রিক্সার ছবি নিয়ে আমার উৎসাহ অনেক দিনের। ডিজিটাল অটোম্যাটিক ক্যামেরার সহজলভ্যতার আগের দিন গুলোর জন্য আমার আফশোস হয় কেন আমার ক্যামেরা ছিলনা আর সেই পুরনো রিক্সার ছবি গুলো তুলে রাখতে পারিনি। কিন্তু সেটা পুষিয়ে নিতেই যেদিন থেকে একটা ডিজিটাল অটোম্যাটিক ক্যামেরা পেয়েছি সেদিন থেকেই রিক্সার পেছনের টিন শিটটায় আঁকা ছবি গুলো ক্যামেরা বন্দী করতে শুরু করে দিই। ছবি গুলো আদৌ কোন নান্দনিক সূত্রে পড়ে কিনা জানিনা,
[justify]যানজটে নাকাল ঢাকাবাসীর জন্য দারুণ এক খবর হলো মেট্রোরেল। আশা করা যাচ্ছে আগামী তিন চার বছরের মধ্যেই ব্যস্ত পৃথিবীর অন্য অনেক শহরের মত ঢাকা শহরেও নিরাপদ, দ্রুত এবং নিম্নদুষণের পরিবহন মাধ্যম হিসেবে মেট্রোরেল খুব সমাদৃত হবে।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে জড়িত থাকার সুবাদে ঢাকাবাসী হিসেবে শহরের এই নতুন সংযোজন নিয়ে আমিও উদ্বেলিত।নানান চড়াই উতরাই পেরিয়ে অবশেষে উত্তরা থেকে ফার্মগেট হয়ে মতিঝিল যাওয়া MRT
তাঁবু থেকে লেক পর্যন্ত সহজ কোন রাস্তা নেই। অনেক খুঁজে পেতে সরু একটা ঢাল মিলেছে কিন্তু এবড়ো থেবড়ো পাথরে বোঝাই সে পথ। পাথরের চাঁই গুলো পেরিয়ে নেমে আসতেই পায়ে ঠেকল নরম বালি। সামনেই ইংরেজি এস এর মতো আঁকাবাঁকা সরু লেক, পরিষ্কার টলটলে পানি, খানিকটা নীলচে সবুজ। লেকের একটা বাঁক ঘিরে রয়েছে এভারগ্রিনের জঙ্গল। উপর থেকে জঙ্গলটা চোখে পড়েনা। আশেপাশের ধূসর বালি, রুক্ষ পাথর আর পাতাঝরা গাছেদের ভিড়ে দারুণ বে
একটুখানি সময় আমায় কেউ কি দেবেন ধার?
বেশি কিছু না--দু'তিন দিনের ছুটির দরকার
দু'তিন দিনের ছুটি পেলে যাব মেঘের বাড়ি
দু'তিন দিনের ছুটি পেলে ফেবুর সঙ্গে আড়ি
আসব না আর এই পাড়াতে
দেব সবার হাড় জুড়াতে
কোন নেটওয়ার্ক পারবে না আর আমায় ছুঁতে ভাই
এমন কোন জায়গায় আমি ছুটি নিতে চাই।
যেদিক পানে তাকাই দেখি ক্লান্ত শ্রান্ত মুখ
আলো ঝলমল এই নগরের কোথাও নেইকো সুখ
হাত বাড়ালেই মানুষ কেবল
সন্দেশের ডাকে সারা দিবো-দিবো করেও দেয়া হচ্ছিলো না। সুপারভাইজারের ডেডলাইনের চাপ উপেক্ষা করে কি বোর্ডের ভাষাটি বাংলা করে নিয়ে লিখতে বসলাম, ২০১৫তে আবিষ্কৃত একজন লেখকের বই নিয়ে। বইটি আবার খুলে বিভিন্ন চ্যাপ্টার বা কিছু লাইন কোট করে লিখতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু সেভাবে সময় নিয়ে লিখতে গেলে আর লেখাই হবে না, তাই স্মৃতি থেকেই লিখছি। বইটি পড়ে ভাল লেগেছিল; সেটি জানানোটাই বই পড়ার গল্পের মূল উদ্দেশ্য।
ইসলামিক স্টেট তাদের ম্যাগাজিন দাবিকের ১৩তম ইস্যুতে আবারো বাংলাদেশে পরিচালিত তাদের অপারেশনগুলোর এক ফিরিস্তি প্রকাশ করেছে। এখানে তারা কয়েকটি ঘটনা এবং সেগুলো তারা কীভাবে কী অস্ত্র ব্যবহার করে ঘটিয়েছে সেটার বিবরণ প্রকাশ করেছে।
কিছুদিন আগে আমি ২০০৯ সালের খসড়া শিক্ষানীতি (যেটি বিশেষজ্ঞরা তৈরি করেছিলেন) আর ২০১০ সালের আনুষ্ঠানিক শিক্ষানীতির (আমলাদের ঘষামাজার পর যেটি দাঁড়িয়েছে) শুরুতে দেয়া লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের মধ্যে পার্থক্যগুলো দেখিয়েছিলাম। এর পর [url=http://www.sachalayatan.com/shehab/55487]আলাদা ভাবে বিভিন্ন ধাপের যে বিস্তারিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বলা আছে সেগুলোরও খসড়া ও আনু
জরিনাবু’কে আমার সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে পৌষ সংক্রান্তির দিনে, পৌষ সংক্রান্তির রাতে, পৌষ সংক্রান্তির আগে-পরে কয়েকদিন। সবচেয়ে বেশি নাকি শুধু এই নির্দিষ্ট সময়েই মনে পড়ে, সে কথা খেয়াল করে ভাবিনি কখনও অবশ্য। হতেও পারে, কেবল এই সময়টাতেই আমি তার কথা ভাবি। নেহাতই ‘হিন্দুয়ানি’ উৎসব পৌষ সংক্রান্তির সাথে গোলেনূর বেগমের মেয়ে জরিনাবু’ ঠিক কীভাবে জড়িয়ে গেছে, তা খোলসা করার আগে তার পরিচয়টা দেওয়া প্রয়োজন মনে হয়।
এ মানব মন বড়ই বিচিত্র! বড্ড অনুসন্ধিৎসু। সেই আদিকাল থেকে মানব মনে প্রশ্ন, এই মানব জন্মের রহস্য কি, উদ্দেশ্যই বা কি, এ জগত, এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের উৎপত্তির কারণ কি, কতকাল পূর্বে এই বিশ্ব-জগতের উদ্ভব, কতকালই বা তার স্থিতি,ইত্যাকার নানাবিধ প্রশ্ন। মানব মনে নানা বিস্ময়, কৌতুহল।
চোখের কোটরে জমেছিল কিছু জল,
একটা সকাল কেঁদে কাটিয়েছি
কিছুটা সময় কান্নার ঘোরে পেরেছি বুঝতে
নানান নামের অনেক দামের
জল থাকে চোখে,
চাইলেই তারা নামে না যে-কোন
আনন্দ-শোকে।
চোখের কোটরে জমেছিল কিছু জল,
সারাটা সকাল সেসব জলের
নাম দিই একে একে।
১২.১.১৬ (১০.০০)