…
নিমতলি ফটক, ঢাকা।
এবং আমিও হাজির ! কিন্তু এইটা আসল পোস্ট নয়, পোস্ট যথারীতি ভেতরে।
।।।
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
না, নেই।
এই বিষয়টা নিয়ে অহেতুক জল ঘোলা করা হচ্ছে। ট্রাইবুনাল, আইনমন্ত্রী, প্রসিকিউশন, অ্যাটর্নী জেনারেল, আইনজীবি আর এ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনটিটি কেউই বিষয়টি স্পষ্টকথায় পরিস্কার করছে না। আলু-মিজানরা এটা নিয়ে জল ঘোলা করছে। অথচ একটু পড়াশুনা করলেই বিষয়টা পুরোপুরি পরিস্কার হওয়ার কথা।
রিভিউ তখনই করা যাবে, যদি সংশ্লিষ্ট আইনে থাকে
আলসেমি এবং ইন্টারনেট-টিভি আসক্তিতে আয়েশ করে ‘বই পড়া’ খুব একটা হয়ে উঠে না ইদানিং। তবে আমার জন্য সুখের সংবাদ যে সংবাদপত্রে ‘পড়ার মত’ তেমন কিছু পাইনা এখন আর।
আপু চলে গেল। এক এক করে চারিদিকের সব আলো নিভিয়ে দিয়ে। ঘর আলো করা ওর সেই উজ্বল হাসি, ক্যান্সারের প্রবল আঘাতেও যেটা এতটুকুও ম্লান হলো না তাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে গেল চিরতরে। অসুস্থ অবস্থায়ও সবার প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে পাশে থাকা মানুষটা আমাদেরকে অতল শূন্যতায় ডুবিয়ে নিমিষেই নেই হয়ে গেল। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মাত্র ২৮ বছর বয়সে ব্রেস্ট ক্যান্সার ধরা পড়ে আপুর। তারপরে সার্জারি-কেমোথেরাপি। কিছুদিন ভালো থাকা
আমি ঢাকায় থাকি, কিন্তু তিন-চার জোড়া চোখ গ্রামের জলাজঙ্গল খুঁজে ফেরে বুনো গুল্ম লতা। এরা আমার সাগরেদ। চাচাতো-খালাতো ভাই।
২০১৪ সালের কোরবানী ঈদ। বাড়ি গিয়ে শুনলাম সুসংবাদটা। আমার খালাতো ভাই সাহেদ নাকি মাকাল ফলের একটা আড়ৎ দেখে এসেছে সরিষাঘাটের মাঠে। সরিষাঘাট আমাদের পাড়া থেকে দু-কিলোমিটার দূরে। আঁট-ঘাট বেঁধেই যেতে হবে।
তবে ভয় একটা আছে। সাহেদ দেখে এসেছে বর্ষাকালে। এখন শরতের শেষ প্রায়। এতদিনে গাছ মরে গেছে কিনা সন্দেহ।
ঈদের তৃতীয়দিন। শাহেদের বড় ভাই পারভেজকে নিয়ে চললাম সরিষাঘাট। সাইকেলে। পিসরাস্তা আর বাওড়ের মাঝখানে জঙলা একটা গর্ত। বুনো গুল্ম লতায় ঠাঁসা। গর্তের ভেতর মাঝারি আকারের একটা মেহগনি আর একটা শিশু গাছ। সেই গাছদুটে বেয়ে, জড়িয়ে-কুড়িয়ে উঠেছে হাজার লতার একটা উদ্ভিদ। এটাই আমাদের চরম প্রার্থিত মাকাল ফলের গাছ। মাকালের লতা-পাতায় চাপা পড়ে গাছদুটোর ‘ত্রাহি মধুসূদন’ অবস্থা।
শহরের নাম গোল্ডেন। কলোরাডো স্টেইটের একটি শহর। ডাউনটাউন ডেনভার থেকে আধা ঘন্টার ড্রাইভ। এর আগে একবার গিয়েছিলাম--ছোট শহর, পরিপাটি করে সাজানো। হাইওয়ে থেকে গাড়ির জানালা দিয়ে দেখা যায় সুন্দর গোছানো চারপাশ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ঘটনায় আমরা বহু কামিলের ল্যাঞ্জা দেখতে পাইছি। যারা টকশোতে নিয়মিত বক্তিমা দিসেন, এবং/অথবা পত্রিকায় লেখসেন, তিনাদের ল্যাঞ্জার জেনেটিক ম্যাপিং মোটামুটি হইসে। আজ থেকে কয়েক দশক পর এইসব ইতিহাস কথা বলবে।