মহৎ সাহিত্য আমাদেরকে যা হতে সাহায্য করে তার মধ্যেই তার সার্থকতা নিহিত। নিছক সাহিত্যের খাতিরে, শুধু লেখকদের কলাকুশলের প্রমাণপত্র হিসেবে, তারা এত মূল্যবান হতো না, আর সেক্ষেত্রে তারা আমাদের হাতে এসে না পৌঁছালেও সত্য বা মহত্ত্বের বড়ো কোনো ক্ষতি হতো না। তাদের অতীত মূল্য বা মর্যাদায় আমরা কিছুই যোগ করতে পারি না। বরং শুধু তারাই আমাদের মনের বর্তমান মূল্য ও মর্যাদায় কিছু জিনিস যোগ করতে পারে, অবশ্যই যদি ত
আমাদের পৃথিবীর বর্তমান অবস্থা সবসময় এরকম ছিলোনা। এর বহু পরিবর্তন হয়েছে। ধারণা করা হয়, এবং ভূতত্ত্ববিদগণ প্রমাণও পেয়েছেন যে আজকের যে বিভিন্ন মহাদেশ তারা একসময় খুব কাছাকাছি অবস্থান করে একটা মহা-মহাদেশ তৈরি করেছিলো। যাকে আমরা পাঞ্জিয়া বলে জানি। পরে বিভিন্ন অংশ ভেঙে, ভূগর্ভের টেকটোনিক প্লেটের কারিকুরিতে আমরা ছড়িয়ে ছিটেয়ে পরেছি।