শ্রদ্ধেয় জাফর স্যার ও ইয়াসমীন ম্যাডাম কে ফেরার অনুরোধ করতে আসিনি। কোন মুখেই সেটা করার যোগ্য আমি নই। আমি আজ দুঃখিত নই, কেবলই লজ্জিত। আমাদের হাতে ফাইল নেই, আমাদের হাতে রাইফেল নেই, আমাদের হাতে আর্জেস গ্রেনেড কিংবা ককটেল নেই। আমাদের কাছে নেই পেপার স্প্রে কিংবা টিয়ার গ্যাস। শ্রদ্ধা মেশানো কিছু অকেজো ভালবাসা ছাড়া দেবার মত কিছুই নেই আমার কাছে। কবি নির্মলেন্দু গুণের কবিতায় পড়েছিলাম “হৃদয়ের মত ভয়ানক এক অস্ত্রের” কথা, সেটুকুই আজ সাথী আপনাদের। আপনি আমাদের চেতনার মেরুদণ্ড স্যার। আমরা আপনার মত আশা করতে চাই। আস্তে আস্তে হলেও মেরুদণ্ড সোজা করতে চাই। ভাল থাকুন স্যার, অনেক অনেক ভাল। এই শুভেচ্ছাটুকু ছাড়া দেবার যে কিছুই নেই এ নিঃস্ব হাতে।
আগে চলেন ঝটপট আমরা জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধির ১০০ নম্বর ধারাটি পড়ে ফেলি। কার্যপ্রণালী বিধি বা রুলস অফ প্রসিডিউর আপনি পাবেন জাতীয় সংসদের ওয়েবসাইটে। স্ক্রল করে চলে যান ৩৫ নম্বর পৃষ্ঠায়। আমি নিচে স্ক্রিনশট দিয়ে দিচ্ছি।
অদীনা চুপ করে জানালা দিয়ে বাইরের দিকে চেয়ে থাকে। একা, একা, বড্ড একা লাগে তার এইসময়গুলোতে। বাইরে রোদ-ঝকমকে নিঃশব্দ দুপুর। চেয়ে থাকতে থাকতে তার মনে পড়ে অনেক, অনেক আগের এমন সব দুপুরবেলা। মনে পড়ে সেইসব দুপুরের নানা শব্দ। দুপুরজাগা রোদ্দুরের মধ্যে মিশে থাকতো সেইসব প্রিয় শব্দমালা। "হরে-এ-এ- ক মাল পাঁচসিকা"র ফেরিওয়ালা, "শিল খোটাও" ওলা, টিনালোহাওলার শব্দ। আরো থাকতো নিঃশব্দ কাগজকুড়ানি মেয়ে, যার রুখু বাদামী
[justify](শুরুতেই বলিয়া রাখা প্রয়োজন, গল্পটির ঘটনা ও চরিত্রগুলি আগাগোড়াই কাল্পনিক। কাহারো সহিত কিছু মিলিয়া গেলে তাহা কাকতাল, ফাঁকতাল, ঝাঁপতাল, একতাল, ত্রিতাল, দাদরা বা কাহারবা যে যাহার যা ইচ্ছা তাহাই মনে করিতে পারিবেন)
(অনেক দিন কিছু লেখা হয় না, তাই সচল অ্যাকাউন্টে মরিচা পড়ে যাচ্ছে। পাপিষ্ঠ মডুরা কখন হাচল-অচল করে দেয় এই ভয়ে এই কবিতা। বোদলেয়ারের Le Poison এর অনুবাদ করে ফেললাম। অনুবাদে অনেক ফাঁকি আছে। বোদলেয়ারের অন্ত্যমিল অবহেলায় উপেক্ষা করে তাই এই তাড়াহুড়োর কাজ)
সংবিধানে মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃস্থাপন ও মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর শানে কটূক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে আইন পাসসহ ১৩ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। গতকাল ২৪শে নভেম্বর সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় হাটহাজারী দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম মাদরাসায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মঈনুদ্দিন রুহী। সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি আদায়ের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব হাফেজ আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।
এই কর্মসূচী দিতে গিয়ে হেফাজতে ইসলামের পক্ষ থেকে এর প্রেক্ষাপট বা কারণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে কতোটা সত্য, কতোটা মিথ্যা এবং কতোটাই বা অতিরঞ্জন?
১৯১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জগৎবিখ্যাত মানসিক রোগচিকিৎসক এবং মনস্তাত্ত্বিক সিগমুন্ড ফ্রয়েড তাঁর বন্ধু এবং সহকর্মী কার্ল গুস্তাভকে চিঠি লিখল ‘…… আসছে গ্রীষ্মের ছুটিতে আমার প্রয়োজন এমন এক লোকালয় যেখানে একটু একা থাকতে পারব শুধু ধারেকাছে অরণ্য থাকলেই চলবে’।
আগস্ট মাসে বন্ধুকে আবার চিঠি লিখে ফ্রয়েড জানিয়ে দেয় ‘...... রেননের এই মনোমুগ্ধকর পরিবেশে আমরা চমৎকার আছি, নিষ্কর্মা হয়ে বসে থাকার অপার আনন্দ আমি নিজের মাঝে খুঁজে পেয়েছি’।
এখানে সুলভ মূল্যে দেশ অচল করা হয়!!