বিতর্কটা বহুদিনের। নাচ গান থাকলেই সেটা ভালো সিনেমার সীমানার বাইরে। আবার নাচ গান না থাকলে সেটি ভালো ছবি। বা এমনও বলা হয়ে থাকে, জীবনমুখী সিনেমার রঙটা একটু ফিকে হতেই পারে। প্রশ্ন উঠতে পারে, জীবনমুখী গল্প মানেই কী ধুসর? কারও জীবনে কী রংধনুর সাত রং নেই?
সাহিত্যিক সন্তোষকুমার ঘোষ তার একটি লেখায় বলেছিলেন, "পৃথিবীর সব গল্প বলা হয়ে গেছে, এখন কীভাবে বলতে হবে সেটাই জানা প্রয়োজন।" এ ব্যক্তব্যের পক্ষে বিপক্ষে যথেষ্ট যুক্তিতর্কের অবকাশ আছে। সে প্রসঙ্গে যাচ্ছি না। তবে বলে ফেলা গল্পগুলোকেও অন্যভাবে বলবার আকাঙ্ক্ষায় কেউ কেউ কলম ধরেন বৈকি। তখন জানা কাহিনি কিংবা জানাশোনা জনপদের চেহারা নতুনভাবে ধরা দেয় যেন আমাদের চোখে। নইলে ক্ষুধার্ত জনজীবন কিংবা নিম্নবর
সন্দেশের বই নিয়ে লেখার আমন্ত্রণ দেখার পর থেকেই ভাবছি কিছু একটা নিয়ে লিখব। কিন্তু কোন বইটা নিয়ে লেখা যায় সেটা ঠিক করতে করতেই মাস পার হয়ে গেল। ২০১৫ সালে সবচেয়ে বেশি বই কিনেছি আর সবচেয়ে কম পড়েছি! তারপরেও কোন বইটা মনে সবচেয়ে বেশি দাগ কেটেছে ভাবতে গিয়েই মনে হল বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর কথা। অবশ্যই এটাই ২০১৫ সালের আমার আবিষ্কার।