ফেসবুক জগতটার সাথে তখন নতুন পরিচয় হয়েছে, দেশ-বিদেশের নানা মানুষের তোলা ছবি দেখি, তাদের শখের, রুচির প্রতিফলন দেখি ভার্চুয়াল জগতে। বিশাল সেই মহাসাগরের নানা মুখী স্রোতে আলতো ভাবে কারো কারো সাথে বন্ধুত্ব হয়ে যায়, সেটা সময়ের সাথে আরও গাঢ় সম্পর্কে রূপান্তরিত হয়। শিশুকাল থেকে ডাকটিকেট সংগ্রহ করতাম, মূল কারণ ছিল নানা দেশের অধিবাসী এবং তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা। পরে ভিউকার্ড থেকে পত্রবন্ধু হয়ে যখন বইয়ের
ফিঙ্গার এক্সারসাইজ করতে করতে কার কার আঙুল ব্যাথা হয়ে গেছে আঙুল, থুড়ি হাত তুলুন। জি না, ভাববেন না রেস্টু করতে দিবো। ফিঙ্গার এক্সারসাইজও বাদ হবেনা। আরও বিভিন্ন রকমের এক্সারসাইজ আছে। তবে বিশ্বাস করুন, কিছু বিশেষ ধরণের এক্সারসাইজ আছে যেগুলো প্র্যাকটিস করলে কর্ড ধরতে অনেক বেশি সহজ হবে। খুব সহজেই স্কেল এর প্র্যাকটিস করতে পারবেন। তাই বলি কি একটু কষ্ট হলেও এই এক্সারসাইজগুলো ভালো করে করুন, সবুরে মেওয়া ফলে আর ফিঙ্গার এক্সারসাইজে গিটারে সুর ফলে। তবে, একেবারেই হতাশ করছি না। এই পর্বে বিরক্তিকর ফিঙ্গার এক্সারসাইজের সাথে নতুন কিছুও থাকছে- নোট সার্কেল এবং প্রত্যেকটা তারের বিভিন্ন ফ্রেটের নোটের নামের চার্ট। ওহহো!! তার আগে তো জানানো দরকার গিটার টিউনিং কিভাবে করতে হয়...
হারপার লি’র টু কিল এ মকিংবার্ড পড়েছিলাম এইচএসসি পরীক্ষার পরপর। কালো মলাটের ছোটখাট পেপারব্যাকটা ফ্যান্টাসি বইপোকা এই আমার কাছে শুরুতে বেশ ধীরলয়ের লাগছিলো, কিন্তু একটু পর দেখলাম গল্পের ভেতরে ঢুকে গেছি, ১৯৩০ এর আমেরিকান সাউথের ছোট শহর মেকোম্ব শহরে হেঁটে বেড়াচ্ছি।