পড়ব পড়ব করে কয়েক বছর পার করে দিয়ে অবশেষে এই বই পড়ার সুযোগ হলো এই মাসকয়েক আগে। তাও আবার বন্ধু পড়ছিল, আমি আফসোসমুখে জানিয়েছিলাম যে বইটা আমারও পড়তেই হবে বটে, তাই শুনে এক্কেবারে জন্মদিনের সন্ধ্যায় বই হাতে করে হাজির। একে জন্মদিন, তায় আবার একেবারে অপ্রত্যাশিত উপহার, ধন্যবাদেরও ভাষা যোগায়নি মুখে। আচ্ছা, ধান ভানতে নেমে এমন শিবের গীত না গাওয়াই সমীচীন, সুতরাং পেছনের এইসব হাবিজাবি গল্প তোলা থাক এখনকার মতো, ব
Peter S. Cahn যখন University of California at Berkeley (বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়, কারো কারো মতে সর্বোচ্চ) থেকে anthropology তে Peter S. Cahn যখন University of California at Berkeley (বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়, কারো কারো মতে সর্বোচ্চ) থেকে anthropology তে Ph.D.
নিজদেশে বিদেশী হিসেবে পরিচিত হওয়ার মধ্যে সুবিধা ও অসুবিধা দুটোই আছে ৷ আমার মনে হয় আমার মতো চেহারার লোকজন যারা সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্যক্রমে বিদেশ ভ্রমনের কখনো সখনো সুযোগ পান তাদের সবার কমবেশি এধরণের অভিজ্ঞতা আছে ৷ বিশেষ করে বিমানবন্দর নামক স্থানে ৷ সুবিধার কথায় প্রথমে বলি ৷ যখন দেশে ফিরি, সবুজ পাসপোর্টটা ইমিগ্রেশনে দেখিয়ে পার হই ৷ তারপর যেহেতু পাসপোর্টের আর কোন কাজ নাই আমি আমার হ্যান্ডব্যাগে তা চালান
প্রিয় স্বাক্ষর,
নামের বানানটা ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমা করে দিও। আসলে তোমার সাথে আমার আগেই কথা বলা উচিত ছিল। কিন্তু বলবো বলবো করে কখন যে সময় শেষ হয়ে গেল বুঝে উঠতে পারিনি। আজ তাই মাঝরাতে তোমায় লিখতে বসা। আমার কেনো জানি অনেক কষ্ট হচ্ছে আজ, এক ধরনের অপরাধবোধ, মমতা আর অসহায়ত্ব। কিছু না করতে পারাটা কেন যেন মেনে নিতে পারছি না।
পে-স্কেল ২০১৫ কে কেন্দ্র করে দেশের সব স্তরের শিক্ষকদের আন্দোলন অনেকদিন ধরেই চলছে। তন্মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আন্দোলন ভিন্নমাত্রা পেয়েছে সরকারের সচিবদের সাথে সরাসরি বাদানুবাদের জড়িয়ে যাওয়ায়। এই বাদানুবাদ বর্তমানে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, চাকুরির সম্মান, সুবিধা, অসুবিধা ইত্যাদি নানা অস্বস্তিকর তুলনার মধ্যে জড়িয়ে গেছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও সমাধানের বদলে এই বিতর্কে নিজকে জড়িয়ে ফেলেছেন। বিতর্কে
ছোট বেলায় লেখার অভ্যাস থাকলেও বড় বেলায় এসে অভ্যাসটা চলে গিয়েছিল। তারপর অনেকদিন ব্লগে লিখেছি। মাঝখানে বেশ কিছুদিন বিরতির পর আবারো লেখার ইচ্ছা জেগে উঠেছে। লেখা মানে সময়কে ওয়েবের পাতায় ধরে রাখা। আগে ডাইরির পাতায় মানুষ স্মৃতিকথা লিখে রাখতো। ডাইরি হয়তো এখনো কেউ কেউ লেখে। তবে ওয়েবেই স্বাচ্ছন্দ বেশী পাই।
স্কুল শুরু হলে দীর্ঘ সময়ের জন্য আর দেশে যাওয়া যাবে না। কারণ এ দেশে স্কুলে যাওয়া বাধ্যতামূলক। বাধ্যতামূলক মানে যেতেই হবে, অন্ততঃ আঠারো বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত। স্কুলে না গেলে অভিভাবকের শাস্তি অবধারিত। কিন্তু দেশে গিয়ে স্কুলে ভর্তির শারীরিক এবং মানসিক পরীক্ষার ধার্যদিন পার করে এসেছে আঁচল। জার্মানে ফিরে পরীক্ষার জন্য নতুন দিন-ক্ষণ নিলাম। আঁচল পাশ করলো।
[justify]বাংলার বাউল দর্শনের দু’টি খুব শক্তির জায়গা আছে- একটি সহজ জীবনযাপন প্রণালী অন্যটি যুথবদ্ধতা। খেয়াল করবেন, বাউল সাধুগুরুগণ খুব সহজসরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। আখড়া বাড়িতে সাধুসঙ্গ হয় যৌথ মিথস্ক্রিয়ার ভিত্তিতে। সেখানে কে আশরাফ আর কে আতরাফ, কে সাদা আর কে কালো, কে নারী কে পুরুষ সেটার ফারাক হয় না। মোটকথা মানুষে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত মিলনে বাউলদের বহমান জীবন কখনো জীর্ন হয়ে পরে না। বরং এক বিশাল অখণ্ডতার