ডেল স্টেইন নাকি বলেছিলো হেসে
"যাবোনাতো ঐ বাংলাদেশে
চুনোপুটিদের বিপরীতে আমি
হাতটা ঘুরাতে চাইনে!"
আমরা তো ভায়া "সিরিজ বিজয়"
ছাড়া কিছু আর খাইনে!
স্টেইনলেস দল, ব্যর্থ মিশন
দেখে আমাদেরও কষ্ট ভীষন
(যেচে পড়ে এক উইকেট দিয়ে)
"সেলামী ঈদের, ভাই নে"
আমরা তো ভায়া "সিরিজ বিজয়"
ছাড়া কিছু আর খাইনে!
ক্রমাগত কত চলিয়াছি বামে
কত বদনাম বাঘেদের নামে
হেরে যেতে যেতে শিখে গেছি আজ
আষাড়ে ঝমঝম বৃষ্টি নামে। মাঝে মাঝে মেঘের পর্দা সরিয়ে উঁকি মারার চেষ্টা করে সূয্যিমামা। কখনও চেষ্টা ব্যর্থ, কখনওবা সফল। টানা বৃষ্টিতে মজাই লাগত আমাদের। স্কুল কামাই করার জন্য বৃষ্টি বিশাল এক ছুতো। কিন্তু প্রকৃতিও বোধহয় মা-বাবার পক্ষে থাকত। ঠিক দশটা বাজার আগে থেমে যেত বৃষ্টি। ছাতা হাতে ধরিয়ে স্কুলে ঠেলে পাঠাতেন মা। বৃষ্টিকে গালিগালাজ করতে করতে পথে জমা পানিতে পা ডুবিয়ে স্কুলে যেতাম। স্কুলের খেলার মাঠে পা দেওয়ার সাথে সাথে বৃষ্টির প্রতি সেই ক্ষোভ অভিমান কোথায় ধুয়ে মুছে যেত! আমাদের মতো শিক্ষকেদেরও তো আলস্য আছে। তাছাড়া বেশিরভাগ শিক্ষকই ভিনগাঁয়ের। তাঁদের আসতে দেরি হত। হয়তো বা সেদিন আর আসতেনই না। আমরা তখন ফুটবল নিয়ে নেমে পড়তাম মাঠে। বৃষ্টিধোয়া মাঠে তখন চোরকাঁটার বান ডেকেছে। গোটা মাঠটাই ভরে উঠেছে গ্রামীণ এই ঘাসফুলের গালিচায়।
আমার বয়স যখন বারো, তখন আমার বাড়িতে একটা ছোটখাটো ল্যাব বানিয়েছিলাম। জিনিসপত্র রাখার জন্য ছিলো একটা পুরনো কাঠের প্যাকিং বাক্স। একটা হিটার ছিলো (সেটাতে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানানোর কাজেই লাগতো সবসময়)। আরও ছিলো একটা স্টোরেজ ব্যাটারি, আর একটা ল্যাম্প ব্যাঙ্ক (সিরিজ/প্যারালেল সমন্বয়ে সাজানো কতগুলো বাল্ব)।
পদ্মার চরে ঘড়িয়াল দেখি নি আমরা কোনদিনই, আগে গেলেই শুশুকের দেখা মিলত, এখন কালেভদ্রে উঁকি দিয়ে আমাদের ধন্য করে পদ্মার এই ডলফিনেরা। বন্যপ্রাণী বলতে দেখেছি কেবল শিয়াল, বেজি, গুইসাপ, বাদুড়, সাপ আর পাখি। তাই ১৯১৬ সালে ছাপা L S S O’malley রচিত রাজশাহী গ্যাজেটর-এ রাজশাহী অঞ্চলের সেই আমলের নানা পশু-পাখির কথা পড়ে ভাবলাম অসাধারণ কিন্তু করুণ সেই ইতিহাস বাংলা করেই ফেলি, অন্তত জানিয়ে রাখি কী হারিয়েছি আমর
শেষ পর্যন্ত বহু কাঙ্খিত ওয়াই-ফাই জোন পাওয়া গেল। যদিও এই মুহূর্তে ওয়াই-ফাইএর খুব বেশি দরকার নেই আমার। কিন্তু দরকার না থাকলেও উপরে আকাশের বদলে একখানা ছাদ আছে এমন কোনো জায়গায় ওয়াই-ফাই না থাকলে কেমন যেন দমবন্ধ হয়ে আসে। এমনিতেই প্রায় পনের ঘন্টা হতে চলল ফেসবুক, গুগল, ইয়াহু, এমেসেন, এমাইয়ারসি, টুইটার, জিপ্লাস ইত্যাদি থেকে দূরে আছি। দুই একবার দুই এক জায়গায় ওয়াই-ফাই সংযোগ পেয়ে গেলেও টেস্ট করার জন্য হুট করে
