Archive - আগ 2018 - ব্লগ
August 30th
আদিবাসী আমেরিকানদের সাথে একদিন
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৮/২০১৮ - ১০:১১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আগস্টের ২৪ তারিখ, সকাল নয়টা। পশ্চিম ভার্জিনিয়ার উত্তর সীমারেখার কাছ ঘেঁষে থাকা ছোট্ট শহর মরগানটাউন। ঘুম ভাঙ্গতেই বুঝতে পারলাম গত রাতের কনসার্টে মাতামাতির ধকল এখনো রয়ে গেছে শরীরে। ভদকা উইদ রেডবুল গিলতে গিলতে পিঙ্ক ফ্লয়েডের সুরের মূর্ছনায় রাতটা কেটে গেছে অনেকটা স্বপ্নঘোরের মত করে। কোনোমতে রেডি হয়ে গাড়িটা নিয়ে ছুট দিলাম পাশের শহর কোর এর দিকে । বেশী দুর না। মাত্র মিনিট পঁচিশের পথ। উদ্দেশ্য মেসন ডিক্সন
আনাসি ও নাথিং
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৮/২০১৮ - ৬:০৪পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ঐ গল্পটা শুনেছ?
বিবর্তন ৯: পাখি না ডাইনোসর?
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: বুধ, ২৯/০৮/২০১৮ - ৯:৪২অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অসাধারণ বৈচিত্রপূর্ণভাবে বিকশিত প্রাণীদের কথা চিন্তা করলে প্রথমেই আমার মাথায় আসে পাখির কথা। বহু বছরের বিবর্তনিক চাপে এরা বিভিন্ন কাজের জন্য এতো সুন্দরভাবে অভিযোজিত যেটা শুধু তাদের ঠোঁট বিশ্লেষণ করলেই বোঝা সম্ভব। আসলে ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্বে পৌঁছানোটা ত্বরান্বিত করেছিলো একধরনের পাখির ঠোঁট। বিভিন্ন কাজের জন্য অভিযোজিত পাখির ঠোঁটগুলি দেখে নিন।
August 27th
আনোয়ারা সৈয়দ হকের 'নরক ও ফুলের কাহিনী'
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৭/০৮/২০১৮ - ১০:১১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সবার শৈশবের ইনিংসটা দুধেভাতের সম্ভাবনা নিয়ে শুরু হয় না। আমরা অনেকেই দূরে চলে যাওয়া শৈশবকে আহ্লাদে ভেসে গিয়ে কাছে ডাকতে চাই। অনেকেই হয়ত তাদের শৈশবের বুকে বেশ করে ইরেজার ঘষে লোপাট করে দেয়া যেতো যদি, এমন আক্ষেপ নিয়ে দীর্ঘশ্বাস চাপেন। আমাদের ভাবনায় যে শৈশব আছে মলিনতাহীন, নিটোল এক সুন্দরের সরোবর হয়ে; অনেকের কাছে সেটা কেবলি সীমাহীন দুঃখের। সৌভাগ্যবশত আমরা যারা দারুণ শৈশবকে মুঠোবন্দী করতে সক্ষম হয়েছি, তারা ফেলে আসা চিররঙিন দিনগুলোর প্রতি সবটুকু ভালোবাসা মেখে বলতে চাই 'ভালো থেকো মেলা, লাল ছেলেবেলা, ভালো থেকো।' অন্যদিকে কষ্টময় শৈশবের মানুষটি তখন বয়ান করেন তার তিক্ত জন্ম ইতিহাস, 'একহাতে ফুলের গন্ধ, আরেক হাতে নরকের দুর্গন্ধ মেখে আমার জন্ম।'
August 24th
“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : সপ্তম ও শেষ পর্ব
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৮/২০১৮ - ৮:০৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
জনমানসে মায়ের আশীর্বাদের দৈবী ক্ষমতায় বিশ্বাসটা যে কেবল অনুমান মাত্র নয় তা কিছু পরেই এর প্রকাশ থেকেই প্রমাণিত হয়। এই প্রকাশের বিষয়টিও মেয়েদের হাতেই হয়েছিলো। বহুকাল থেকেই বাড়ির মেয়েরাই কাঁথায়, কাপড়ে সেলাইয়ের ফোঁড়ে ছবি এঁকে এসেছে। সেই মেয়েরাই যখন শিক্ষিত হয়ে উঠতে শুরু করলো তখন বিভিন্ন ছবির সাথে সাথে তাদের সুঁই-সুতোর সেলাইয়ের মাধ্যমে কিছু কথা বা বাণীও লিখতে শুরু করলো । যেমন দেখি নীরদচন্দ্র বলছেন, কার
