[justify]প্রায় প্রতি শুক্রবার বা শনিবার রাতে আমাদের বাসায় ফ্যামিলি মুভি দেখা হয়। সেরকম একটি রাতে আমরা তিনজন মিলে 'Little Red Wagon' মুভিটা দেখলাম। এক কথায় অসাধারণ একটি মুভি, সহজেই যা বাচ্চাদের মাথায় গেঁথে যায়। মুভির প্রধান চরিত্র একটি সাত বছরের ছেলে যে তার মা আর বোনের সাথে ফ্লোরিডার টেম্পা বে তে থাকে। সময়টা ২০০৪, হারিকেন চার্লি আঘাত হানে সেখানে। নিজের চোখে এই হারিকেনের ভয়াবহতা দেখে ছোট্ট জ্যাক (Zach) এগিয়ে আসে তার নিজের ছোট্ট লাল রঙের ওয়াগন নিয়ে। পড়শিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সে উৎবাস্তুদের সাহায্যের জন্য কাপড় চোপড়, পানি, কম্বল ইত্যাদি সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ধীরে ধীরে সেই সংগ্রহ বাড়তে থাকে, এক এলাকা থেকে অন্য এলাকা থেকেও জ্যাক সংগ্রহ করতে থাকে সাহায্যের জন্য অনেক কিছু। সেই শুরু, জ্যাক এর পরে শুরু করে দুস্থ শিশুদের জন্য সাহায্য সংগ্রহে। তার সাথে এগিয়ে আসে তার মা, বোন, সমাজের অনেক মানুষ।
ভ্যাট বিরোধী আন্দোলন এবং কিছু প্রাসঙ্গিক কথাঃ
বিদিত লাল দে
“No Vat On Education”- প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর মুখে একটি সাধারন কথা। রাস্তায় হাজার-হাজার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন চলছে প্রতিদিন। তাদের দাবি একটাই - শিক্ষার সাথে কোন মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা যাবে না। বস্তুত এই পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকারের অসচেতনতা ও অদূরদর্শিতা স্পষ্ট হয়ে যায় এবং এর দ্বারা মৌলিক অধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ভাবিয়ে তোলে। এ
(F A Sachseর তত্ত্বাবধানে ১৯১৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ময়মনসিংহ গ্যাজেটর। সেখানের Fauna অংশটি এখানে দুর্বল বাংলায় দিলাম। এই অংশটি অনুবাদ করতে যেয়ে মূল সমস্যা হয়েছিল নাম নিয়ে, গত ১০০ বছরে প্রাণীদের বিশেষ করে পাখির জগতে নিত্যনতুন আবিষ্কারের ফলে, বিশেষত অধুনা ডি এন এ অ্যানালাইসিস করে দেখা গেছে অনেকে পাখির গোত্র এবং পরিবারের ক্ষেত্রে আমরা ভুল ভেবেছিলাম, তাই ইংরেজি নাম তো বটেই, সঙ্গত কারণেই বৈজ্ঞানিক না
আলসেমি ছুড়ে ফেলে ফেসবুক দূরে ঠেলে গিটার ইশ্কুল নিয়ে আমি আবার চলে এলাম। এতদিন ফিঙ্গার এক্সারসাইজ করলে হাত ঝরঝরে হয়ে যাবার কথা। আর ফাঁকিবাজি করলে আগামী লেসনগুলোতে পস্তাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই। এই পর্বে ব্যাসিক ফিঙ্গার এক্সারসাইজের সাথে আরও কিছু স্পেসাল এক্সারসাইজ থাকবে যেমন- জিগজ্যাগ এক্সারসাইজ, কর্ড ধরার সুবিধার জন্য কিছু স্পেসাল এক্সারসাইজ, অল্টারনেটিভ পিকিং এর জন্য এক্সারসাইজ।
ইতালির স্বায়ত্তশাসিত প্রদেশ সার্ডিনিয়া আয়তনে ভূমধ্যসাগরের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। উত্তাল সাগরের মাঝে একটি দ্বীপে গ্রীষ্মের ছুটি কাটাতে যাব বলে মানসপটে যে ছবি এঁকে রেখেছিলাম তা সার্ডিনিয়াতে পা রাখা মাত্রই বিলীন হয়ে যায়। কোথায় সেই বালুচরে ছুটে বেড়ানো কাঁকড়ার ঝাঁক? নেই মাইলের পর মাইল সৈকতের কোলঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা আকাশছোঁয়া হোটেলের সারি। এক সপ্তাহের অবকাশযাপনে সার্ডিনিয়া দ্বীপের এক দশমাংশও ঘুরে দেখতে পারিনি তারপরও ক্যামেরার মেমোরি ফুরাতে সময় লাগেনি। অপরূপা সার্ডিনিয়া তাঁর বুনো সৌন্দর্যে মাখা সাগরতীর, পাহাড়ের ঢালে ছেয়ে থাকা ক্যাকটাসের ঝোপ আর কাঁটাযুক্ত লতাগুল্ম দিয়ে আমার মানসপটে এঁকেছে নতুন এক চিত্র।