আজ রানা প্লাজা’র মর্মান্তিক ঘটনার এক বছর হয়ে গেল।
সব মিডিয়ায় বেশ ফলাও করে এসেছে, সোশ্যাল নেটওয়ার্কে জোরেশোরে লেখালেখি হচ্ছে, সে সময় ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করা অনেকে সেই দিনগুলোর সৃত্মিচারণ করছেন।
আর আহত, স্বজনহারা ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মানুষরা চোখের জলে দিনটি পার করছে।
[justify]খালামনি, সকাল দশটায় কি কামরুলকে আবার নতুন করে বানিয়ে হাওড়ায় এনে দিবে ওরা। আমি কিছু না বলে যায়ানের দিকে ফিরে তাকালাম একবার। এই ছেলের হাজারটা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আমার দাঁত ভেঙ্গে যাচ্ছে প্রায়। জেরী ওকে কিভাবে সামলায় আল্লাহ মালুম। আমি কিছু বলবার আগেই পাশ থেকে জেরী বলে উঠলো বাবা, ওটা কাম্রুল না কামরূপ হবে। এরপর ও যায়ান কামরুলের নামে হাবিজাবি বকে যেতে লাগলো। সেদিকে ভ্রূক্ষেপ না করে চেয়ারে
বাংলাদেশে প্রতিবছরই বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নদের স্ট্রাইক পরিলক্ষিত হয়। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই ইন্টার্নদের স্ট্রাইকের কারণ “কর্তব্যরত চিকিৎসকদের লাঞ্ছনা এবং নিরাপত্তার অভাব।” আমাদের দেশের মিডিয়া সবসময়ই অত্যন্ত একপেশেভাবে এই স্ট্রাইকের খবর দেয় এবং প্রায় সবসময়ই ডাক্তারদের খলনায়ক বানিয়ে রোগীদের দুর্দশার চিত্র তুলে ধরার একটা জনপ্রিয় প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। এটা প্রায় কখনোই লেখা হয় না য
চলতি পথে পাওয়া - ৪,৫,৬,৭ এর ভূমিকা তে লিখেছিলাম “ ‘চলতি পথে পাওয়া’ সিরিজ টা নিয়ে একটু বলি আগে। নাম শুনে মনে হতেই পারে যে এটা হয়ত পথ চলতে গিয়ে দেখা বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা। হুম, হতে পারে। তবে তার চেয়েও বেশি হচ্ছে চলার পথে বসে থাকার সময় কতক বিচ্ছিন্ন ঘটনা দেখে বা এমনিতেই মনের ভেতর বিভিন্ন এলোমেলো চিন্তা ঘুরপাক খায়, তাদের বর্ণনা। লেখার ধরণ সাইকোডেলিক, অ্যাবস্ট্রাকটিভ, ম্যাজিক রিয়ালিস্টিক, স্যুরিয়ালিস্টিক আবার খুব সাধারণ বর্ণনাও হতে পারে।”
আজকের এই পর্বগুলোতে থাকবে ঘটনার বর্ণনা এবং অবশ্যই ঘটনাগুলো চলতি পথেই পাওয়া। দুটি ঘটনাই দুঃখজনক হলেও বেশ চমকপ্রদ! বিশেষ করে যারা ঢাকা শহরে নিয়মিত বাসে বা লোকাল বাসে যাতায়াত করেন তাদের সচেতনতার জন্য জানা প্রয়োজন মনে হয়েছে আমার কাছে। তবে চলুন, এখন পথে নামি...