প্রসঙ্গ ঢাকার ভূগর্ভস্থ পানি:
গরল নামো কলম বেয়ে
এবার আমায় মুক্ত করো।
পিঠভাঙা এক বিষের পাথর
বইছি আমি বিষণ্ণতায়
আজ সিসিফাস।
আগের জন্মে হয়তো ছিলাম নোতরদামের কুঁজো।
দিন সাতেকের না আঁচড়ানো চুলের জটা
মেঘ ভেবে যেই ভুল করেছি
হাত পেতেছি মেঘের কাছে
বৃষ্টি নামুক
বৃষ্টি নামুক।
মেঘগলা জল গরল ধুয়ে
এবার আমায় মুক্ত করো।
তুষার ঝড়ে প্রায় পুরো আমেরিকা এই সপ্তাহে বিপর্যস্ত- তুষারের ছোবল যেন টেক্সাসেরও দক্ষিণ পর্যন্ত নেমে এসেছে। আপাতদৃষ্টিতে, এমন ঘটনা বিরল মনে হলেও অস্বাভাবিক নয়। আমরা ইদানিং পোলার ভরটেক্সের নাম বেশ শুনে আসছি এবং আবহাওয়াবিদরা বলছেন পোলার ভরটেক্স কলাপ্স করার কারণে আর্কটিক আবহাওয়া এত নিচে নেমে এসেছে। কিন্তু এই পোলার ভরটেক্স ব্যাপারটা কী বা উত্তর মেরুর আবহাওয়া এত নিচে নেমে আসারই কারণ কী?
ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলা ভাষা নিয়ে গণমাধ্যমে লেখা আর কথার স্রোত আসে। সর্বস্তরে বাংলা ভাষার হ্যান এবং সর্বস্তরে বাংলা ভাষার ত্যান করতে হবে বলে গুণীজন১ এ মাসে অনেক উপদেশ, পরামর্শ আর হাহাকার উপহার দেন আমাদের। মার্চের এক তারিখে বাংলা ভাষা নিয়ে কথাবার্তাগুলো রোদে শুকিয়ে ন্যাপথলিন দিয়ে আবার তোরঙ্গে তুলে রাখা হয়, পরের বছরের জানুয়ারির তিরিশ-একতিরিশ তারিখ ফের বের করে রোদে দিয়ে ফেব্রুয়ারি মাসের ঠ্যাকা কাজ চালানোর জন্য। ফেব্রুয়ারি তাই এক অর্থে বাঙালির ভাষা-রমযান। আমার ইচ্ছা ছিলো ফেব্রুয়ারি বাদে বাকি এগারো মাস বাংলা ভাষার টুকিটাকি নিয়ে একজন আগ্রহী চর্চক হিসেবে ঘ্যানঘ্যান করার, কিন্তু বিধি বাম।
কবি ঝুলেখা ঠাকুর সনে কোথা পরিচয়
এ ফিযুল প্রশ্ন করে খেয়ে দিয়ো না তোমরা সময় আমার।
পুরুষ কবির টানে মহিলা কবিরা
সততই চলে আসে দূর হতে কাছে
গ্রেবিঠির টান দিয়ে নিউটন যেইরূপে গাছ হতে আপেল পাড়িত।
সেইরূপে ঝুলেখা ঠাকুর এসে ঠাঁই নেই মম হটসাপে।
হিংস্র পত্নী হোসনে আরা ভাতরুমে ঝর্ণাটি ছেড়ে যেই মাতিল গোসলে
অমনি করিনু আমি হটসাপ ঝুলেখা ঠাকুরে
কবিতার ঘেনঘেন বাদ দিয়া বলি তারে সরাসরি, ওগো শুনছো?