মহাজাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আজকের দিনটা আন্তর্জাতিক মানের একটা নিরপেক্ষ দিন। কি, ঘাবড়ে গেলেন বুঝি? আরে নাহ। আসিফ নজরুল গং মহাজাগতিক কোনও হতাকর্তা হয়ে বসেন নি। এটি নিতান্তই একটি প্রাকৃতিক ঘটনা, প্রকৃতির বাৎসরিক রুটিন ওয়ার্ক। অলৌকিক কিছু ভেবে যারা নড়েচড়ে বসেছিলেন তারা কাছা টাইট দিন।
আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় যেই ত্রূটি টি রয়ে গেছে তাহল আমাদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কার্যক্রমে অফিসিয়ালি এথিক্স তথা নৈতিকতার শিক্ষা দেয়া হয় না। যদিও একজন সন্তানকে নৈতিকতার প্রাথমিক - প্রতিনিয়ত এবং সর্বোচ্চ শিক্ষা দেয়ার দায়িত্ব যদিও পরিবারের উপর বর্তায়; বোধকরি সেই দিক থেকে বর্তমান বাংলাদেশের পরিবার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যার্থ। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়ঃ যদি পরিবারের অভিভাবক দের নূন্যতম
মাত্র কিছুদিন আগেই বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি'র উপর সাড়ে সাত শতাংশ হারে ভ্যাট নির্ধারনকে কেন্দ্র করে দেশে বেশ উত্তাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। ছাত্রদের আন্দোলন ও দাবীর মুখে সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট প্রতিবছরই হু হু করে বাড়ছে। বাড়তি টাকার ব্যবস্থা করতে তাই সরকারকে নানান পদক্ষেপ নিতে হয় যার মাঝে ভ্যাট নির্ধারন অন্যতম। তবে নিত্য নতুন অদ্ভুত খাতে ভ্যাট আরোপ করার আগে যেগুলো আগে থেকেই প্রচলিত সেখানে নজরদারি বোধহয় আরেকটু বাড়ানো দরকার। সেই প্রসঙ্গেই দুটি ঘটনা তুলে ধরতে যাচ্ছি।
"দাঁড়াও পথিক বর যথার্থ বাঙালি যদি তুমি হও। ক্ষণিক দাঁড়িয়ে যাও, এই সমাধিস্থলে। এখানে ঘুমিয়ে আছে, বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা। এ দেশের মুক্তিদাতা, বাংলার নয়নের মণি।"
বাবা যখন খোকার সাথে রাস্তা হবেন পার,
হঠাৎ করেই পথের কোনায় নজর গেল তার।
"নাউজুবিল্লা" বলেই তিনি বসেন কেটে জিব,
দিনের আলোয় করছে এ কী নাপাক দুটি জীব?
সাধেই কি লোক কুত্তা বলে? করছেটা কী! শিট!
একটা পেতে, আরেকটা তার পেছন থেকে ফিট!
দেখলে খোকা ভাববেটা কী, ভাবতে বাবার কান
টুকটুকে লাল হতেই মারেন খোকার হাতে টান!
লোকাল ট্রেনের একঘেয়ে দুলুনিতে ছেঁড়া মানিব্যাগটা বের করে টেকো মধ্যবিত্ত ভাবে – “না, এভাবে আর চলছে না”। রান্নায় এম.এ করা শ্রেয়া বউদি ক্ষীরের পায়েসটা চামচ দিয়ে আলতো করে ঠোঁটে লাগিয়ে বলে-“না, আজকেরটা জমল না”। একদিনও তানপুরা না ধরেই সঙ্গীত বিশারদ কেষ্টবাবু আনকোরা গাইয়ের খেয়াল শুনে মাথা ঝাঁকিয়ে বলে ওঠেন-“না, কিসসু হচ্ছে না”। পাড়ার বাচ্চাদের দুরন্ত ক্রিকেট বল গোপালের মুকুটে লাগলেই পিসিমা চিৎকার করে ওঠেন-
ভাগ হলো মাটি, ভাগ হলো জলভাগ হলো ছেঁড়া কাঁথা কম্বল,
ভাগ হয়ে গেলো মানুষের মাথা
কান্নার ধ্বণি চির স্তব্ধতা।
আরতির শাঁখে আযানের টান,
সাত নাড়ি ছিঁড়ে উঠে আসা গান
ভাগ হলো।
জেমস চার্লস জ্যাক ১৯১৮ সালে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ (বর্তমান বরিশাল) জেলার বিস্তারিত বর্ননা BENGAL DISTRICT GAZETTEERS, BAKARGANJ এ লিপিবদ্ধ করেন। বাকেরগঞ্জ জেলার তৎকালীন আয়তন ছিল ৪৮৯১ বর্গমাইল। বর্তমান পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালি এবং বরিশাল জেলা তৎকালীন বাকেরগঞ্জ জেলার অংশ ছিল। এই অংশে সেই সময়কালীন বাকেরগঞ্জ জেলার যেসব প্রাণী পাওয়া যেত তার বর্ণনা অনুবাদ করা হয়েছে। -
মৌলভীবাজার কলেজের কোন এক অনুষ্টান, হল ভর্তি ছাত্র, কোন কোন বক্তা দাড়িয়ে বক্তব্য রাখছেন, কিন্তু শ্রোতারা সে দিকে কান দিচ্ছে না, কথোপকথন চলছে, কেউবা খুনসুটিতে ব্যাস্ত, একদিকে বক্তা মাইকে বক্তব্য দিচ্ছেন, অন্যদিকে শ্রোতাদের হইহোল্লোড়, সবমিলিয়ে যা-তা অবস্থা। প্রধান অতিথি হিসেবে কোন ব্যাক্তির নাম ঘোষনা করা হলো, তখনও হইহোল্লোড় চলছেই। ঠিক সেসময় সেই প্রধান অতিথি মাইকের সামনে দাড়ালেন, প্রথমে তিনটি টোকা দি