সম্প্রতি সবাই যে দাবী তুলছেন পাকিস্তানের সঙ্গে সবরকম কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার। জাতীয় দৈনিকেও লেখালেখি হচ্ছে, মিটিং সেমিনারে আলোচনা হচ্ছে। সেই দাবী আমরা করে আসছি আরো অনেক আগে থেকে। দুই বছর আগে এই দাবী তুলে ব্লগ লিখেছিলাম। কোনো কাজ হয় নাই।
[justify](২)
চাঁদের অমাবশ্যা’উপন্যাসের ‘যুবক শিক্ষক’একটি অপরাধ চাক্ষুষ করাবার পর থেকে যেতে থাকে এক সীমাহীন ভাবনাপুঞ্জির ভেতর দিয়ে। এই ভাবনার নির্মাতা যে সমাজ তা তাকে প্রতিনিয়ত বলে পলায়নের কথা। বাঁশঝাড়ে মৃতদেহ এবং তার পরপর কাদেরকে দেখার পরই সে তার মনের ভেতরে নিশ্চিত জেনে যায় যে কাদেরই এই হত্যার সংঘঠক। কিন্তু বড়বাড়ির আশ্রিত যুবক শিক্ষকের মনে কাদের সমন্ধে রয়েছে এক অবিশ্বাস মিশ্রিত শ্রদ্ধার ভাব। অবিশ্বাসটি হচ্ছে কাদের সমন্ধে দরবেশ বিষয়ক প্রচারণার বিপরীতে। আর শ্রদ্ধা রয়েছে দাদাসাহেব যে কিনা বড়বাড়ির মূল কর্তা এবং যুবক শিক্ষকের অন্ন সংস্থানের যোগানদাতা, কাদেরের প্রতি তার অপত্য স্নেহ ও শ্রদ্ধার ভাবের কারণে। কাদের যে দরবেশ এই বিষয়টি মূলত দাদাসাহেবের প্রচার। তিনি তাঁর বংশের গৌরব অক্ষুণ্ন রাখতে নিপুন কৌশলে ব্যবহার করেন ধর্মকে।
এখন সে কতো রাত;
এখন অনেক লোক দেশ-মহাদেশের সব নগরীর গুঞ্জরণ হ'তে
ঘুমের ভিতরে গিয়ে ছুটি চায়।
পরস্পরের পাশে নগরীর ঘ্রাণের মতন
নগরী ছড়ায়ে আছে।
কোনো ঘুম নিঃসাড় মৃত্যুর নামান্তর।
অনেকেরই ঘুম
জেগে থাকা।
নগরীর রাত্রি কোনো হৃদয়ের প্রেয়সীর মতো হ'তে গিয়ে
নটীরও মতন তবু নয়;-
প্রেম নেই- প্রেমব্যসনেরও দিন শেষ হ'য়ে গেছে;
১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল। সেদিন জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক হেনরি কিসিঞ্জার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম পাকিস্তান সংক্রান্ত পলিসির ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে একটা মেমোরেন্ডাম পাঠিয়েছিলেন। মেমোরেন্ডামে তিনটি অপশনের কথা লেখা ছিল।
এই লেখাটা মাশীদ আপুর জন্যে। পৃথিবীজুড়ে চলতে থাকা অশান্তি ও অস্থিরতার পাশাপাশি নিজের ব্যক্তিগত আবেগ, দুঃখ আর সীমাবদ্ধতা যখন চারপাশটা ভীষণ অন্ধকারে ঢেকে দিয়ে গেছে, সেই সময়ে তিনি দিনের পর দিন উৎসাহ দিয়ে গেছেন মরা কলমে কালির প্রাণ দিতে। এক প্লেট ফুচকা কিন্তু পাওনা থাকলো...
এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার "ফ্ল্যাগ অব বাংলাদেশ" লেখাটাতে কিছু অস্পষ্টতা দেখলাম। সেখানে লেখা হয়েছে "বাংলাদেশের পতাকা পাকিস্তানের পতাকার মত গাঢ় সবুজ"। ব্রিটানিকার এই নিবন্ধে আরও লেখা হয়েছে "প্রায় সবার কাছে সবুজ হচ্ছে ইসলাম ধর্মের প্রতি বিশ্বাসের প্রতীক। অফিসিয়ালি বাঙ্গালিদের দেশটা ধর্মনিরপেক্ষ, সেজন্য তারা সবুজকে প্রকৃতি ও তারুণ্যের
[justify]বিদেশে আসার পরেই লোকে যে জিনিসটার অভাব বুঝতে পারে সেটা হলো দেশি রান্না। দেশে থাকতে আপনি হয় তো নিয়মিত রান্না করে এসেছেন অথবা রান্নাঘরে উঁকি দিয়েছেন শুধুমাত্র কি খাবার আছে সেটা একটু চেখে দেখতে। পিজ্জা হাট, কেএফসির প্রতিটা ইঁট হয় তো আপনার পায়ের শব্দ চেনে, তাই ভাবছেন বিদেশে গেলেও আপনার সমস্যা হবে না। কিন্তু সত্যি সত্যি এখানে আসার পরে আপনার উপলব্ধি হবে, "এই কেএফসি তো সেই কেএফসি না।"
শীতের সকালের জমাট কুয়াশা ভেদ করে রোদ ঝলমল করতে দশটা বেজে যায়। সুতরাং আমাদেরও বেরুতে হলো বেশ বেলা করেই। ইছামতীর আঁকাবাঁকা গতিপথকে অনুসরণ করে বয়ে গেছে প্রশস্ত মেঠোপথ। খালাতো ভাইকে সাথে নিয়ে চলেছি মাঠপানে, পাখির খোঁজে। মাঝপথে এক চাষি ভাই শামখোলের খবর দিলেন। শামুকভাঙার দলটি নাকি আস্তানা গেঁড়েছে ইছামতীর তীরে। আমাদের এলাকায় শামখোলকে মানুষ শামুকভাঙা বলে। ছোটবেলায় দূর আকাশে উড়ন্ত শামুকভাঙা দেখেছি বহুবার। গ্রামের বিলে নাকি শামুকভাঙা থাকে। অতদূরের রাস্তা ভেঙে দেখতে যাওয়া আর হয়ে ওঠেনি। তাই সামন-সামনি দেখার সুযোগ পাইনি। এতদিনে পেলাম।। এসময় ইছামতীর পানি হাঁটুর নিচে নেমে যায়। তাই ওদের পর্যপ্ত খাবার মিলবে।
ভদ্রলোকের একটি চমৎকার নাম আছে, তার স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ নম্বরযুক্ত সনদপত্রগুলিতে সে নাম জ্বলজ্বল করে লেখা রয়েছে।তাছাড়া কর্মক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখবার জন্য তাকে আরো যে ক’টি সনদ দেওয়া হয়েছে সেসব সনদপত্রে বা কর্মক্ষেত্রে তিনি যে ঘরে বসেন সে ঘরের দরজার ওপর নেম প্লেটে সে নাম লেখা রয়েছে, আরো বিভিন্ন জায়গায় স্বর্ণাক্ষরে বা রৌপাক্ষরে নয়তবা সাধারণ কালিতে তার নাম বিভিন্ন ডিজাইনে লেখা রয়েছে।