এক.
- ভাবী কেমন আছেন?
- এই তো চলছে আর কি … আপনাকে অনেক খুশী খুশী দেখাচ্ছে! ঘটনা কি বলবেন?
- আরে তেমন কিছু নাহ্
- কিন্তু কিছু একটা তো বটেই!
- আপনার ভাইয়ের তো আগামীকাল একটা বড় পার্টি আছে।
- তাই নাকি?! কি ব্যাপারে?
- অফিসের পার্টি, বুঝতেই পারছেন …
- আচ্ছা। প্রোমশন টোমশন কিছু?
- একটা সম্ভাবনা আছে। দোয়া করবেন।
- অবশ্যই দোয়া করবো, কি যে বলেন না?!
- থ্যাঙ্ক য়্যূ ভাবী।
- আরে কিসের থ্যাঙ্কস, চা খান ভাবী, একটু চা করি।
- আমি আসলে একটা কাজে এসেছিলাম ভাবী, বলতে লজ্জা পাচ্ছি … …
- কি বিষয়? বলেন না
- না মানে, আপনার ২/১ টা গহনা যদি ধার দিতেন … আমার সবগুলো তো দেখানো হয়ে গেছে
- হুমম …
- ঐসব হোমড়া চোমড়া পার্টিতে জিনিস পত্র কেউ রিপিট করে না। আমি কাল পার্টি থেকে এসেই ফিরিয়ে দিয়ে যাবো।
- এটা কোনো ব্যাপার না ভাবী। আপনি নিয়েন। আগে চা খান
… …
- আমি কয়েকটা গহনা নিয়ে আসছি আপনি দেখেশুনে যেটা নিতে চান, নিয়ে নেবেন
- অনেক ধন্যবাদ ভাবী!
- আবার?!
… …
… …
- এটা অনেক সুন্দর!
- এটা আমার শাশুড়ীর দেয়া, আজকালের হিসেবে কিছুটা পুরোনো হয়ে গেছে ডিজাইনটা। তবে আমার ভীষন পছন্দ!
- হু অনেক সুন্দর, এগুলো তো আবার ফিরে আসছে।
- তা ঠিক।
- আর ওটা? ওটা দেয়া যাবে?
- এখানে যা এনেছি তার সবগুলোই দেয়ার মতো। আমি তো গহনা তেমন পরি না। উপলক্ষ্য কৈ?
- ওটা আসলেই সুন্দর!
- হু এটা আমার মায়ের দেয়া।
- খুবই সুন্দর! তবে ঐটা বেশী সুন্দর …
- আজ অনেকদিন পরে এগুলো বের করা হলো … আপনারই জন্য
- আমি তাহলে আপনার শাশুড়িরটা নেই?
- অবশ্যই, যেটা ইচ্ছে।
- আমি যতো দ্রুত পারি ফেরত দিয়ে দেবো
- আহা! চিন্তা করবেন না…দিয়েন
- থ্যাঙ্কস ভাবী, অনেক থ্যাঙ্কস
- আচ্ছা আচ্ছা …. হলো তো! ভালোয় ভালোয় পার্টি শেষ করেন। ভাইয়ের সুখবরটা দিয়েন কিন্তু।
- কি যে বলেন! কিছু হলে সব্বার আগে জানবেন আপনি!
- ও কে
দুই.
- হ্যালো ভাবী কেমন আছেন?
- হ্যা ভালোই।
- পার্টি কেমন হলো কিছু বললেন না তো!
- আর বলবেন না, অনেক ঝক্কী, তাই কাল ফিরে এসে আর ফোন করি নাই
- না না ঠিক আছে। কোনও ভালো সংবাদ?
- এখনও নিশ্চিত নই, তবে আজকালের মধ্যেই জানা যাবে। দোয়া করবেন ভাবী
- অবশ্যই। ইয়ে … … গহনাগুলো পড়ে কেমন লাগছিল আপনাকে দেখা হলো না!
