ক্যালিডোস্কোপ ঘুরছে। একই উপাদানগুলি নিয়ে গড়ে উঠছে নানা ছবি। কাকে ছেড়ে কার কথা লিখি! এদিকে, উপাদান ত অতি সামান্য, গড়পড়তা বালকের গড়পড়তা জীবনের টুকিটাকি। অবশ্য, সামান্য উপাদানে কি আর অসামান্য কাজ হয় না! হয় বৈকি! অসামান্য মানুষেরা করেন সে সব। এ ছবিগুলি সে’রকম নয়, নিতান্তই সামান্য, তুচ্ছাতি তুচ্ছ! ইতিহাস ত নয়ই, কোন গল্প বই হিসেবে পাঠযোগ্যতারও দাবীদার নয়, আদৌ কোন পাঠযোগ্যতা আছে কি না তাতেও দ্বিধান্বিত হয়ে আছি। তাহ’লে কেন আর পাঠকের সময় নষ্ট করা! হয়ত পাঠক বেঁচে যাবেন মডারেটরদের অক্লান্ত প্রয়াসে। যদি না যান, জানিয়ে রাখি, তাদের বেদনাকে আরও প্রলম্বিত না করাতে চাইলে, নির্দ্বিধায় আওয়াজ দিতে পারেন, ক্যালিডোস্কোপ যে কুলুঙ্গী থেকে নেমে এসেছিল, সেখানেই তাকে ফেরৎ পাঠিয়ে দেব।
ইহুদীদের পবিত্র গ্রন্থ তালমুদে বলা আছে, দুনিয়ার মাত্র চারটি ভাষা সত্যিকারের গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহারের উপযুক্ত - গান গাওয়ার জন্য গ্রীক, যুদ্ধের জন্য ল্যাটিন, কান্না ও শোক প্রকাশের জন্য সিরিয়াক ভাষা (সিরিয়াক/Syriac ছিল প্রাচীনযুগে উত্তর মেসোপটেমিয়ার ভাষা, যা একটি প্রধান সাহিত্যিক ভাষা হয়ে উঠেছিল খ্রীষ্টীয় প্রথম থেকে পঞ্চম শতাব্দী পর্যন্ত) এবং দৈনন্দিন জীবনের অন্যান্য কাজের জন্য হিব্রু ভাষা। কোন ভা