ছোটবেলায় গ্রিনিচ মানমন্দির সম্পর্কে পড়েছিলাম আর এতদিনে সেখানে যাওয়ার সৌভাগ্য হল।
এই যে দাদা, শুনছেন? আরে ও ভাই, হ্যাল্লো, ও দাদা, হ্যাঁ, আপনাকেই ডাকছি! কই যান আপনি? স্ক্রল করার আগে দাঁড়ান, দুইটা কথা বলে নেই। কি? ব্যাস্ত আপনি? আপনার জীবনের দামের চাইতেও ব্যাস্ততা বেশী আপনার? হ্যাঁ, তাইলে ভাই যাইতে পারেন, আপনার জীবন; আপনেই সেইটার দাম চুকাইবেন, আমি কথা বলার কে! আহ্, খারাপ পাইয়েন না বস্, ব্যাস্ত থাকলে যান না আপনি, সমস্যা নাই। কি, থাকতে চাইছেন? আচ্ছা, থাকেন তাইলে, পড়েন পুরাটা!
১৯৯৯ সালের এপ্রিলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক সম্মেলনে এই অঞ্চলে টিকাদান কর্মসূচির উপর একটি নীতিমালা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশ বাদে এই অঞ্চলের দেশগুলো হল ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও পূর্ব তিমুর।
১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসে ব্যাংককের বৈঠকে তারা নীতিমালার প্রাথমিক মানদণ্ডগুলো নির্ধারণ করে।
৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস। সেই উপলক্ষে ৮ আগস্ট, শুক্রবার, বিকেল সাড়ে চারটায় বাংলাদেশের আদিবাসীদের উপরে তোলা আলোকচিত্রের প্রদর্শনী উদ্বোধন করা হবে।
সম্প্রতি বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে নিউজ করছে যে,অচিরেই জি-বাংলা ও স্টার জলসাসহ চ্যানেল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং পাখি ড্রেস নিয়ে নানা কাহিনী। আর সাথে সাথে ফেসবুকে এইসব লিংক শেয়ার ও কমেন্টসের হিড়িক পরা শুরু হয়েছে।
ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সিরিয়াল দেখা হয়না তাই এ’ব্যাপারে জানতে অর্ধাঙ্গিনীর দ্বারস্থ হতে হল। সে আবার আমাকে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আমাদের গৃহকর্মীর কাছে আমাকে রেফার করল। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
বাংলাদেশের ঔষুধ শিল্পের মান ও উৎপাদন ব্যবস্থা নিয়ে গতপর্বে কিছুটা অালোচনা করেছিলাম। সেই ধারাবাহিকতায় এই পর্বে সরকারী ঔষুধ উৎপাদন, ঔষুধ সেবন, বাংলাদেশের ঔষুধ শিল্পের ভবিষ্যত, ঔষুধ সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতা আর উদাসীনতা সহ প্রাসঙ্গিক নানান বিষয় নিয়ে আলোকপাত করবো।
[justify]
আজ আমার বাংলাদেশ ছাড়ার ১৮ বছর পূর্ণ হল। বলা যায় আমার প্রবাস জীবন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেল।
১৯৯৬ সালের অগাস্ট মাসের পাঁচ তারিখ - সকালবেলাতে ফ্লাইট। যাচ্ছি আমেরিকা। দেশ কি জিনিস সেই বিষয়ে কোন ধারণা নেই, শুধু আছে, উত্তেজনা, শংকা আর কিছুটা দুঃখ। পার্থিব বলতে যা কিছু আছে সব কিছু এঁটে গেছে দুটো সুটকেসে - বঙ্গবাজারের কাপড়-চোপড়, কিছু পড়ার বই, শামসুর রাহমান আর জীবনানন্দের দুটো কবিতার বই। আর বাকিসব বইপত্র মানুষ নিয়ে আর ফেরৎ দেয় নি কিন্তু কবিতার বইয়ের মার্কেট নিশ্চিতভাবেই কম, আর সব কিছু হারিয়ে ফেললে ওই দুটো কবিতার বই এখনও রয়ে গেছে।
ছোট্টো সেই খাতা, প্রত্যেকটা পাতা হাতের পাতায় ধরে যায়।আর সেই কলমটি, ছিপছিপে পাতলা গাঢ় নীল রঙের কলম, গলার কাছে এক চিলতে সোনালীর ঝিকমিক।
কমলালেবুগন্ধী শীত-দুপুরের রোদে পা মেলে দিয়ে সাবধানে খুলি খাতা। পাতাগুলো জীর্ণ, পুরানো, ঝুরঝুরে। কতকাল কেটে গেল ঐ শৈশবের খেলাখেলা লেখাগুলোর পরে? কতবার সূর্যপ্রদক্ষিণ করে এলো পৃথিবী তার অন্তহীন পরিব্রজনের পথে?
পানি থেকে উঠবার সময় পেলাম মহামূল্যবান এক জিনিসের দেখা। শামুকের ডিম। দুর্লভ হয়তো নয়। কিন্তু বহুদিন এ জিনিস আমি দেখিনি। তাই ক্যামেরা হাতে থাকা অবস্থায় এমন কিছু পেয়ে যাওয়া সৌভাগ্যের বিষয় বৈকি।
-বিরানি ত দেহি গান্দা হইয়া গ্যাছে ,ডলা দিওনের আগেই গইল্যা যায়।
-সকাল থাইক্কা বেচতাছি, কেউ ত কইলোনা গান্দা হইছে,তোমার কুত্তার নাক নাহি?
-আমার নাক কুত্তার না,যারা খাইছে হেগো কুত্তার পেট। আর নাইলে জীবনেও বিরানি খাইছেনা হেরা,এইটা বিরানি হইলো কোনো?