- ওহ্! আমি তো ভুলেই গেছি। গহনাগুলো আমি আজকেই দিয়ে আসবো
- আরে নাহ্ আমি সেটা বলি নি।
- না না …. ঠিক আছে
- কেমন লাগছিল আপনাকে? ছবি তুলেছেন?
- হু, আপনাকে দেখাবো।
- অবশ্যই।
- তাহলে আজ রাখি ভাবী?
- হ্যা শিওর
- খোদাহাফেজ
- খোদাহাফেজ
তিন.
- স্যরি ভাবী , এগোলো দিতে বেশ দেরী হয়ে গেল!
- না না ঠিক আছে, আপনার কাছেই তো ছিল
- কি করবো বলুন, সেকেন্ড পার্টিটা তো হঠাৎ করেই এরেঞ্জড হলো …. …
- হু
- …. … তাই আর ফেরত দিলাম না। ভাবলাম ওটা এটেন্ড করে একবারেই দেবো। গহনাগাটি বারবার হাত বদল করা সেইফ না।
- একদম ঠিক করেছেন।
- তাহলে যাই ভাবী?
- এখুনি যাবেন? চা টা কিছু?
- নাহ্ আপনার ভাই অপেক্ষা করছেন। ছুটির দিনেও বাড়িতে বসে থাকবে না। কোথায় যেন ঘুড়তে যাবে।
- ভালো তো! ঘরে বসে থেকে লাভ কি?
- যাই ভাবী …
- আচ্ছা।
চার.
- কে আসছিল?
- পাশের বাসার ভাবী
- আচ্ছা ঐ যে গহনা ধার নিতে আসছিল যে উনি?
- হু।
- দেখে নিছো তো গয়নাগুলো?
- কি যে বলো না তুমি!
- না না ঠিক ই বলি। আজকাল পাবলিককে বিশ্বাস নাই
- ধুর্!!
- কিছু হইলে বুঝতা!
- হইছে যাও তোমার কাজে যাও।
- আজকে আর কাজ কি? ছুটির দিনেও কাজ করতে কও?
… … …
…. … …
পাঁচ.
- এ্যাই একটু দেখো …!
- কি বিষয় …. পরে দেখলে হয় না? একটু নিউজ দেখতেছি
- আরে আসো না প্লীজ। পরে নিউজ দেইখো
- কি? কুইক বলো
- তোমার মনে আছে এই গহনাটার কথা? মা’র দেয়া
- হু, তো?
- এটা একটু অন্যরকম লাগতেছে …
- মানে?!!!
- এই যে, এখানে লকেটে কলকীর ডিজাইন ছিল, সেটা নেই। কেমন প্লেইন লাগতেছে
- কি বলো?!!!! তুমি শিওর?!!
- দাড়াও একটু দেখি। বিয়ের সময়কার ছবিতে আছে
- দেখো দেখো, আগেই বলছিলাম …. …
- আগেই চিল্লাচিল্লি কইরো না তো…দেখি আগে। আমারও ভুল হতো পারে।
- দেখো।
…. ….
- এই তো!!! ওহ্ মাই গড!!! দেখছো?! ---- চেঞ্জড!!! ছবিতে খুব ভালো করে বোঝা যায় না, বাট যার জিনিস সে ঠিকই বুঝবে।
- শিট!! কি সাংঘাতিক!!
... ... ...
... ... ...
... ... ...
- আচ্ছা এমনও তো হতে পারে যে গয়নাটা হারায় ফেলছিলো! পরে আরেকটা কিনে দিছে!
- হু তোমারে বলছে। দাম জানো এইটার?!! ঐ মহিলার স্বামীর অবস্থা জানি না? মাইনষের গহনা ধার করে পরায় বউরে! এখন তো দেখি চুরিও করে!!
- তাহলে এখন?
- দেখো আদৌ আসল সোনা কি না! আমার তো সন্দেহ হয়।
- কি বলো?!! যদি ভুয়া হয়? কি বলবো? … … … মায়ের স্মৃতি!!!!!!