জন্মগ্রহনের পর থেকে একটি শিশুর পূর্ণবয়স্ক হয়ে বেড়ে ওঠা একটি সম্পূর্ণ এবং সুবিন্যস্ত পদ্ধতির মধ্য দিয়ে হয়ে থাকে। তারপর শিশুটি সময়ের সাথে সাথে বয়স অনুযায়ী আলাদা ভাবে প্রয়োজনীয় এক একটি জিনিস শিখতে থাকে এবং নির্দিষ্ট একটা সময় পরে সবগুলি একত্রিত হয়ে একটি পরিপূর্ণ ব্যক্তি সত্ত্বার বিকাশ ঘটে। এগুলিকে বই এর ভাষায় “Individual Skill” বলা হয়, যেমনঃ কথা বলতে শেখা, হাঁটতে শেখা, খেলাধুলা, নিজের মত করে চিন্তা কর
[justify]আমি যে প্রজেক্টে কাজ করছি সেখানের ক্লায়েন্ট সাইড প্যাকেজ ইঞ্জিনিয়ার অজি। বিশ্বকাপের আগে কইল, কি মিয়া খেলা আছে ত তোমাগ লগে, ঠেলা সাম্লাইতে পারবা, (I think we’ve got a game in the world cup with you guys, do you think you will be able to handle us mate?)
যতবার চোখ বন্ধ করছি চৌদ্দ বছরের বাচ্চাটির ব্যথায় নীল হয়ে যাওয়া মুখটি দেখতে পাচ্ছি। ফেইসবুকে আপলোডেড ভিডিওটি দেখার সাহস করতে পারিনি। আমি কিছুতেই চোখ ঝাপসা হয়ে যাওয়া বন্ধ করতে পারছি না। এই শিশুটির মুখে নিজের সন্তানের মুখ বসে যাচ্ছে বার বার। বাংলাদেশে খুন করা আর কোনো নতুন বিষয় নয়। মানুষ খুন করা হচ্ছে প্রকাশ্যে, জড়ো হয়ে অন্য মানুষ তা দেখছে, ছবি তুলছে, এমনকি ভিডিও বানাচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার সাথ
[justify]সদ্যমৃত আমজাদ খান চৌধুরীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক প্রকাশ থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। আমজাদ খান চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। সেই বিতর্কের সূত্র ধরেই তার মুক্তিযুদ্ধকালে তার ভূমিকা সম্পর্কে বিভিন্ন সূত্র থেকে যতটুকু জানা গেলো তা এখানে একত্র করা হলো। খোঁজ নেওয়ার কাজ এখনো চলছে। এই পোস্টটি সময়ে সময়ে আপডেট করা হবে।
১.
এক চোট বৃষ্টির পর বালিপথে ফুটে উঠল হঠাৎ তোমার নাম
তারপর মাধবী ফুলের গন্ধ সারাটা সন্ধ্যা,
আহা, সুঘ্রাণ!
তখন পড়ি পল ভের্লেন,
কোথাও বাজে একটা বাগেশ্রীর আলাপ......
তখন মনে পড়ে মথুরার দিনগুলি,
=অ=লি=গ=লি=
আর মুরলী মোহন
কে যেন অলখে
সমগ্র আকাশে
এক সাথে জ্বালিয়ে দেয় নিযুত বাতি
বাতাসে ফুলের গন্ধ, রাত্রির আকাশে জ্বলে তোমার নাম।