[justify]দুটি হাত বুকের কাছটায় ভাঁজ করে মুখে এক চিলতে হাসি নিয়ে গৃহত্যাগী এক সন্ন্যাসী প্রায় শত বছর আগে আউড়েছিলেন এক শ্লোক, “উত্তিষ্ঠিত জাগ্রত প্রাপ্য বরান নিবোধত”, অর্থাৎ ওঠো, জাগো, জ্ঞান লাভ করো। এই শ্লোকটির কথা আমার খুব করে মনে থাকলেও মিহি ঠাণ্ডার প্রত্যুষে আমি ওসব ভুলে থাকার ভান করে মাথার ওপরে কম্বল মুড়ি দিয়ে লুকিয়ে থাকি। তবে সব
আমাদের দীর্ঘদিনের দাবী ছিলো ইতিহাস নিয়ে তামাশা বন্ধে আইন চাই । অনেক দেরীতে হলেও উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ। ইতোমধ্যে আইনের খসড়া তৈরি হয়েছে। তার ভিত্তিতেই কিছু ব্যক্তিগত মতামত এখানে থাকলো আলোচনার জন্য। আইন বিষয়ে আমার জ্ঞান শূন্যের চেয়েও কয়েক ডিগ্রী নিচে। ভুল হলে ধরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
আবার যেদিন দেখা হবে
আমি কিন্তু হাত বাড়াবো,
আজকে যেমন ফিরিয়ে দিলে
সেদিন আমি তোমার হবো।
পথের পাশে লজ্জা ঘেঁষে
কৃষ্ণচূড়া লালের মতো
রোদ বিছিয়ে বসবো দু'জন
হিজল তমাল গাছের ছায়ায়
পাখির প্রতি পাখির কাব্য
পরান খুলে শুনতে শুনতে
হঠাৎ দেখায় প্রেমে পড়ার
মুহূর্ত এক বুনতে বুনতে
বয়েসটাকে কমিয়ে এনে
ষোলোর পরে সতেরো করে
খুনসুটি আর বাদাম ভেঙে
একটা দুপুর গড়িয়ে দেবো।
১৯৮৮ সালের ৭ই জুন। মিলিটারি স্বৈরশাসক লেঃ জেঃ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামল। তৎকালীন সংসদে পাশ করা হলো বাংলাদেশের সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী বিল। এই সংশোধনী দিয়ে ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ইসলাম এখনও বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে বহাল আছে। কিছুদিন আগে এই অষ্টম সংশোধনীকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা একটা [url=http://www.ittefaq.com.bd/court/2016/03/28/61524.html]রিটের আবেদন খা
আমি আমেরিকায় আসি ২০১০ সালের আগস্ট মাসে। বাংলাদেশের হিসেবে তখন রোজার সময়। দেশে ইফতার করতাম সবসময় বাসায়। এখানে এসে জানলাম মসজিদে নাকি মানুষ ইফতার করে। আমার আরো দুবছর আগে আসা একজন আমাকে ধরে নিয়ে গেল কাছের একটি মসজিদে। ইফতারের লাইনে দাড়িয়ে আছে। সামনে দাঁড়ানো একজন জানতে চাইলো আমি কোথা থেকে এসেছি। মনে হয় ইতিউতি তাকানো দেখে বুঝতে পেরেছে আমি ঘরের বাইরে ইফতার করতে অভ্যস্ত নই। বললাম, বাংলাদেশ থেকে এসেছি। ত
[justify]বাংলা ট্রিবিউন-এ প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী বাংলা নববর্ষ ১৪২৩ উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু সতর্কতামূলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো বিকেল ৫টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ।
এছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সদর দরোজা বন্ধ রাখা, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন, বিএনসিসি ও রোভার স্কাউটের কয়েকশ সদস্যকে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলো থেকে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে। বাইরের দোকান ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়েছে। সম্ভবত গতবছর পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অঞ্চলে নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়েছে।
[justify]হয়ত আমিও চাইলে আজ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে পারতাম!
কিংবা ইউনিভার্সিটির বড় প্রফেসর! বড় কোন উকিল! কিংবা দেশ-বিদেশে ঘোরা অনেক বড় বিজনেজম্যান!
কিন্তু সেগুলোর কিছুই আমি হতে পারি নি। হতে পারতাম কিভাবে? ইশকুলের অংকের মোতালেব স্যার বলতেন রাজনের পড়াশোনায় একদম মনোযোগ নেই। কয়েকটা মুহূর্তও স্থির থাকতে পারে না! জিজ্ঞেস করতেন, “উপপাদ্যগুলো পড়েছিস?”