প্রবাসে বসে দেশের সিনেমা দেখার সুযোগ সঙ্গত বিভিন্ন কারণে সীমিত। 'হাওয়া' সে সব সীমানা পেরিয়ে আমার নাগালে আসার পর দেখে ফেললাম চটপট।
ক্রমবর্ধমান জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় প্রতি সপ্তাহে একদিন করে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের পলিসিতে গেছে অফিস।
আজ সপ্তাহের সেই দিন।
প্রেশার কমেটমে গতকাল রীতিমতো গিয়ানজাম লাগিয়ে দিয়েছিলাম৷
আমার এমনিতেই লো প্রেশার। দুপুরে লাঞ্চ করতে করতে চারটা বাজল। এরপর দেখি পেকে ভর্তা হয়ে যাওয়া সাগরকলার মতো ঘাড় চটাৎ চটাৎ করে পড়ে যাচ্ছে৷ 'বল বীর, বলো চির উন্নত মম শির' জাতীয় কোবতেটোবতে আওড়ে কোন লাভ হলো না।
যখন ব্যস্ত ফুলের দল মুহূর্ত গুণে
চেনা রাস্তায় ঘরে ফিরে
তখন মেরুন সন্ধ্যালোকে
কোলাহলে আড়াল তোর আমার গুঞ্জন
নিয়ন অন্ধকারে মুখোশ খুলে
তোর সুরে চিৎকারে
দৃষ্টির কামনায় মমতার ছন্দ
বাধার অরণ্যে তোর ঘ্রান
একমাত্র নিশ্চিত স্থানাংক
ভাঙনের খবরে ঘুম ভাঙে
অচেনা ঘরে কম্পিত শব্দে
সতন্ত্র সাহসীর ভয়ার্ত চিৎকারে
হঠাৎ খুন হয়েছে
স্বপ্ন মোড়া আমার বিষণ্নতার একমাত্র ঠিকানা
এভারেস্ট বেস ক্যাম্প ট্রেকে প্রায় সবাই যে কাজটা করে তা হলো উচ্চতাজনিত অসুস্থতা এড়ানোর জন্য অত্র এলাকার সবচে বড় গ্রাম/মিনি-শহর নামচে বাজারে দুটো রাত থাকা। এই মে মাসের এক বৃষ্টিভেজা বিকেলে ভেজা কাপড় চোপড় আর গাট্টি বোঁচকা নিয়ে কাঁপতে কাঁপতে যখন আমরা সাড়ে তিন হাজার মিটার উঁচুতে নামচে বাজার পৌঁছলাম, তখনো পর্যন্ত আমাদের পরিকল্পনা ছিল সেখানেই দু রাত থাকার। পরের দিন সকালে আমরা হয় খুমজুং গ্রাম
বাঙালি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পাখি ডাকা ভোরে। বাংলাদেশের স্থপতি ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের সকল সদস্যকে সেদিন পৈশাচিক উন্মত্ততায় হত্যা করা হয়েছিল। ঘটনাক্রমে বঙ্গবন্ধুর দুই আত্মজা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের ঐতিহাসিক বাসভবনটিতে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুর পরিবারের যেস
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পশ্চিমা দেশগুলো অর্থনৈতিক অবরোধের পথে হেটেছে। কিন্তু এতদিন পর এসে সবার মনে একটাই প্রশ্ন-অবরোধ কী যুদ্ধের গতি স্লথ করতে পেরেছে?
কর্ণছোঁয়া লাল লেলিহান শিখা
ঘুরছে উঁচু, শক্তিশালী ফাঁদ
আদর্শ আমার মানচিত্র হয়ে
জ্বলছে আগুন রাস্তা থেকে ছাদ।
"প্রান্তসীমায় দেখা হবে শিগগীর"
তপ্ত ভুরুর নিচে আমার গর্বিত উচ্চারণ,
আহ, কিন্তু তখন অনেক বুড়ো ছিলো মন
এখন আমি তার চেয়ে তরুণ।
এগিয়ে যায় যত অর্ধ-বিধ্বস্ত সংস্কার
"নিভিয়ে ফেলো সব ঘৃণা" আমার চিৎকার
জীবন যে সাদা-কালো এমন মিথ্যাগুলি
বলেছে যেন আমার মাথার খুলি।
এডওয়ার্ড ব্লাইদ ছিলেন তাঁর সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত পাখিবিদদের একজন। ইংল্যান্ডে শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি টানা বিশ বছর বেঙ্গলের ( অবিভক্ত বাংলা) এশিয়াটিক সোসাইটির জাদুঘরে কর্মরত ছিলেন, যেখানে কাজের চাপের কারণে নিজে খুব বেশী ফিল্ডওয়ার্কে যেতে না পারলেও সমগ্র ভারতবর্ষ থেকে আসা পাখির নমুনা সংগ্রহ সাজিয়ে, বর্ণনা লিখে, প্রজাতি অনুসারে আলাদা করে রাখতেন। ১৮৬০ সালের দিকে দ্য আইবিস ( The Ibis) জার্নালের এমন কো
কবিতাটার খোঁজ পেয়েছিলাম খোমাখাতায়, সচল দ্রোহীর একটি মন্তব্যে। কবিতাটা পড়ে মনের মধ্যে একটি অস্থিরতা শুরু হলো, বুকটা কোথায় যেন ধক করে উঠল। মন চাইছিল নিজের মতো করে, নিজের ভাষায় সেই গল্পটা ছড়িয়ে দেওয়ার। তাড়াহুড়ো করেই তাই অনুবাদের চেষ্টা করে ফেললাম। মূল কবিতাটা পাওয়া যাবে এখানে…