প্রথম সমস্যা বাংলায় লিখা............. আমার হাতেখড়ি হলো
বিলাত সাত সাগর পাড়ের দেশ হলেও শাসক আর শাসিতের সম্পর্কেআমার তো তেমন দূরের কিছু নয়। পিতামহ বা মাতামহরা তো রাণীর শাসনেই মানুষ। তবু জাহাজ চেপে রাণী অব্দি তারা পেঁৗছাতে পারেননি। হাজার হোক তাদের সূত্র তো আমি অস্বীকার করতে পারিনা। তাদের আশাকেও অসম্পূর্ণ রাখতে পারি না। সুতরাং উড়াল জাহাজে সওয়ার হয়ে আমি একদিন হাজির হয়ে গেলাম দাদা-নানার স্বপ্নশহর লন্ডনে।
ঐতিহ্যের ইঁট গাঁথা শহরে হাঁটি। মনে কোনো জোর পাই না। প্রাক্তন প্রভুদের বংশধররা এখনও যে পুড়িয়ে ছাই করে দেবো চোখে তাকায় - তা আমাশয় ঘটিয়ে দেয়ার মত। কিন্তু লন্ডন এসে জানতে পারলাম আমিই একমাত্র লস্কর নই। আরো আগে সত্যিকার লস্কররা এসেছিল এই দেশে। তাদের রক্তে এদেশের মাটিও ভিজেছে। আমাদের ইতিহাস থেকে আমরা এম
শুধু এই বুলেটিন ছাড়া প্রতিবাদের সময় মুক্তচিন্তার পক্ষের ব্লগাররা কোনো লেখা পোস্ট করছেন না। যারা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানেন না তারা আমার এর আগের পোস্ট ও অপ বাকের শেষ পোস্টটি পড়ে নিন। আন্দোলনের সাথে থাকুন ও নিজেদের মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে সব বাধাকে দূর করতে একতাবদ্ধ হোন। সুপ্রিয় সতীর্থ ব্লগারবৃন্দ, চোখ কান খোলা রাখুন। চিনে নিন পক্ষ-বিপক্ষ।
অভিনন্দন সহযোদ্ধারা। 'অন্ধকারের জীব' সিদ্দিকুল ধরা পড়ায় আপনাদের উল্লাস প্রমাণ করে বাংলা কখনো ভয় ও সন্ত্রাসের কাছে মাথানত করেনি। শান্তিপ্রিয়তাই আমাদের মূল পরিচয়। একই উদ্দেশ্যে আমরা লড়ছি এই ব্লগে ী অন্ধকারের সন্ত্রাস বন্ধ করার জন্য এবং মুক্তচিন্তার অনুশীলন বাধামুক্ত করার জন্য।
7 মার্চ সকালে আড্ডাবাজ লেখবেন মুক্তচিন্তার অনুশীলন বিষয়ে দিক-নির্দেশনা নিয়ে। আপনারাও নিজেদের লেখা তৈরি করে ফেলুন। বাংলার ঐতিহাসিক 7 মার্চ হোক বাংলা ব্লগেরও একটি ঐতিহাসিক