সব পাঠক ও ব্লগারদেরকে এক মহান আহবান জানানোর জন্য এই লেখা। বিষয়টি আমাদের ভাষার ইংলিশ নাম নিয়ে।
বাংলাভাষাকে ইংলিশে বেঙ্গলি বলে চিহ্নিত করা হয়। অথবা বলা যায় ভুল বানানে লেখা হয়। কিন্তু এতো আর আমাদের জাতীয়তাবাদের মত বিতর্কিত করে তোলা কোনো বিষয় নয়। সবাই জানেন আমাদের ভাষার নাম বাংলা। সুতরাং ইংলিশেও একে বাংলা লেখা উচিত। এবং কাজটি করতে হবে আমাদের। এই আবেদনটি রাখছি আপনাদের কাছে। এখন থেকে দয়া করে ভাষার নামটি ইংলিশেও বাংলা লিখুন। আমরা বিভিন্ন বিদেশী দূতা
উৎসব আর আনন্দে আপনাদের জীবন ভরে থাক। সময় হোক স্বপ্নপরীর ছোঁয়ায় স্বপি্নল।
কিছু জিজ্ঞাসা ছিলো দেশের শিক্ষিত জনতার কাছে। বিশেষত আমাদের জন্ম এমন এক সময়ে যখন বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত তাই সত্যি ইতিহাস ঘটতে দেখার সুযোগ হয় নি। ভাষা আন্দোলন এর ইতিহাস জানি না। জানতে ইচ্ছা করে কিন্তু সুযোগ নেই। এতবড় একটা অসাম্প্রদায়িক আন্দোলন হলো যার ভিত্তি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষন । কৃষ্টি সংস্কৃতি রক্ষার জন্যে এত বড় একটা আন্দোলন হলো দেশজুড়ে অথচ তার উপর ভিত্তি করে তেমন রচনা নেই। রাজনৈতিক আর সাধারন মানুষের চেতনার পরিবর্তনের ধাপগুলো বোঝার উপায় নেই। প্রায় সমস্ত দেশেই রাষ্ট্রভাষার দাবিতে সমাবেশ হলো-দেয়াল লিখন লিফলেট হলো কিন্তু কারা সংগঠিতকরলো তার জবাব নেই।
1948 থেকে 1952 পর্যন্ত বিভিন্ন আঞ্চলিক দৈনিক ঘাটলেই জানা যেত কোথায় কিভাবে
কোন কিছু পাওয়ার প্রত্যাশায় যুদ্ধকরেন নি মুক্তিযোদ্ধারা তবে একদল লোভী মানুষ মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়কে পূজি করে সম্পদ আহরন করেছে এটা আমাদের জাতিয় লজ্জা। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে একটা আবেগী অবস্থান আছে যাদের তারা এই পরিচয় ব্যাবহার করে নিজেদের আখের গুছিয়ে নষ্ট করলো সবার শ্রদ্ধা।
যেহেতু কিছু পাওয়ার আশায় যুদ্ধ করেন নি তাই মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ের গর্ব ছাড়া অন্য কিছু না পেয়ে অনেকেই তাদের পূর্বপেশায় ফিরে গেছেন -ছাত্ররা শিক্ষাঙ্গনে শ্রমিকরা তাদের পেশায়। কিন্তু কিছু কুলাঙ্গার এসেছে রাষ্ট্রের কাছে যুদ্ধের পারিশ্রমিক বুঝে নিতে। তাদের প্রতি আবেগীদূর্বলতা হয়তো সেনাবাহিনীবিহীন বাংলাদেশ তৈরী করার একটা বাধা ছিলো। আমার অনুমান এমনটাই। হয়তো বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ইতিহাস
বিষয়টা আমার মনে হয়েছে বেশ কয়েক বছর আগে। ইতিহাসজ্ঞান নিতান্ত অপ্রতুল তাই ভুল মন্তব্য করেও ফেলতে পারি,এই আশংকাই বেশী।
25শে মার্চের পর নির্বিচার গনহত্যাপ্রতিরোধে প্রথম প্রতিরোধ করেন পুলিশ বাহিনী,এর কয়দিন পরে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় সবাইকেই যুদ্ধে জড়িয়ে পরতে হয়। কেউ স্বাধীনতার পক্ষে আর কেউ স্বাধীনতার বিপক্ষে অখন্ড পাকিস্তান রাখার জন্যে। শুধুমাত্র একটা বিষয় উল্লেখ্য --- 25শে মার্চের আগের আন্দোলনের কোথাও বিচ্ছিন্নতার দাবী ছিলো না ছিলো স্বাধীকারের দাবী আর পরিস্থিতি বিচারে যথেষ্ট ন্যায়সংগত দাবী ছিলো সেটা। বৈষম্যের সেই ইতিহাস বা পরিসংখ্যান খুব সহজেই পাওয়া যাবে আর স্বাধীকারের দাবীর যৌক্তিকতা প্রমান মুল প্রসঙ্গ না। আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা এমন ছিলো
হাইকোর্টের রায়কে অবজ্ঞা করে ভোটার তালিকা তৈরির কাজ চলছে। সেইসাথে চলছে শাসক দলের নির্বাচন জয়ের অপচেষ্টা।
লক্ষ্যণীয় যে এই সিইসি নাকি বিচারপতি ছিলেন। নির্বিচারে অবিচার করতে যার বাধছে না তার হাতে আদালত যে কতটুকু নিরাপদ ছিল তা দুশ্চিন্তার উদ্রেক করে। জঙ্গীরা আদালতে বোমা ছুঁড়ে বিচারকদের হত্যা করছে। তা কি এধরনের বিচারপতিদের অবিচারের শিকায় হওয়ার কারণেই। হায় সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ!!!
