[ নিন্দুকেরা খালি হরতালে ভাঙচুরের আর মনির পুড়ানো’র ছিদ্রান্বেষণ করে। হরতাল জিনিসটা আসলে খারাপ না। বইটা কেনা হয়েছে ৯ তারিখে, হাতে পেয়েছি ১২ তারিখে, পড়ে ফেলেছি ১৫ তারিখে অথচ কাজের চাপে (নাকি আলসেমি’র?) বহুদিন ধরেই এই পোস্ট লিখি লিখি করেও লিখে ফেলার সময় পাচ্ছিলাম না।
হরতালের সুবাদে পেয়ে গেলাম যখন কি আর করা। ‘হেইল হিটলার’ বলে কী-বোর্ডে ঝাঁপিয়ে পড়লুম। আপনারাও ‘হাত মে বিড়ি, মুখ মে পান/লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান’ বলে পড়ে ফেলুন। আজ সময় না পেলে কালকেও হরতাল আছে, তখনও ‘জয় পাকিস্তান’ বলে পড়ে ফেলতে পারবেন। মেহেরজানের গুণমুগ্ধ পাঠিকারা পাশে একটা ‘ম্যারী মি, আফ্রিদি’ প্ল্যাকার্ড রাখতে পারেন। কোনটাই পছন্দ না হলে একবাটি মুড়ি নেন। তারপর? তারপর আবার কি? মুড়ি খান! ]
বাসা থেকে ভার্সিটি যাওয়ার জন্য সবসময় শাটল বাস সার্ভিসই ব্যবহার করা হয়। বেশি দূর না অবশ্য, হেঁটে যেতে ২৫ মিনিটের মত লাগে। কিন্তু বাস থাকলে ২৫ মিনিট হাঁটার হ্যাপা কে পোষায়? কিন্তু আজ হাঁটতে হলো।
[justify]আমার শিশু বয়েস থেকেই আব্বারে তার ঢং সম্পর্কের লোকজন বুড়া বলে ডাকতো। আমারে বলতো বুড়ার পোলা! আমিতো চেইত্যা মেইত্যা শেষ... ক্যান আমার আব্বারে বুড়া বলবে, ক্যান আমারে বুড়ার পোলা বলবে। তারা বলতো, তোর বাপের ইয়া বড়ো দাড়ি আছে, মাথায় কিস্তি টুপি পরে!!! এইটা ঠিক, আব্বার ইয়া বড়ো দাড়ি, টুপি, সাথে সার্বক্ষণিক পাঞ্জাবি। বুড়া না বলে করবে কি লোকে?
[প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গাগারিনের জার্নাল থেকে অনূদিত]
টি মাইনাস ১৫ মিনিটের ঘোষণা আসতেই সীল করা দস্তানাজোড়া হাতে গলিয়ে নিলাম, পরে নিলাম হেলমেট।
টি মাইনাস ৫ মিনিট! টি মাইনাস ১ মিনিট, তারপর হূশ করে রকেটের ছুটে চলা!
I loved you: and, it may be, from my soul
The former love has never gone away,
But let it not recall to you my dole;
I wish not sadden you in any way.
I loved you silently, without hope, fully,
In diffidence, in jealousy, in pain;
I loved you so tenderly and truly,
As let you else be loved by any man.
নবট্রি জঙ্গলের নতুন শেরিফ একটা সাক্ষাৎ দানব। জঙ্গলের বামনরা কেউ তাকে পছন্দ করত না। একদমই না। তাই ভোটাভুটি শেষে যখন ফলাফল ঘোষণা হল, সাথেসাথেই বামনরা নির্বাচনে স্থুল কারচুপির অভিযোগ এনে আবার ভোট গণনার দাবী জানাল। কিন্তু দানবরা সেই অভিযোগ একদমই আমলে নিল না। তারা বিজয় উল্লাস শুরু করে দিল শরাবে চুর হয়ে। আর পরীরা এসবের মধ্যে কোনরকম মাথা না ঘামিয়ে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াতে লাগল। অবশ্য তারা সবসময়ই তাই করে।
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
পরের পর্ব: পরিকল্পনা ছিল তিনটা রিকশাই একসাথে পাওয়ার স্টেশনের সামনে যাবে না