মূল: Hirschkind, Charles and Saba Mahmood. "Feminism, The Taliban, And Politics Of Counter-Insurgency". Anthropological Quarterly 75.2 (2002): 339-354. Print.
কিঞ্চিত অভিযোজিত।
নিজেরাই উস্কানি দিয়া রোমানগো হাতে মাইরা ফালানো নিজ গোত্রের এক পিতৃপরিচয়হীন পোলারে গ্রিসে দত্তক দিয়া দুইটা মারাত্মক কাম কইরা গেছে প্রাচীন ইহুদি সম্প্রদায়; যার পয়লাটা হইল ধর্মের দায় থাইকা গ্রিক পুরাণের মুক্তি আর দ্বিতীয়টা হইল পৌরাণিক আচরণের দায়মুক্ত খ্রিস্টান ধর্মের উদ্ভাবন। ইতিহাসে এই দুই ঘটনা না ঘটলে ইউরোপ আম্রিকার মাইনসেরে আইজ পর্যন্ত যেমন ধর্মের নামে শত শত গ্রিক পুরাণ কাহিনির ভার টানতে হইত তেমনি
বুকের উত্তাপে রেখে দেওয়া সুখ-দুঃখের ফর্দখানা উল্টেপাল্টে দেখে নিয়ে ওরা প্রত্যেকে এক একটা নতুন গল্প বলবে বলে ঠিক করে। তারা, মানিক, মিতু, সবুজ আর তিতির। ওদের বয়স বাইশ-তেইশ বা মাস দুয়েক কম বেশি। এই বয়সে গল্প বা কল্পগল্প বলতে কাউকে ঠেলাঠেলি করতে হয় না। বরং কথার তোড় বন্ধ করতে মিনতি করা লাগে। তবে হার্ড পয়েন্টের আজকের পরিবেশটাই অদ্ভুত। মায়াময়। ধীরে ধীরে সূর্য জলস্নানে নেমে পড়ছে।
‘‘মধুছন্দা,
তোমার মেয়েটা ভীষণ মিষ্টি হয়েছে। এক বিকেলে আমায় ফোন করে বলল- আপনি কি সাঁঝবাতির লেখক, অনিমেষবাবু?
আমি তার পরিচয় জানতে চাইলাম। মেয়ে বলে কিনা তার নাম সাঁঝবাতি। ভাবলাম দুষ্টুমি করছে কেউ। কেজো গলায় জানতে চাইলাম- কী চাই?
আমাদের সভ্যতার প্রাচীন মিথ গুলোতেও মাতৃগর্ভে প্রত্যাবর্তনের আকুলতা নানান ব্যঞ্জনায় রঞ্জিত হয়ে আছে। এই ব্যঞ্জনাই পরবর্তীতে আমাদের বিচিত্র আধ্যাত্মিক জ্ঞানের নানান ভাষ্যে অনুরনন তুলে এসেছে যুগের পর যুগ। আনুমানিক ২০০০০০-৭৫০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের প্রাগৈতিহাসিক নিয়াণ্ডারথাল মানুষদের ক্ষেত্রেও দেখছি তারা যখন কোন মৃতদেহ কবরস্থ করতো তখন কবরে সেই দেহ শুইয়ে দিত হাঁটু ভাঁজ করে প্রায় বুকে ঠেকিয়ে অবিকল ভ্রূনের
১
IMG_9109_ED by Ariful Islam S'uhas, on Flickr
তেল, পানি নিয়ে ব্যাপক এক্সপ্যারিমেন্টের পর এবার নামলাম রঙ নিয়ে । গানের তালে রংকে নাচাব বলে ...
মার্কিন মুলুকে যারা গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্ট (graduate student) তাদের জন্য শুক্রবারটা সপ্তাহের আর ছয়টা দিনের চাইতে আলাদা। পাঁচ দিনের খাটুনির পরে দুদিনের বন্ধের শুরু হিসেবে শুক্রবার রাতটা একটা অন্যরকম আবহাওয়া নিয়ে হাজির হয়। বেশিরভাগ জায়গাতেই যেখানে জনাকয়েক বাংলাদেশী ছাত্র আছে সেখানে শুক্রবার রাতটা একটা উৎসবের মত। রাতে পছন্দের কোন খাবারের দোকানে ভরপেট খেয়ে বসা হয় কারো বাসার ছোট্ট বৈঠকখানায়। আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে উঠে আসে সমসাময়িক নানা প্রসঙ্গ। এসবের মাঝে যেটা ইদানিং যেটি বেশ গুরুত্ব পায় সেটি হল ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থীতা। অভিবাসীদের নিয়ে নানা ট্রাম্পের নানা মন্তব্যে আপনারা যারপরনাই চিন্তিত। ট্রাম্প রাষ্ট্রপতি হলে H1B, গ্রীন কার্ডের স্বপ্নটাকে বিসর্জন দিয়ে ক'দিনের মাঝেই পাততাড়ি গুছিয়ে দেশে ফেরত যেতে হবে ভেবে চিন্তিত আপনারা সবাই। ট্রাম্প সত্যিই রাষ্ট্রপতি হতে পারবে কি না অথবা ট্রাম্প রাষ্ট্রপতি হলেও এসব ভয়ের কোনটা সত্যি হবে কি না তা এখনই নিশ্চিৎ করে বলা মুশকিল। তবে এ কথা সত্যি যে আপনারা সবাই চিন্তিত।
তিনি কহিলেন, ‘যখন সমাজের একটা অংশ এমন কিছু order করতে থাকে যা সে নিজেই জানে না এবং সমাজের বাকী অংশ যখন সেই order মানার জন্য নিজেকে supply করে তখন গোটা systemটাই একটা supply এর ফেরে পড়ে। একটা society তখন তার developing গুণাবলী হারিয়ে developing জাতি থেকে supplier বা supply জাতিতে পরিণত হয়।’