[justify]আমার সেজ মামা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এলে আমি রীতিমতো ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। কারণটা হল মামার চোখে পরা মাত্রই মামা নানাভাবে প্রমাণে চেষ্টা করতেন যে ছাত্র হিসেবে আমি খুবই নিম্নপদস্থ। কারক, সমাস, ক্রিয়া-পদ এসব নিয়ে নিরন্তর প্রশ্ন তো করতেনই, মাঝে মাঝে আবার বলতেন তার হটাৎ মনে আসা কোনও বিষয়ে ইংরেজিতে ক’পাতার রচনা লিখতে। বলাই বাহুল্য তাত
হর্নবিল উৎসবের চোখ জুড়ানো শতাধিক পার্ফমেন্সের একটি
এক. ভিসা, নাগাল্যান্ড, হর্ণবিল উৎসব ও আমরা পর্যটক কতিপয়
[img]DSC_1855 by Shamimur Rahman, on Flickr[/img]
দত্তবাড়ীর দুর্গা পুজা।
আমাদের শৈশব ও কৈশোরের নায়ক তিন গোয়েন্দা। হাল্লো কিশোর বন্ধুরা, আমি রকি বীচ থেকে বলছি! আজ তারা কোথায়? কী করছেন? কেমন আছেন? আমরা খোঁজ নিয়েছি সম্প্রতি। লিখছেন অমুক রাশেদ-- লস এঞ্জেলেস থেকে।
এক বছর বিরতির পর ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) তৃতীয় সংস্করণ। ২২ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি দল টি-২০ ফরম্যাটের এই টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর এর মাঝেই বিপিএল এর গভর্নিং কাউন্সিল দাবি করেছে, বিপিএলের টিকে থাকার জন্য আপাতত সাকিবের মতো বাংলাদেশের ‘আইকন’ ক্রিকেটারদের কম টাকা নিতে হবে [১]।আর এই বক্তব্য এসেছে মোঃ ইসমাইল হায়দার মল্লিকের কাছ থেকে যিনি একই সাথে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একজন পরিচালক ও বটে [২]। টুর্নামেন্টকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশের বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের বৈষম্যের স্বীকার হতে হবে- এ ব্যাপারে কথা বলার আগে খেলার ফরম্যাট, খেলোয়াড়দের তালিকা আর পারিশ্রমিকের পরিমাণের দিকে চোখ বুলিয়ে নিই।
“বাবা, কাল কিন্তু স্কুলে নীল জামা পড়ে যেতে হবে। যেতেই হবে”
“কেনরে? এত রং থাকতে নীল কেন?”
“কালকে টরন্ট ব্লু জেস এর খেলা। ওদের জার্সির রং নীল। জানো বাবা, এবার আমরা ওয়ার্ল্ড সিরিজ জিতবই জিতব।”
[justify]
সকাল সাতটার দিকে আমরা কাকেলছেও গ্রামের নদীর ঘাটে। ইলিয়াস পড়েছেন গাঢ় সবুজ রংয়ের একটা ইউনিফর্ম পায়ে বুট মাথায় ক্যাপ। জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদন দেয়া মুক্তিযোদ্ধাদের পোষাক এটি। ইলিয়াস তার সবথেকে বেদনাবিধুর যুদ্ধক্ষেত্রে আজ ফিরে যাবেন প্রায় ৪৪ বছর পর যোদ্ধার সাজে।
আমাদের আজকের পরিকল্পনায় জগতজ্যোতি দাসের গ্রাম জলসুখা। না তার পরিবারের কেউ সেখানে নেই এখন আর, ভিটে বিক্রী হয়ে গেছে। আমরা যাবো তার ছোটবেলা বন্ধু ও যুদ্ধদিনের সহযোদ্ধা আব্দুর রশিদের সাথে দেখা করতে, যে জায়গা দিয়ে তার লাশ রাজাকারেরা নিয়ে এসেছিলো প্রদর্শনের জন্য সেই জায়গাটা দেখা। তারপর জগতজ্যোতি দাসের শেষযুদ্ধের স্থান খৈয়াগোপির বিল, সম্ভব হলে পাহাড়পুর এবং অবশ্যই মাকালকান্দি।
এবার আমাদের নৌকা চলছে উজানে, কাকেলছেও থেকে আজমিরীগঞ্জের দিকে। এখনো রোদ উঠেনি তেমনভাবে, ছায়া ছায়া ভেজা ভেজা ভাব, আকাশে মেঘ আছে, নদী ও বিশাল। গতকাল সারাদিন যে জায়গাগুলো ঘুরেছি সেগুলো ক্রমশঃ পেছনে সরে যাচ্ছে।
অণুর নামের মধ্যেই আছে, ও কেমন। ছোট্ট, অতি ছোট্ট। কণার চেয়েও ছোট্ট। এত ছোট্ট যে চোখেই দেখা যায় না। অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখতে হয়। আমাদের ছোটবেলায় সাধারণ বিজ্ঞান বইয়ের পাতা থেকে অণুর সংজ্ঞা শিখেছিলাম। অণু হলো -কোন বস্তুর সেই ক্ষুদ্রতম একক, যার মধ্যে বস্তুর ধর্ম রয়েছে। যা ভাঙলে তখন সে আর ঐ বস্তু থাকে না। তার ভেতরকার বস্তু ধর্মটা লোপ পায়। গল্পও একটা বস্তু বটে। গল্পের শরীর আছে। গল্পের একটা গুণাগুণ আছ