লেখাটির ছোট্ট একটা ভূমিকা দিতে হবে। এই লেখাটি পড়ুয়াদের ২০১৫ আহবানকে সাড়া দিয়ে লিখেছি। কিন্তু সে অর্থে কোন রিভিউ নয়। সন্দেশের আহবানের সূত্রে অনেকদিন পর আবার লেখা হল। আর সেই সাথে যদি তরুণ প্রজন্মের ছোট একটা অংশকে খানিকটা প্রভাবিত করা যায় সেটি হবে বাড়তি পাওনা।
২০১৬’র শুরু থেকেই চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত লেখার একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছিলাম। ইচ্ছে ছিল ৮৮তম অস্কারের সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র পুরষ্কারের জন্য মনোনীত চলচ্চিত্রগুলো দিয়ে শুরু করবো। কিন্তু গত বৃহস্পতিবারের দৈনিক প্রথম আলোর ‘আনন্দ’ তে চলচ্চিত্র নির্মাতা রেদওয়ান রনির বাংলাদেশের চলচ্চিত্র বিষয়ক অত্যন্ত ‘নাইঈভ’ অত্যন্ত ‘শভিনিস্টিক’ লেখাটি পড়ে নিজেই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সম্ভাবনা
১৯৭৫ সালের ১১ নভেম্বর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের দেয়া ভাষণের সাথে জেনারেল আইয়ুব খানের ১৯৫৮ সালের ৮ অক্টোবরের ভাষণটার অনেক মিল আছে। পাকিস্তানী সামরিক শাসকের মতো তিনি বলেছিলেন "আমি সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে দেশে সামরিক আইন জারি আছে। কিন্তু প্রয়োজনীয় সময়ের অতিরিক্ত সরকার সামরিক আইন বলবৎ না রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ...
মক্কার মানুষ যে হজ্জ পায় না, এই প্রবাদের অর্থ বুঝলাম যখন আমার সদ্য প্রবাসী বন্ধু জিগ্যেস করে লন্ডনের কোথায় কোথায় গেছি। কিছুক্ষন ভেবে ঘুরায়েপ্যাঁচায়ে উত্তর দিই যে এইত গেছি আর কি সবখানেই। ডাঁহা মিথ্যা কথা!
২০০৪ সালে জফির সেতু আর আমার রক্ত দিয়া যে শুদ্ধস্বর প্রকাশনীর শুরু হইছিল। এক যুগ পরে আহমেদুর রশীদ টুটুলের রক্তপাত দিয়া কি সেই শুদ্ধস্বর বন্ধ হয়ে যাবে?
দুই মাস ধইরা খালি এই প্রশ্নটা আমার মাথায় ঘোরে। তিনজনের মাঝে দুইজন রক্ত দান কইরা শুরু করছিলাম। তৃতীয়জন কি রক্ত ঝরাইয়া বন্ধ করবে শুদ্ধস্বর?
ঢাকা এসেছিলাম হপ্তা দুইয়ের জন্য। বছরের প্রথম প্রহরে আবার ফিরে যাবো, ফিরে যাবো আস্তমাথা নিয়ে।।
ঘর ছাড়ার সময় ছেলেটা বলেছে, "বাবা আমি তোমাকে নিমো (নেবো)", তারপর ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে অশ্রুপাত। ছোটো ছেলেটার মনে অনেক দুঃখ। পিছনে আরও একটা খবর্কায় ছায়ামুতর্িকে দেখি। এইটা আমার মা। আমি জানি না মা-রা আদৌ মনের কথা পড়তে পারে কিনা। কিন্তু মনে মনে আমি অনেক কথা বলে যাই। হয়তো মা তার কিছুটা আন্দাজ করতে পারে।