যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে নাখোশ পুরো ইসলামী উম্মা
বিচার ঠেকাতে প্রতিবাদ হয় নিয়মিত বাদ জুম্মা
আরব-বিশ্ব? তাদের তো খাড়া থাকেই ঈমানি জজবা
সব জেনেশুনে তাও তুমি এই তাগুতি বিচারে মজবা!
বেশ কিছুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গের একজন বর্ষীয়ান লেখক সহ আরো কয়েকজন লেখক-কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম ঢাকার একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত বাংলা সাহিত্যের একটা সম্মেলনে যেখানে বাংলাদেশী লেখকদেরই প্রাধাণ্য ছিল মূলতঃ। হোটেলে উনাদেরকে উঠিয়ে সব গোছগাছের পর বর্ষীয়ান লেখক জানতে চাইলেন এই সাহিত্য সম্মেলন কী এবং কেন (যদিও এটা উনাদের সবাইকে আমন্ত্রনের সময়ই বলা হয়েছে)। আমি কাঁপা কাঁপা বুকে শুধু এটুকু আবারো বলতে পা
স্কুল ও বন্ধুরা
এই কংক্রিটের ঢিপিগুলোতে নিজেকে অস্তিত্বহীন মনে হয়। যেই না পথে পা বাড়ানো হয়, একটা অনুভূতি হয়। পথটা বুক পেতে দিয়েছে। দালানগুলো শোষক শ্রেণী; নিষ্ঠুর রাজা। আর পথগুলো প্রজা। খানাখন্দে জল নিয়ে যেন মলিন কাপড়ে দাঁড়িয়ে আছে শত শত গলি। মনটা বরাবরের মতই ধুলোমাখা কিন্তু সরল সোজা। কপট রাজার সাথে প্রজার এটাই পার্থক্য।
আগে যেখানে থেমেছিলাম
"ব্যাড মানি"
ব্যাড মানি কেভিন ফিলিপ্সের একটি আর্থ-রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। কেভিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের ১৯৬৮ সালের নির্বাচনে সিনিয়র স্ট্যাটেজিস্ট ছিলেন। ওয়াশিংটনকে খুব কাছে থেকে দেখা এই বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞের দৃষ্টিভঙ্গী আমার কাছে ভালো লাগলেও তার লেখার ধরণ তেমন ভালো লাগেনি। জটিল এবং দীর্ঘ বাক্যে সহজ কথাগুলো অনেক বেশী স্পেস নিয়ে বলেন তিনি। ফলে মূল পয়েন্ট ধরতে বেগ পেতে হয়।
খুব ছোট বেলা থেকেই আমি পড়ুয়া। কিন্তু বই পড়ে প্রথম কাদার কথা মনে পরছে যখন ক্লাস ফাইভ এ সাতকাহন পরলাম। দিপাবলি যখন জানল যে ও adopted, তখন দিপার কষ্টে আমিও ভেউ ভেউ করে কাদলাম..ওর দৃঢ় মনোভাব, ওর চরিত্র আমাকে প্রচুর আকর্ষণ করত। আমি চাইতাম দিপার মত হতে। কিন্তু তখন ও জানতাম না যে দিপার ওই কান্নাটা আমাকেও যে কত অসংখ্য বার কাদতে হবে। মাত্র আড়াই বছর পর জানতে পারলাম যে দিপার মত আমিও adopted.দিপার মতই আমিও না
রাজধানী ঢাকার সেই মফস্বল রূপের অন্যতম হৃদয়গ্রাহী আকর্ষণ ছিল তার সবুজ। গাছগাছালিতে ঢাকা পুরো শহরটাই ছিল মনোমুগ্ধকর এক শান্ত নগরী। বৃক্ষপ্রেমী দাদীমার কল্যাণে আমিও বেড়ে উঠতে পেরেছি ছায়াঘেরা সবুজের মাঝে। স্কুলের ছুটিতে গ্রামের নানাবাড়িতে আম কাঁঠালের গাছে অনেক লাফিয়ে উঠেছি। শহুরে ঘড়িবাঁধা রুটিনের শৈশবেও কাছে পেয়েছি আম কাঁঠালের সুবাস। মনে পড়ে জানুয়ারি মাসের শীতের প্রভাতে আমাদের আমগাছে দেখা মিলতো মুকুলে
পাথরের কাছে যাই, বলে সে,
বহুকাল স্থানু পড়ে আছি এইখানে,
একটু ঠেলে দাও, আমি গড়িয়ে গড়িয়ে চলে যাব ঐ নদীটির কাছে
শরীর জুড়ে পেতে চাই একটু গতির আনন্দ।
বরফের চাঁইয়ের কাছে যাই, সে বলে,
তীব্র শীতে জমে গেছে হৃদয়, চারিদিক ধাঁধাঁময় শুভ্র বহুবছর,
আমাকে কেউ বসন্তের দিন দেখাতে নিয়ে যাও
গলে যাব জানি তবু হৃদয়ের উপরে যেন ফোটে বর্ণিল একটি গোলাপ।
আগুনের কাছে যাই, দাউদাউ করে বলে সে,
[justify]একটু ইতিহাস জেনে নেই
শুরু করি আর্মেনিয়ার গণহত্যার ইতিহাস দিয়ে। আর্মেনিয়ার গণহত্যা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন আর তার ঠিক তার পরপর তৎকালীন 'অটোম্যান এম্পায়ার'দের ঘটানো একটি সুপরিকল্পিত গণহত্যা। নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে এই গণহত্যার সাথে চলে ধর্ষণ। এই গণহত্যার কারণে মৃতের সংখ্যা ধরা হয় এক থেকে দেড় মিলিয়নের মধ্যে।