ইস্কাটন থেকে পাক মোটর সামান্য পায়ে হাঁটা রাস্তা, তবুও আনিসুল হাইয়ের ভয় লাগে। যদি কিছু হয়?
জুন মাস নাগাদ এসে ছাত্রলীগের গুণ্ডাপাণ্ডারা সেনাবাহিনীর মার খেয়ে অবশ্য অনেকটাই ঠাণ্ডা হয়ে গেছে, কদাচিৎ সীমান্তবর্তী এলাকায় কিছু দুমদাম ঠুশঠাশের উড়ো খবর কানে আসে কেবল। ঢাকায় দমবন্ধকরা পরিস্থিতি খুব মন্থর গতিতে আবার স্বাভাবিকের দিকে এগোচ্ছে।
----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি, যত দিন যাচ্ছে, জীবনের চলার পথে আরো বেশী করে অনুভব করছি।
প্রিয় সচলায়তনে ধরে রাখি তাদের - নিজের মত করে।
অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------
আদুভাই নামের আমাদের পাড়ায় এক বড়ভাই ছিলো। মানুষ ভালো কিন্তু জগতের কোন কাজই ভালো মত পারতো না সে। সোজা কথায় আমড়া কাঠের ঢেকি আর কী। আমাকে সাথে নিয়ে সারাদিন গোপালের মিষ্টির দোকানে বসে থাকতো আর একটু পর পর জোর করে আমাকে মিষ্টি খাওয়াতো। আমার কপ্ কপ্ করে মিষ্টি খাওয়া দেখলে নাকি উনার মন ভালো হয়ে যেত। তখনও আমার হাফ্-প্যান্ট পড়ার বয়স। আদুভাই বিরাট অকর্মণ্য মানুষ। স্বাভাবিকভাবেই পরিবার থেকে শুরু করে বন্ধুস