Archive - মার্চ 24, 2015 - ব্লগ

চামচঠুঁটো বাটানের খোঁজে- ১

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০১৫ - ১১:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চামচঠুঁটো বাটান একটি মহাবিপন্ন পাখি, সারা পৃথিবীতে এদের সংখ্যা একশ জোড়ারও কম। সাইবেরিয়ার ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা তোলা এই ক্ষুদের বিস্ময়কর পাখিটি শীতকালে পরিযাজন কালে দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার সৈকতের কাদাচরে চলে আসে। নামেই বুঝছেন যে এর ঠোঁটটি অতি অনন্য, ছোট্ট একটি চামচের মত, যার মাধ্যমে কাদাচর থেকে খাবার ছেঁকে নেয়। মহাবিপন্ন পাখিটিকে রক্ষার জন্য এখন সচেতন হয়ে উঠেছে কিছু মানুষ, তাদের বিলুপ্তির হাত থেকে ঠেকানো


গুগলে বাংলা অনুবাদপ্রক্রিয়া সমৃদ্ধকরণঃ একটি চমৎকার উদ্যোগ

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০১৫ - ২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক'জন তাদের একাডেমিক পেপার বা থিসিস ইংরেজি থেকে বাংলা করার চেষ্টা করেছেন, অথবা বিজ্ঞানচর্চার চেষ্টাই বা করেছেন বাংলায়? সংখ্যাটি অত্যন্ত কম বলেই আমার ধারণা। একবার মনের খেয়ালেই চেষ্টা করেছিলাম আমার এক কনফারেন্স পেপার বাংলা করার, দুই প্যারা করেই ক্ষান্ত দিয়েছিলাম। আমার মতে বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার অভাবের প্রধান না হোক, অন্যতম কারণ হচ্ছে বাংলায় বিজ্ঞান-বিষয়ক লেখার অভাব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে না হয় কিছু বাংলায় বিজ্ঞানচর্চা হলেও হতে পারে, প্রকৌশল বা চিকিৎসা বিদ্যালয়গুলোতে বাংলার ব্যবহার নিষিদ্ধই বলা চলে!

এ অবস্থার পরিবর্তন আনার জন্যে কঠিন কাজটি হলো বাংলায় সব বিষয়ে ভাল ভাল বই লিখে ফেলা। সে সুযোগ আমাদের তেমন নেই, কারন দেশের বিদ্যালয়ে জ্ঞানচর্চা হয় না, শেখানো কিভাবে চাকুরি পাওয়া যায়। বুয়েট আমাকে প্রস্তুত করেছে বিসিএসের জন্যে, গবেষণা করতে শেখায়নি, শিখিয়েছে অসংখ্য গাণিতিক বিশ্লেষণ, শিখায়নি গণিত, পদার্থবিদ্যা বা রসায়নকে ভালোবাসা যায়। বিচ্ছিরি সব ডিজাইন ঘাড় ধরে শিখিয়েছে, বোঝায়নি মূলনীতি (যা শিখে আমি খাতা-কলম-ক্যালকুলেটর না পিষে ছোট্ট একটা প্রোগ্রাম লিখেই সমাধান করে ফেলতে পারতাম)। দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় অবশ্য আমি নীতি-নির্ধারকদের খুব বেশি দোষ দিতে পারি না, আগে মাথার উপরে ছাদ আর পায়ে চলার পথ দরকার, আপাতদৃষ্টিতে 'অর্থহীন' গবেষণার থেকে।


সানাউল্লাহর যুদ্ধ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০১৫ - ২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সানাউল্লাহ ছুটছেন গ্রামকে গ্রাম পেছনে ফেলে। পতিত জমির আল ধরে, মেঠো পথ ধরে, স্বাধীন বাংলার মানচিত্র আঁকা পতাকার খুঁটি ধরে। পতপত করে সে পতাকা উড়ছে ডিসেম্বরের শীতল হাওয়াকে পোষ মানিয়ে। মনে তাঁর আজ বিষম আনন্দ। তিনি ছুটছেন বাড়ীর উদ্দেশ্যে, যেখানে রেখে এসেছিলেন কিশোর পুত্র আর কৈশোর পেরোনো কন্যাকে। নিশ্চয় তারা দেশ স্বাধীন হওয়ার খবর শুনেছে? নিশ্চয় দিন গুনছে বাবার ফিরে আসার?