যদি ভাবো, কিনছো আমায় ঠিক ভেবেছ--
কেনা যায় আমায় এখন যখন তখন
আপোষের পাপোষে ঘুমাই ইচ্ছা মতন !
যদি ভাবো, গোলাম তোমার, ঠিক ভেবেছ
মেনে যাই সকল কথা যথা তথা
মুখে হাসি-- যদিও বুকে বাজছে ব্যথা ।
যদি ভাবো, দেশটা তোমার, ঠিক ভেবেছ
তাড়িয়ে খেদিয়ে বেড়াবে তোমরা যখন ইচ্ছে
পুড়ছি আমি, দাঁড়িয়ে সকলেই মজা নিচ্ছে ।
যদি ভাবো, ভাঙ্গবে মূর্ত্তি, ঠিক ভেবেছ
মন্দিরে আর মূর্ত্তিতে বল কি যায় আসে
আমরা যে নারীপুরুষ সম অধিকারের কথা বলি, সাম্যাবস্থার কথা বলি নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই যা অপরিহার্য, সেই সকলের জন্য সমান পৃথিবী তৈরির কথা বলার সময় আমরা সকলের মধ্যে মায়েদেরকে গোনায় ধরি না। বংশবিস্তারের জন্য নারীর জরায়ু ছাড়া আর কোন বিকল্প ব্যবস্থা যতদিন পর্যন্ত না আবিষ্কার হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত মাতৃত্ব নারীর জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে থাকবে। তাই নারীমুক্তির কথা মুখে বলে মাতৃত্বকে আলাদা পাল্লায় মাপলে
মার্কিন অন্য রাষ্ট্রপতিদের মত বারাক ওবামাকেও ইসরায়েল আর তার সাথে মার্কিন ইহুদি লবির আশীর্বাদ সাথে নিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে হয়েছে। তাই আগের রাষ্ট্রপতি জর্জ বুশের চাইতে উদারপন্থী হিসেবে পরিচিতি থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েল আর ইহুদি লবির ধারণা ছিল ওবামা বুশের মত না হলেও ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষা করবেন। ঘোট পাকে যখন ওবামা ২০০৯ সালে মধ্যপ্রাচ্য সফর করেন। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কয়েকটি দেশ ওবামার সফরের তালিকায় থাকলেও বাদ পরে আমেরিকার ঘনিষ্ঠ মিত্র ঈসরায়েল। ব্যাপারটি ভালভাবে নিতে পারেনি ঈসরায়েলের সে সময়কার রক্ষণশীল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মূলত তখন থেকেই ওবামার সাথে নেতানিয়াহুর টানাপোড়েনেটা শুরু হয়। এই টানাপোড়েনটা আরো খারাপ দিকে যায় যখন ২০১৫ সালে নেতানিয়াহু মার্কিন সিনেটে বক্তৃতা করতে এসে ওবামার সাথে দেখা না করে ফেরত যান। তার উপর ওবামা তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের শুরু থেকেই বলে আসছেন যে তিনি ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন দ্বন্দের দুই-দেশ সমাধানে বিশ্বাসী যেটি ভালভাবে নেয়নি নেতানিয়াহুর মত রক্ষণশীল ইসরায়েলি নেতারা।
অক্টোবর স্তন ক্যান্সার সচেতনতার মাস। গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম "সূত্র: ইন্টারনেট" থেকে যে যা পারছে তুলে দিচ্ছে, এবং স্তন ক্যান্সার নিয়ে বাংলায় একটি অশ্লীল সুড়সুড়িপূর্ণ নিম্নরুচির বিজ্ঞাপনও দেখলাম (সেই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে বেশি কথা বলতে চাই না, স্তন ক্যান্সারের মত একটি অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় নিয়ে কেউ এরকম ইতরামি করতে পারে সেটা বিশ্বাস করতে খুবই কষ্ট হচ্ছিলো।) এবং অনেক জায়গায় দেখলাম নিজে নিজে স
ওহাব ভাই জ্ঞানী লোক এবং ওজনদার লোক। আমাদের আড্ডার দু’টো বেঞ্চের একটা সম্পূর্ণ তার জন্যই বরাদ্দ থাকে। কারণ ঐ যে বললাম ওজনদার লোক, তার বিশাল বপুর জন্য একটা গোটা বেঞ্চিও কম পড়ে যায়। তার ওজন যে কত সেটা বলা মুশকিল। একবার একটা ছোটখাটো ওজন মাপার মেশিনে দাঁড়িয়ে বললেন “দেখতো দেখি কত বলছে?” ঢাউস ভুঁড়িটার জন্য নিজে যে ঝুঁকে দেখবেন সে উপায় নেই। আমরাই ঘাড় নিচু করে দেখতে চেষ্টা করি, কিন্তু কাঁটাটা একেবারে শেষ
২রা মে, নুব্রা ভ্যালী, রাত ১০ টা
গত ১১ই অক্টোবর ছিল বিশ্ব কন্যাশিশু এবং অ্যাডা লাভলেইস দিবস।
আজকে রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর ৬০তম জন্মবার্ষিকী। ভেবেছিলাম বিজ্ঞানময় রুদ্র নামিয়ে ফেলব। কিন্তু হাতে ম্যালা কাজ। এমন সময় ছুটির দিনের সকালে দরজায় ঠক ঠক করল আলুর দোষওলা কিছু সাহিত্য সম্পাদক। কি আর করা? জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আন্তর্জাতিক মানের ব্যাংক ডাকাতি প্রশিক্ষক সাইফুর্স সাহেবের আগেই উনাদের জন্য গাইড বই লিখে ফেললাম। সুদীর্ঘ পোস্ট, হাতে পর্যাপ্ত সময় ও মনযোগ নিয়ে পড়ুন। [তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট]
২০০৫ সালের এপ্রিলে চীনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও বাংলাদেশ সফর করেছিলেন, বিএনপি তখন ক্ষমতায়। চুক্তি হয়েছিল ৫টি, সমঝোতা স্মারক ২টি, বাকিগুলি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে। ফলাও করে ওই সফরের সার্থকতার কথা প্রচার হলেও শেষপর্যন্ত ফলাফল আশাব্যঞ্জক ছিল না । ২০০২, ২০০৮ সালে বাংলাদেশের তরফ থেকেও সফর হয়েছিল। প্রতিব
জনপ্রিয় ধারণায় রাম-রামায়ণ-বাল্মিকীরে কৃষ্ণ-মহাভারত-দ্বৈপায়ন থাইকা প্রাচীন ভাবা হইলেও ঘটনা কিন্তু ঠিক উল্টা। এর পক্ষে পয়লা জোরালো যুক্তিটা হইল দক্ষিণ দিকে আর্যগো ভারত-বিস্তারের কালক্রমের লগে দখলি-মানচিত্রের হিসাব। মহাভারতের ঘটনাস্থল থাইকা রামায়ণ ঘটনাস্থল আরো বহুত পূর্ব দিকে। আর্যগো দক্ষিণ দিকে পা বাড়াইবার ঐতিহাসিক সময়কাল মাথায় রাইখা রমিলা থাপারও মন্তব্য করেন যে রামায়ণ তৈরি হইছে ৮০০খিপূর অন্তত পঞ্চা