August 23rd
প্রতিনায়কঃ একটি বিকল্পধারার পোস্টমর্টেম
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২২/০৮/২০১৮ - ৬:৪৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
প্রতিনায়ক; আমাদের রক্তমাংসের জীবনে সমাজ নির্ধারিত বাঁধাধরা নিয়ম-নৈতিকতা ও ঔচিত্যবোধের বাইরে এদের অবস্থান। একক শব্দে ধারণাটাকে ধরতে এর চাইতে সুন্দর বাংলায়ন আর হয়না। সৃজনশীল শিল্পমাধ্যমে এদের আনাগোনা অবশ্যম্ভাবী না হলেও, দুর্লভ নয়।স্বাভাবিকভাবেই সমাজের দৃষ্টিতে তাদের ভাবমূর্তি ইতিবাচক নয়। ‘স্বাভাবিকতা’টাই যেখানে সমাজ নির্ধারিত, সেখানে এই নেতিবাচক সীদ্ধান্তটা ধ্রুব ভেবে নেবারও কারণ নেই। সাদাচোখে এরা
August 21st
শরমিন্দা শব্দমালা
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: মঙ্গল, ২১/০৮/২০১৮ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আমি জাতীয় সংসদের পেশাবখানায় গেছি; জাতিসংঘের কয়েকটা শাখা অফিসের পেশাবখানাতেও গেছি। সবখানেই দেখছি পেশাবের ঘটির উপর দুয়েকটা এক-দেড় ইঞ্চি কোকড়ানো বাল পইড়া আছে। তার মানে সংসদ কিংবা জাতিসংঘেও বাঙালি বাল নিয়া ঘোরে। কিন্তু তারপরেও বালেরে বাল কইতে শরমায় বাঙালি…
ক্যান?
০২
নাইন মিলিয়ান বাইসাইকেলস্ ইন বেইজিং
লিখেছেন অরূপ (তারিখ: সোম, ২০/০৮/২০১৮ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
বেইজিং এর রাস্তাগুলো্ নব্বই লক্ষ বাইসাইকেলে সয়লাব যাচ্ছে, এই কখা ভাবতে ভাবতে দুচোখের পাতা যদি আজ রাতে বন্ধ হতো.. আহা!
August 17th
টুকরো টুকরো লেখা ৩১
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৮/২০১৮ - ৯:২৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
কেন এ্যাতোকাল লিখি নাই,কী মনে করে আজকে লিখতে বসলাম,কেন সচলে লেখা প্রকাশের গতি অতিবৃদ্ধ জলহস্তির থেকেও শ্লথ ইত্যকার জাতীয় সহজ প্রশ্নের জবাব দিব না। আৎখা ঠাডা পড়ার মতো লিখতে মনে চাইল তাই লিখলাম। কথা এইখানেই শেষ।
এক
August 16th
চোর (একটি মিথ্যা ঘটনা অবলম্বনে রচিত সত্য গল্প)
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৮/২০১৮ - ১০:২২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আলম বিশিষ্ট লেখক। তার কারবার অণুগল্প নিয়ে। হাজার তিনেক গল্পের জন্ম সে ইতিমধ্যে দিয়েছে। ফেসবুকের দেয়ালে এগুলো নিয়মিত পোষ্ট হয়। লাইক তেমন একটা পড়ে না। বরঞ্চ উল্টো ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে তার বন্ধুর সংখ্যা কমে যায়। ফ্রেন্ডলিস্টে আগে ছিল বত্রিশ জন। আজকে দেখা গেল উনত্রিশ। তিনজন সম্ভবত বিরক্ত হয়ে আনফ্রেন্ড করেছে। আলম দমে যাবার পাত্র নয়। তার সাধনা নিরলস।
কোন ব্লগেই তার লেখা ছাপা হয় না। ব্লগের সঞ্চালকদের মেসেজ পাঠাতে পাঠাতে তার আঙ্গুলের ছাল উঠে গেছে। সেখানে জ্বালা পোড়া করে। ভেসলিন লাগিয়ে রাখতে হয়। আলম বুঝে না তার “আলোকিত বিভীষিকা” কিংবা “দানবের ভালবাসা” এর মত তুখোড় অণুগল্প কি করে সাহিত্য ব্লগ গুলতে স্থান পায় না। জীবদ্দশায় সত্যিকারের জিনিয়াসরা কখনই মূল্য পান না। আলমের আফসোস।