- কি আর বলবা, দেয়ার আগে তো চেক করে দাও নাই। ভেজাল হলে বলবে আগে থেকেই ভেজাল ছিল। আমার মায়ের নিয়ত নিয়ে প্রশ্ন উঠবে!
- এগোলো কেউ চেক করে দেয়? ছি!! এটা করতে পারলো?
- মানুষের মতোন কাজ করছে। আর আমরা বোকার মতোন। ছবিগুলো দিয়ে কিছুই প্রমান করা যাবে না। ভালো বোঝা যায় না ডিজাইন। একটা ক্লোজ ছবি থাকলে ভালো হতো।
- আমার কান্না পাচ্ছে।
- আমি রেডি হচ্ছি। চলো একবার বায়তুল মোকাররমে যাই। যাচাই করে আসি জিনিসটা। এট লিস্ট যদি আসল সোনা দেয়, তাইলেও মনটা শান্ত হবে। শালার শালা!
ছয়.
স্বামী স্ত্রী দু’জনে বেড়িয়ে যায় দ্রুত পায়ে। সেই সময় পাশের একটা ফ্ল্যাট থেকে খবরের আওয়াজ ভেসে আসে …. …
“আড়াই মাস দেরীতে ফ্রান্স থেকে ফেরত পাওয়া প্রত্নসম্পদের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মহল আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সরকারের উপদেষ্টা এই আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন কোনও প্রকারের যাচাই ছাড়াই।
… … …
রেপ্লিকা কি না যাচাই না করার একমাত্র উপায় কার্বন টেস্ট, যদিও পাঠানোর আগে তেমন কোনও টেস্ট করা হয় নাই। ফলে …. … …”
মন্তব্য
ঈশপের গল্পের ধারা অনুসারে গল্পের শিক্ষাগুলো টিকা আকারে দিলাম না। আমার মনে হয় সচেতন পাঠক সেগুলো অনেক ভালো দিতে পারবেন।
আমাদের উদাসীনতা থেকে আমরা কবে শিখবো - সেটাই এখন প্রশ্ন ।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
যথারিতি চমৎকার।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
টিভি তে খবরটা দেখে মাথা গরম হয়ে গেল!
আমরা এতো বোকা ক্যান কন তো!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
চমৎকার
তবে অনেকেই বলে জাদুঘরের অনেক কিছুই নাকি অনেক আগেই রেপ্লিকা হয়ে বসে আছে
যেগুলো বাকি ছিল সেগুলো হয়তো এবার হবে। এরপরে আমরা বলব আমাদের একখানা জাতীয় নকলাগার আছে
সরকারের উপদেষ্টাকে দেখলাম কনফিডেন্টলী বলতে, "আমি মোটামুটি নিশ্চিত যে ওগুলোর রেপ্লিকা হয় নাই"
শুনে হাসবো না কাঁদবো বুঝলাম না। কোনও টেস্ট ছাড়া যে এগুলো বলা যায়, এটা জানতাম না! উনি বলে ফেললেন। মহিলার নামটা ভুলে গেলাম। আমাদের একমাত্র মহিলা উপ. আর কি।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
একখানা সালাম নিলে প্রীত হইবো...
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
নিলাম।
তয় মাননীয়া উপদেষ্টাকে একটা সালাম জানানো দরকার। উনি দেখলাম একমাত্র পজেটিভলি রিএক্ট করলেন
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
পুরা নতুন ধারার লেখনী। ঈশপের গল্পের রিমিক্স !! জটিল।
শিরনামটা "বড়দের ঈশপের গল্প -১" দেখে মনে খাইস্টা পাঠকের উদয় হয়েছিলো। তারপর আবার শুরুতে ভাবী টাবীদের কথোপকথন!!
