ফেব্রুয়ারি মাসের এক তারিখেই আমরা উঠে যাই আসলাম ভাইয়ের সেই ছেড়ে যাওয়া বাড়িতে। এই বাড়িটি ফুল ফার্নিস্ড। তবে তাই বলে ভাবার কারণ নেই যে বাড়িটি ভর্তি আধুনিক সব আসবাব। পুরনো আমলের সোফা, রং চটা কার্পেট, খাট, ড্রেসিং টেবিল এই নিয়ে তিন রুমের ফ্ল্যাট। তৃতীয় রুমটি এক চিলতে, সেটিকে ভাড়ার ঘর বিসেবেই সাধারণত ব্যবহার করা হয়। এছাড়া আছে আসলাম ভাইয়ের রেখে যাওয়া বেশ কিছু জিনিশ, যার ভেতরে একখানা ছোট টেলিভিশনও আছে। এই
দিনটা ছিল গতকাল। মনে হল আজ। তাতে কী? মনে রেখেছি তো
শরীর ভালো থাকলে একটা স্টলির বোতল খোলাই যেত.. তারপর দেশ ও জাতির মুন্ডুপাত!
আমার ছেলেটা এখন অনেক বড় হয়ে গেছে, রং পেনসিল দিয়ে পাতার পর পাতা ছবি আঁকে।
অর্নবের মতো সেও কোনদিন বাংলা পড়তে পারবে না.. বাংলা পড়েই লাভ কী? লেখাই যখন পাপ..
স্বপ্ননগর বিদ্যানিকেতন নামে একটা চমৎকার স্কুল আছে। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পড়াশোনা করানোর স্বপ্ন নিয়ে এই স্কুলটা তৈরি করেছেন কিছু তরুন। আমার কয়েকজন বন্ধু জড়িত এই অসাধারণ কাজে। চন্দনাইশের এক পরিত্যক্ত চাবাগানের ধ্বংসস্তুপে গড়ে ওঠা এক গ্রামের ছেলেমেয়েরা এই স্কুলের প্রাণ। তারা আমাকে কিছু বিজ্ঞান প্রশ্ন করেছে। যেগুলি নিয়ে এই লেখা।
লেখাটার দুইটা উদ্দেশ্য -
বাংলাদেশে জনপ্রিয় না হলেও আন্তর্জাতিক সোশাল মিডিয়াতে টুইটার খুব প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। জামাতে ইসলামি প্রোপাগান্ডাতে প্রো৭১দের থেকে সবসময়ই এগিয়ে থেকেছে। ফেসবুকে জামাতে ইসলামির বাঁশেরকেল্লা পেজ সম্ভবত সদস্যসংখ্যা বিচারে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রাজনৈতিক পেজ। সাম্প্রতিক সময়ে তাদের টুইটার তৎপরতা বাংলাদেশ বিষয়ে প্রোপাকিস্তানি আন্তর্জাতিক প্রোপাগান্ডার ইতিহাসে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যুদ্ধাপ
লেখা থাকতো “সেবা বই, প্রিয় বই, অবসরের সঙ্গী” কথা সত্য, কিন্তু ঝক্কিটাও কম ছিলনা। এক একটা সেবার বই কিনে বড়দের লুকিয়ে বাড়িতে ঢোকানোর ব্যাপারটা বিশেষ সহজ ছিলনা। বিশেষ করে স্কুলের নিচের ক্লাসে পড়বার সময়। সেবা বই মানেই “মাসুদ রানা” আর সেটা ছিল প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য। বড়রা সেবার বই বলতে এই প্রাপ্ত বয়স্ক মার্কা মারা মাসুদ রানাই বুঝতো সে সময়, ফলে সেবার অন্য বই কিনলেও গুরুজনদের রক্তচক্ষু এড়িয়ে সে বই নিজের ক
অফিস থেকে হুট করেই তিন দিনের ছুটি নিয়েছি।এমনি কোন কারন ছাড়াই, বিশেষ কোন হাতি-ঘোড়া মারার উদ্দেশ্য নিয়ে নয়।মানুষ ছুটি নিয়ে বেড়াতে যায় কিংবা জরুরী কাজ সারে, আর আমি ছুটি নিয়ে ঘরে শুয়ে বসে কাটাই।এ ধরনের ছুটির অবশ্য অন্যরকম একটা মজা আছে। বাকি পৃথিবী যখন কাজে মশগুল, আমি তখন সোফায় আধশোয়া হয়ে বই পড়ি, দু চারটা গান শুনি,টিভিতে পুরনো কোন ফ্লপ সিনেমা দেখি,ইচ্ছে হলে ফ্রিজ খুলে দুই ঢোক কোক খাই কিংবা ছুরি দিয়ে নি
আমাদের দাদাবাড়িতে পাঁচটা আম গাছ ছিলো...আম গাছগুলোরও নাম ছিলো, মানে আমাদের দেয়া নাম আর কি। কুয়োতলায় ছিলো “কুয়োতলার আম”, ছোট ফুফুর ঘরের উপরেরটা “ত্যাততেরি আম”, বাড়ির পেছনে ছিলো “মিষ্টি আম” ও “ শ্যান্দরাই আম”, আর বাড়ির সামনে হাতপা ছড়িয়ে রাজপুত্রের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিলো ফজলি আমের গাছ, এর আলাদা কোন নাম ছিলোনা...
বই মেলার প্রাঙ্গনে দাঁড়িয়ে কড়কড়ে নতুন বইয়ের পাতা উল্টেপাল্টে দেখছিল সুমন। একটি মেয়ে এসে দাঁড়াল ওর সামনে। তাকে সুমন আগে কখনো দেখেনি। কিন্তু ফেসবুকের কল্যাণে চেনাজানা আছে দু’জনের।
‘কি সৌভাগ্য আমার! আমার সাথে দেখা করতে এসেছে স্বনামধন্যা শুভ্রা! এ আনন্দ কোথায় রাখি?’ সুমন উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে।