[justify]অফিস থেকে ফেরার সময় হলে ও আজকাল তেমন তাড়া লাগেনা মনে। সবাই কেমন ছটা বাজতেই বাসার দিকে ছুট দেয়, শুধু আমার মত হতভাগা যারা অনেকের মাঝে থেকে ও এই শহরে বড্ড একা তারাই অফিস থেকে বের হতে গড়িমসি করতে থাকে। আজকে ও বের হতে হতে ঘড়ির কাটা সাড়ে ছটার ঘর পেরিয়ে সাতের দিকে চলে যায়। ব্যাগ কাঁধে নিয়ে হেড-ফোন কানে গুজে দিয়ে ফোনে ডেভিড গেরেটকে খুঁজতে থাকি রোজকার মত।বাসস্টপে আসতে আসতে গ্যারেট সাহেব
[justify] আজকে নাহয় মাহিন বাবুর গল্প বলি-
কড়ে আঙ্গুলের সমান একটা মানুষ যদি তার আশেপাশের সব মানুষকে নাকানি চুবানি খাওয়াতে থাকে তার হাঁটতে শেখার বয়স থেকে তাহলে তাকে কি বলা যায়?!
[justify]মাঝে মাঝেই বাড়ীতে আব্বার কাছে ফোন করে ঘ্যান ঘ্যান করি,ডাক্তার হবনা। আসলে এই আক্ষেপটা এমনি এমনি তো আর আসেনা,সারাক্ষন পরীক্ষা, ক্লাস, ওয়ার্ড সবকিছু নিয়ে ত্যাক্ত-বিরক্ত এই আমি। তার উপর মরার উপর খাড়ার ঘা হিসেবে মনের ভিতর সারাক্ষন একটা আশংকা ,এই বুঝি কোন অপরাধ করে ফেললাম, কোন স্যারের চোখে পড়ে গেলাম-তাহলে তো সাড়ে সর্বনাশ ,আর পাস করা লাগবেনা কোন প্রফে।
বাচ্চু রাজাকার, যে একাত্তরে নানা অপরাধ ঘটানোর পর পঁচাত্তরে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগ নিয়ে মাওলানা আযাদ নাম ভাঁড়িয়ে যত্রতত্র ধর্মীয় ব্যাখ্যা বয়ান দিয়ে বেড়াচ্ছিলো, আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারার্থে গঠিত ট্রাইব্যুনালে তার মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়ার পর চারটি ক্ষমতাধর রাষ্ট্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
সমান্তর প্রগমন
একটুকরো কাগজ উড়ে যাচ্ছে,
তাতে ছিলো না জন্মানো কবিতার কয়েকটা পংক্তি,
সেই মৃত ভ্রূণটিকে বুকে নিয়ে চলে
যাচ্ছে ধাত্রী, ওদের পিছনে সূর্যাস্তের লাল আকাশ।
সেদিকে চেয়ে থাকি জ্বরঝাপসা চোখে,
অন্য এক পৃথিবীর স্বাদ লাগে জিভে।
প্রিয় পাঠকবৃন্দ,
সচলায়তন পড়তে গিয়ে, কিংবা মন্তব্য এবং/অথবা পোস্টের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে আপনারা মাঝে মাঝে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হন। জনবলের অভাবে এ সমস্যাগুলোর তাৎক্ষণিক সমাধান দেওয়া আমাদের পক্ষে সবসময় সম্ভব হয় না। এ সমস্যাগুলো আরো ভালোমতো বোঝার এবং বিশ্লেষণ করার জন্যে সমস্যা রিপোর্টিঙের একটি সুসজ্জিত রূপ হিসেবে আমরা একটি ফিডব্যাক ফর্ম প্রণয়ন করেছি।
'সাওনা তে যাবে নাকি কাল?'
শনিবার সকালের 'ব্রাঞ্চ' খাচ্ছিলাম। তাকিয়ে দেখি হাসি হাসি মুখে মার্ক্কু দাড়িয়ে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে মার্ক্কু-র সাথে আমার 'দ্বৈতাবাস' (দেশে থাকতে একবার এক দরখাস্তে 'দ্বৈতাবাস'-এর অনুমতি নিতে যেয়ে, 'দ্বৈতাবাস' এর জায়গায় 'সহবাস' লিখে ফেলেছিলাম, কি বিব্রতকর পরিস্থিতি!)। ফিনল্যান্ডে আমার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে 'হোস্টেল' বলতে ছোট ছোট দুইতলা কাঠের বাড়ি। এক বাড়িতে চারটা করে এপার্টমেন্ট, প্রতি এপার্টমেন্টে দুইজন বাসিন্দা। আমার সাথে থাকে মার্ক্কু। তাগড়া জোয়ান ছেলে, স্থানীয়। যে কোনো 'আজাইরা' জিনিসে আমার অযাচিত আগ্রহ দেখেই বোধ করি প্রস্তাবটা দিল। তাছাড়া মার্ক্কুকে সেদিন নারকেল দুধ আর ডিমের সালুন করে খাওয়ানোর পর থেকে ছেলেটা আমাকে বেশ তোয়াজ করে চলছে।