগ দিলাম। মূল উদ্দেশ্য অংশগ্রহণকারীদের আরো উৎসাহিত করা। #shahbag হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করে টুইট করুন। এ আগুন ছড়িয়ে যাক সবখানে। নীচের ছবি দুটি প্রতিদিন আপডেট করবো আশা করি।
সর্বশেষ আপডেট: বাংলাদেশ সময় রবিবার ফেব্রু ১০ ২০১৩ রাত ১০:৩০।
"খুলনার মানুষ পৃথিবীর সবচাইতে শান্তিপ্রিয় আলসে জাতি।এরা বিক্ষোভ,আন্দোলন,মারামারি কিছুর ভিতরেই নাই"
যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন সাজার প্রতিবাদে মানুষ যেদিন শাহবাগে জড়ো হতে শুরু করে,এইটা সেদিন রাত বারোটায় দেয়া আমার একটা স্ট্যাটাস আপডেট।
লেখাটি গতকাল দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারিনি। একাত্মতা জানিয়েছি আন্দোলনের শুরুতেই। সশরীরে যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করছি থাকার। কয়েকটি জিনিস লক্ষ্য করলাম। হয়তো আমার দৃষ্টিভঙ্গিটা ভুল, অন্য কোনও দিক থেকে দেখলে অন্যরকম দেখাবে; এটা শুধুই আমার কাছে যা মনে হয়েছে সেটা বলছি। আশা করি কেউ ব্যক্তিগত ভাবে নেবেন না।
ঢাকায় পা দেবার পর থেকেই সচলাড্ডা চলতেই আছে অবিরাম, প্রথমেই দর্শন মিলল ওডিন দেবতা এবং গর্তবাসী খেকশিয়ালের, তাদের বগলদাবা করে যাওয়া হল রহস্যময় ব্যানার্জী স্যামের আলয়ে, তাকে যখন তখন এমন ব্যানার উপহার দেবার জন্য দুকথা শুনিয়ে আড্ডার সমাপ্তি ঘোষণা করা হল।
ঠিক অনেক সময় চুপ করে বসে থাকা যায় না। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধী কাদের মোল্লা ৭১'এর গণহত্যায় সংশ্লিস্ট থাকার পরও অদৃশ্য কারণে পার পেয়ে যাবজ্জীবনের "পুরস্কার" নিয়ে বিজয় চিহ্ন দেখাতে দেখাতে কোর্ট চত্বর ত্যাগ করে ঠিক তখন আমরা কিভাবে বসে থাকতে পারি? মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় তাড়িত হয়ে সকলে ধাবিত হয় শাহবাগের দিকে। প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও ক্ষোভে ফেটে উঠে সকল শ্রেণীর মানুষ, ঠিক তখন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সেই ছবি শিরোনামহীন হয়ে থাকে।