সারাদিন মানুষের ভাবনা পরি। আড্ডাবাজ,ওয়ালী,হাবিব, ভালোই লাগে। সবসময় এক মত হতে পারি না, কি আর করার। তারে তারে তথ্য আদান-প্রদানের সুবিধা নিজের ঘরের সাচ্ছন্দে কথা বলা যায়। নিজের ডায়েরীর মতো একান্ত না হলেও সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা মানে যে কেউ যা কিছু বলতে পারে, মানুষের মননের উপর লাগাম টানার সক্ষমতা নেই রাষ্ট্রের।
কয়দিন আগে মজার একটা ঘটনা পরলাম। নেট এ মানুষের পরিচয় কতটা গোপন থাকে এ বিষয়ে। অন লাইন ডেটিং সাইটে যোগ্য সঙ্গী খুজছে পাগলের মতো। এমন দুজনের পরিচয় , 6 মাস অনলাইনে কথাবার্তা ভালো লাগার এক পর্যায়ে রোমান্টিক ছুটি কাটানোর পরিকল্পনায় নির্জন সমুদ্র সৈকত। প্রথম দেখায় দু জনের চমকে ওঠা। জীবনের আদর্শ সঙ্গী ভেবে যার সাথে দেখা সে তার মা।
আমরা
ভোর 3টা না বলে গভীর রাত বলি, ঘুম ভাঙ্গলো। হাসপাতালে ফোন, ডাক্তারের সাথে কথা । সিদ্ধান্ত সময় হয়েছে হাসপাতালে যেতে হবে। এতরাতে ট্যাক্সি নিয়ে যাওয়া যায় আবার কুর্নিয়াকেও ফোন করে আসতে বলা যায়। আমার গাড়ী নেই, চালাতেও শিখি নি।এত রাতে ক্ষমাপ্রার্থনা করে ফোন করলাম মেঘকে। তার পর গুছিয়ে রাখা ব্যাগ নিয়ে হাসপাতাল। ঋক এর জন্ম হওয়ার সময় হয়েছে। পুর্নিমা রাত তাই প্রসুতি কক্ষে অত্যাধিক ব্যাস্ততা। এর মধ্যেই কোন এক ঘরে অবস্থান হলো আমাদের। নার্সের আগমন, বিভিন্ন যন্ত্র জুড়ে দেওয়
আমার সাথে কুর্নিয়ার পরিচয় গত জুন এ। আমরা দুজন আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাই বড়দিনের ছুটির পর দেখা হলো আবার বসন্তবিরতিতে। বাকি মাঝের সময়ে যোগাযোগে টেলিফোন ভরসা ।সেমিস্টার শেষ হলো মে মাসের শেষে। আর তখন খবর পেলাম কুর্নিয়া তার বন্ধুদের নিয়ে অনাগত শিশুর আগমন উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান করছে। আমার ছেলের প্রথম অনুষ্ঠানে আমি অনুপস্থিত কারন সময়ে মিলে নি।
আমার আসার পর দেখা হলো তার সাথে। ইন্দোনেশিয়ার ছেলে এবং বাবা। তার ছেলে জশুয়া এবং বউ লিয়ান গরমের ছুটিতে ইন্দোন
ক্লোজ-আপ ওয়ানের প্রতিযোগিতায় নোলক বাবুর বিজয়ের বিষয়টি বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। বিচারকদের কাছে নোলক শ্রেষ্ঠ পছন্দ ছিল না। বিচারকরা আরেকটু পরিশীলিত আরেকটু শহুরে ছেলে আরেকটু শিক্ষিত ছেলে রাজীবকেই এগিয়ে রেখেছিলেন তাদের বিচারে। আমি রাজীবের কণ্ঠ ও গায়কিকে ছোট করে দেখছি না। রাজীব আমার বিবেচনায় বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠিত গায়কের চেয়ে ভালো গায়ক। নোলকের চেয়েও সে কম কিছু না। কিন্তু বিচারকরা যত কম পয়েন্ট দিয়েছেন নোলককে রাজীবের তুলনায় তা চোখে পড়ার মত। তা তাদের পক