পড়ি আর ভাবি এই বুঝি কাহিনী মোড় নিলো। এই বুঝি পাশের বাড়ীর ভাবী আর এই ঘরের ভাইয়ের একটা কিছু হয়ে গেলো।
পড়া শেষে বলি "ধূর !! মনটাই খাইস্টা হয়ে যাচ্ছে।"
খুবই দুঃখিত রাতুল। আপনাকে আমি হতাশ করলাম!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
- হতাশ তো মিয়া আমারেও করছেন!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাল লেগেছে। সময়োচিত লেখা। ভাবতে শেখায়।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
ধন্যবাদ জাহিদকে।
আপনাদের ভালোলাগা আমার পাথেয়।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
হিমু এবং সন্নাসী ভাই এর কাছ থেকে তালিম নিয়ে "বড়দের ঈশপের গল্প -২" টা লিখতে পারেন
তাইলে নামকরনের সার্থকতা হবে !!
তালিম নিয়ে লাভ নাই। ওই ২টা বিয়া করলে ঠিক হইয়া যাইবো। ওদের প্রবলেমটাই হচ্ছে বিয়েকেন্দ্রীক।
সুতরাং, ওদের বিয়ের আগ পর্যন্ত যতো পারা যায় কামরাঙা আর শিঙালো ফলমূল খেয়ে নিন।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
দারুণ।
আপনার লেখা পড়ে মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের একটা বইএর কথা মনে পড়ল। সম্ভবত আধুনিক ঈশপের গল্প বা এ জাতীয় নাম।
বইটা পড়ি নি। ওনার সব ধরণের লেখা আমার প্রিয়।
আমি এর আগে একই শিরোনামে একটা গল্প লিখেছিলাম - একটা ইয়াহু ফোরামের জন্য। অনেকদিন পরে নামটা ব্যবহার করতে ইচ্ছে হলো ...
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
চমৎকার লেখা।
--রাতুলের মত আমিও ভেবেছিলাম খাইষ্টা জিনিষ পাবো।
কি মাঝি? ডরাইলা?
খাইষ্টাই তো!
পইড়া কি খাইষ্টা কিছুই পান নাই?!!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
"খাইষ্টাই" - কথা ঠিকাছে। তবে আমি অন্যরকম খাইষ্টা চিন্তা করছিলাম।
কি মাঝি? ডরাইলা?
বড়দের ঈশপের গল্প নাম দেখে আমিও মনে মনে কিছু একটা আশা করেছিলাম। গল্প শেষ করে অবশ্য ভালো লাগলো। শিক্ষামুলক।
- শামীম হক।
কি আর বলবো!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
চমৎকার। দুই সংশয়ের সমান্তরাল টানাটা ভালো লাগলো।
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
গুরুকে অশেষ ধন্যবাদ!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
নাহ আজকাল মেন্টালিটিই কেমন যেন হয়ে গেছে আমার।
শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
হা হা হা হা .... ... আপনিও!!
গালাগাল করেন নাই তো আবার আমারে?!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
আমি খাইস্টা সিধা কোন চিন্তা করেই ঢুকিনাই।
ভাল মনে আসছিলাম,পড়া শেষ করে ভাল মনে চলে যাইতেসি।
লেখাটা অনেক ভাল হইসে।আমার মত ভাল।
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
হুমম! এইবার আসল পাঠক পাওয়া গেল।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
বরাবরের মত অসাধারণ
---------------------------------
চোখের পাতায় হাত রেখে ওরা আমাকে স্বপ্ন দেখার যন্ত্রণা দেয়।
মন্তব্যটা চোখে পড়লো মাত্র।
অনেক ধন্যবাদ।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
এককথায় অসাধারন ।
রাকিব হাসনাত সুমন
ধন্যবাদ রাকিব
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
আমিও কিঞ্চিত ধোঁকা খেয়ে গেছি শিরোনাম দেখে, তবে লেখা পড়ে মুগ্ধ।
২, ৩ ইত্যাদি পর্বে মশলা থাকলেও দেখা যাবে তখন আরেক ধোকা খাবেন।
মুগ্ধতা যেন জিইয়ে রাখতে পারি, সেই দোয়া করবেন।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
omg .... দারুন লিখেছেন।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
নতুন মন্তব্য করুন