বর্তমান মার্কিন সরকার ব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক না বলে গুটিকয় ক্ষমতাবানের শোষণ ব্যবস্থা বলাই অধিকতর যুক্তিসংগত। আমার ধারণা সমগ্র রাজনৈতিক ব্যবস্থায় আদর্শ আর নৈতিকতার এতখানি অধঃপতন আমি আমার জীবদ্দশায় দেখিনি। -- প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জিমি কার্টার (সেপ্টেম্বর ২০১৫, টম হার্টম্যান প্রোগ্রাম)
বাংলা জয়নাল স্যারের কথা মনে আছে তৃণা তোর? কিভাবে তার নাম মরাচড়া স্যার হয়েছিল? প্রাইভেট পড়া শেষে ফিরার পথে লুঙ্গি পড়া স্যারকে সালাম দিতেই উনি আবৃত্তি স্বরে বলে ছিলেন "আরে তোমরা, বাজার বসে গিয়েছে এখনো বাসায় যাওনি?"
[মরাচড়া স্যার ও মাছ ওয়ালা]
-তেলাপিয়ার মূল্য কত ভাই?
-১৩০ টাকা স্যার।
- কি বলছো ! একে তো মরা, তার উপর দাম চড়া ! দেখেছো মেয়েরা।(আবৃত্তি ভঙ্গিমায়)
এক
সাধারণ দর্শক যারা চলচ্চিত্র দেখতে ভালোবাসেন তারা কতটা চলচ্চিত্র বিশ্লেষকের দৃষ্টিতে একটি সিনেমা দেখা শুরু করেন তা বলা কঠিন। আমার ধারণা, যারা সিনেমা দেখতে ভালোবাসেন তারা অন্তর্গত বোধ থেকেই সিনেমা দেখেন এবং এক একজন দর্শক বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা সিনেমাটি নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনার মাধ্যমে সিনেমা প্রেমী হয়ে ওঠেন। সাধারণ দর্শকদের জন্য বোদ্ধা শব্দটি ব্যবহার হয়ত ঠিক নয় তাই অন্য কোনো সমর্থক শব্দ না পাও
ঘাটতলা লোকারণ্য মহা ধুমধাম
মুক্তচিন্তক হত্যা শেষে হাত ধোয়ার প্রোগ্রাম
জঙ্গী বলে 'আমি ধোবো', শান্ত্রী বলে 'আমি!'
মন্ত্রী বলে 'ধোবো, একটু রিসার্চ কইরা নামি'।
“রিকশার ছবি আর আঁকা হয়না” - ঠিক এরকম একটা সময় থেকে রাজশাহীর রিকশায় যখন আবার ছবি ফিরে এলো তখন এর রূপ-প্রকৃতির মধ্যে ঘটে গেছে বেশ কিছু পরিবর্তন। রিকশার ছবির ঐতিহ্য বলতেই আমরা বুঝতাম চিত্রতারকাদের প্রতিকৃতি। সিনেমার নায়ক নায়িকারাই ছিলেন রিকশার টিন ক্যানভাস জুড়ে। অন্য বিষয়ও এসেছিল কিন্তু আধিপত্যটা ছিল রূপালী পর্দার মানুষদেরই। এ শুধু টিন ক্যানভাসেই নয় জনচিত্তের ক্যানভাসেও এই রঙ্গীন পৃথিবীর নারী-পুরুষরা
কিছুদিন আগে আমার মনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বার্ষিক বাজেট নিয়ে প্রশ্ন জেগেছিল। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেটি খুঁজে না পেলেও তাদের দুটি অর্থবছরের প্রতিবেদন পেলাম যেখানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে একটি করে অধ্যায় আছে। সেখানে দেয়ে তথ্যের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের কাজকে মূল্যায়ন করার মত প্রশিক্ষণ বা যোগ্যতা আমার নেই। তবে ভাবলাম সচলায়তনের পাঠকদের মধ্যে কারো কারো সেই প্রস্তুতি থাকতে পা
'এইটা কী গাছ?'
প্রশ্ন শুনে আমি মাথা উঁচু করে বাঁ দিকে তাকালাম, গভীর সহজ সবুজ পাতা, লালচে-ধূসর বাকল, আর হলদে-সবুজ অগণন ফুলের মাঝে কচি কচি সবুজাভ হলদে পাকা ফলের বৃক্ষ, লম্বায় প্রায় ১৩ ফুট। থোকা থোকা আপেলের মতো ফল, বিষে সমৃদ্ধ, ধর্মনেতা আর রাজনীতিবিদদের মনের মতো।
দশরথ অস্থির। ভরত অযোধ্যার বাইরে থাকতেই রামের অভিষেক করে ফেলতে হবে। রামরে ডাইকা সেই সংবাদও তিনি জানাইয়া দিছেন। সচিবগো আয়োজন বুঝাইয়া দিয়া এইটাও কইয়া দিছেন যেন কোনোভাবেই ভরতের নানাবাড়ি আর পোলাপানগো শ্বশুরবাড়ি এই সংবাদ না যায়...