[justify]মশারা ঘুমোতে দেয় না আজকাল, পিনপিনে ঐ গলার স্বরে নির্মিত তাদের গণসঙ্গীত বড় পীড়াদায়ক লাগে আমাদের মগজে, মশারা জাগিয়ে রাখে রাতভর। সকাল বেলা সেই রাতজাগা ঘুমহীন করোটিগুলোকে গঞ্জের হাটে আর ইউনিয়নের টিনের ছাদ দেয়া অফিসে সচল রাখতে বড় কষ্ট হয় সবার। অপেক্ষাকৃত কম বয়েসী আছে যারা, মসজিদের মক্তবের পোলাপান আর হাইস্কুলে যারা পড়ে, তারা বেশ চটপট থাকে এমন কি দিনের বেলায়ও। হতে পারে বয়স কম বলে ঘুমের স্বল্পতাট
ছোট ছোট সম্পাদক দ্বারা ছোট ছোট লেখকদের ছোট ছোট লেখা নিয়ে প্রকাশিত ছোট ছোট সংকলনগুলোকেই আমরা বলতাম লিটল ম্যাগাজিন। বড়ো পত্রিকার বড়ো সম্পাদকরা বড়ো লেখকদের লেখা ছাড়া ছাপাতেন না বলে আমরা পত্রিকার সাহিত্য পাতা খেয়াল রাখতাম মূলত আমাদের ছোট মানুষদের মধ্যে কে কোন ফাঁকতালে বড়ো পত্রিকায় লেখা ছাপিয়ে বড়ো লেখক হয়ে গেছে তা নজরদারি করার জন্য; যদিও তলে তলে বান্ডিল বান্ডিল লেখার সাথে বড়ো পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক ব
আশা মানুষকে শুধু সামাজিক সংকোচেই ফেলে না, তার আত্মাকে সঙ্কুচিতও করে। স্বাভাবিক একটি দিনে মানুষ যতোটা ঋজু, যতোটা প্রসারিত, যতোটা বলিষ্ঠ ও আকাশপ্লাবী, বিপন্ন দিনে আশার ভারে সে ততোটাই ধ্বসে পড়ে ভেতরের দিকে, ততোটাই কুঁচকে যায়, ততোই দুর্বল ও আড়ালকাতর হয়ে ওঠে। বিপদ কেটে গেলে সেই আশাঘটিত অন্তঃস্ফোরণের স্মৃতি মানুষের মনে এক অবাঞ্ছিত ভার হয়ে থাকে। কেউ সে স্মৃতি এড়িয়ে চলেন, কেউ অস্বীকার করেন, কেউ বিকৃতি ঘটা
আমাদের সমাজে "বিবাহ" জিনিসটা আসলে কি ?
প্রায় ছ বছর আগে জীবনের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিলো সচলায়তনের হাত ধরে। আন্তর্জালের অলিগলিতে ঘুরতে ঘুরতে ঘটনাচক্রেই এ পাড়ায় পা রাখা। অক্ষরযাপনের অভ্যেসে যে দীর্ঘ জড়তা জড়িয়ে ছিলো, পরম বিস্ময়ে তা উড়িয়ে নিয়ে গেছিলো এ পাড়ার অদেখা অক্ষরশিল্পীরা। অপার মুগ্ধতা, প্রবল ঈর্ষা আর আড়ষ্ট প্রেম নিয়ে লিখতে বসেছিলাম। কী লিখব? কী নামে লিখব?
অনি হাঁটছে। দ্রুত পায়ে। দূর থেকে যে কেউ দেখে ভাববে কোনো স্থির লক্ষ্যের দিকে জোর পায়ে ছুটে চলছে ছেলেটি। কিন্তু অনি যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন কোনো উদ্দেশ্য ছিল না বরং তীব্র এক অভিমান নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। এখন অভিমান আর দুঃখের ফারাক নেই। বুকের ভেতর অভিমান জমে জমে দুঃখের বোঝা হয়ে গেছে। নিজের প্রিয় জিনিসগুলো ফেলে আসার কথা ভেবেও ওর পিছু ঘুরতে ইচ্ছে হচ্ছে না তাই। ওর প্রিয় কয়েন এ্যালবাম, পঁচিশটা রঙ
১।
শুভ জন্মদিন, প্রিয় সচলায়তন। শুভ জন্মদিন, সচল-হাচল-পাঠক!
২।
মাত্রাবৃত্ত-অক্ষরবৃত্ত-স্বরবৃত্ত ইত্যাদিকে কেতাবের বৃত্তে বন্দী রাখুন।
৩।
সুপ্রাচীন (মধ্যযুগীয়) পুঁথির সুরে পড়ুন। যুগের হাওয়া বলে কথা!
দেখতে দেখতে আটটা বছর পার করে নবম বছরে পা দিল আমাদের সচলায়তন। বাংলা ভাষায় কমিউনিটি ব্লগিঙের বয়সও প্রায় দশ। প্রথম দুতিন বছরে কয়েকটা ব্লগের মনোপলি, ঝাঁকে ঝাঁকে হুজুগে ব্লগের জন্ম-বিলুপ্তি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সর্বগ্রাসী আগ্রাসন সব কিছু পেরিয়ে সচলায়তন বেঁচে আছে। আদর্শিক অবস্থান, ব্লগিঙের নিজস্ব অন্তর্নিহিত শক্তি, বেশ কিছু ব্লগারের স্রোতের বিপরীতে চলার ঘাড়ত্যাড়ামি, নতুন করে আরো কিছু ঘাড়ত্যাড়া ব্
লেখক, পাঠক আর সমালোচকের অবিরাম সক্রিয়তায় নবম বছরে পা রাখলো সচলায়তন।
গত এক বছরে ৮৩১,০৫৭ জন পাঠক সচলায়তনের পোস্টগুলো পড়েছেন ৪,৮৬৩,৮১৫ বার। বিশ্বের ১৮৫টি দেশে ৬,৩২২টি শহর থেকে বাংলাভাষী পাঠকেরা এই এক বছর সচলায়তনের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের মোট পাঠকাল ছিলো ২২ বছর ৮৪ দিন (প্রায়)।