[ধারাবাহিক ভাবে সমগ্র বিশ্বে সহিংস নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যান ও চিত্র তুলে ধরার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস]
সমগ্র বিশ্বে নারীর প্রতি সহিংসতার চিত্রটি ভয়ংকর। বিশ্বে বর্তমানে নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, অপহরণ, হত্যা আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, গত কয়েক বছর এর পরিসংখ্যান পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় যে, দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোতে নারীর প্রতি সহিংসতার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে বহুলাংশে। একই সাথে সামাজিক ভাবে নারীকে বিভিন্ন জায়গায় হেনস্তা হতে দেখা যাচ্ছে আগের থেকে অনেক বেশি, নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলোর তদন্তে সরকারের উচ্চ পদস্থ অনেক কর্মকর্তা এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মানসিকতা বিবেচনায় আনলে এই আশংকা আরও বৃদ্ধি পায়। এই মাসে, ভারতের "তেহলেকা" পত্রিকার করা একটি গোপন তদন্ত প্রতিবেদন অভিযানে বের হয়ে এসেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৩০ জনেরও বেশি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার, ধর্ষিতা-নির্যাতিতা নারীর প্রতি হীন মানসিকতা, ভিডিও ফুটেজ সহ, যা আবারও সমাজে নারীর প্রতি বিরূপ ও অশ্লীল ধারণা পোষণকারীদের একটি নগ্ন চিত্র প্রকাশ করলো। তাই আবারও এই বিতর্কটি সামনে উঠে এসেছে যে, সমাজে নারীকে আসলে কি দৃষ্টিতে দেখা হয়? একজন নির্যাতিতা নারীকে সমাজ কিভাবে গ্রহণ করে? আইন নারীকে কতটুকু সাহায্য করছে? নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে সরকারগুলো কতোটা সফল?
২০১১ সালের কিছু মানবাধিকার রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করলে পাওয়া যায়, নারীর জন্য সবথেকে বিপদজনক দেশগুলোর মধ্যে প্রথম পাঁচটি হচ্ছে (ক্রমানুসারে) -
১. আফগানিস্থান
২. কঙ্গো
৩. পাকিস্থান
৪. ভারত
৫. সোমালিয়া
এর কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে- নারীর প্রতি সহিংসতা, ধর্ষণ, নারীশিশুর মৃত্যু, নারীর জন্য অপ্রতুল স্বাস্থ্যসেবা এবং অনার কিলিংস। বিশেষ করে পাকিস্থান, আফগানিস্থান এবং ভারতে ধর্ষণ ও অনার কিলিংস এর হার আশংকাজনক অবস্থায়। বিশেষজ্ঞরা এই পাঁচটি দেশেরই কিছু প্রধান সমস্যা চিহ্নিত করেছেন। নারী নির্যাতনের বিভিন্ন মাত্রা বিবেচনা করলে যা পাওয়া যায় তার চিত্র ও পরিসংখ্যান কিছুটা এরকম-
আফগানিস্থান :
কঙ্গো :
এই দেশটিতে যৌন নির্যাতন এর হার সব থেকে বেশি।
পাকিস্থান :
এই দেশটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় দিক থেকে নারীদের নির্যাতনে সব থেকে এগিয়ে। অনার কিলিংস, পাথর ছুঁড়ে হত্যা, এসিড নিক্ষেপ, শিশু ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন, জোরপূর্বক বিয়ে ইত্যাদি নারী নির্যাতনের কয়েকটি দিক।
ভারত :
নারী পাচার, যৌন নির্যাতন, শিশুবিবাহ, অনার কিলিংস এর হার পৃথিবীর সব থেকে বড় গণতান্ত্রিক (!!) দেশটিকে এই স্থানে এনে দিয়েছে।
সোমালিয়া :
পৃথিবীর অন্যতম কুখ্যাত দেশ, নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, নারী খৎনা, শিশুমৃত্যু ইত্যাদি কারণে নারীদের জন্য চরম দুঃস্বপ্ন।
এগুলো অসংখ্য পরিসংখ্যান থেকে তুলে ধরা কিছু অংশমাত্র। এবার বিস্তারিতভাবে দেখা যাক।
ভারত :
বর্তমানে ভারতে নারী নির্যাতনের মাত্রা যেকোনো সময়ের পরিসংখ্যানকে আশংকাজনকভাবে ছাড়িয়ে গেছে। শুধু নির্যাতনই নয় সামাজিক বৈষম্যের মাত্রাও বেড়ে চলেছে দিনকে দিন। বিশেষ করে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লী বর্তমানে নারীদের জন্য সব থেকে বিপদজনক জায়গা। দিল্লীতে নারী ধর্ষণ নিত্যদিনের ঘটনা, সাধারনত বলা হয়ে থাকে যে, দিনের বেলাতেও কোনো নারী যদি ১০ মিনিট নিরাপদে দিল্লীতে ঘুরতে পারেন সেটা অনেক বড় একটা ব্যাপার। নয়ডা, গুরগাঁও এর মত জায়গাগুলোতে অহরহ নারীদের অপহরণ এর পর নির্যাতন ও ধর্ষণের মত ঘটনা ঘটে চলেছে।
ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো (এনসিআরবি) এর ভাষ্যমতে, ধর্ষণ ভারতের সব থেকে দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাওয়া একটি অপরাধ যা ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সব থেকে ভয়াবহ হারে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। ২০০৯ সালে ২১,৩৯৭ টি ধর্ষণের অভিযোগ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে সারা দেশ জুড়ে। ২৫,০০০ নারী অপহরণের ঘটনা ঘটেছে, সম্ভ্রমহানির ঘটনা ৩৮,০০০।
১৯৯০ সালে লিপিবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ১০,০৬৮ টি, সেখানে ২০০০ সালে সেটি দাড়ায় ১৬,৪৯৬ টি। ২০০৯ সালে মধ্য প্রদেশে সব থেকে বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে যা কিনা ৩,০০০ এরও বেশি। ২০০৯ সালে লিপিবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনাগুলোর মধ্যে এক চতুর্থাংশ শুধু দিল্লীতেই সংঘটিত হয়েছে। ৩৫টি বড় শহরের মাঝে দিল্লীতে ৪০৪ টি ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে, অপহরণ এর ঘটনা ১,৩৭৯ এবং সম্ভ্রমহানির ঘটনা প্রায় ৫০০।
২০১০ এর জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী দিল্লীর ৮৫ শতাংশ নারী নির্যাতন আতংকে ভোগেন। শুধু তাই নয়, পারিবারিক ধর্ষণ এর ঘটনা ২০০৮ সালের ৩০৯ টি থেকে ২০০৯ সালে এসে দাড়ায় ৪০৯ এ। পারিবারিক ধর্ষণের অধিকাংশ ঘটনা লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে যায়, এতে নির্যাতিতা এবং নির্যাতনকারী কেউই মুখ খুলতে রাজি হননা। একারণে আশংকাজনক হারে বেড়ে চলেছে এই ঘটনা।
এছাড়াও পারিবারিকভাবে নির্যাতন, কন্যা ভ্রুণ হত্যা, কন্যা সন্তান জন্মের পরে কাচের গুড়ো খাইয়ে হত্যাসহ নানা ধরনের অত্যাচার সারা দেশ জুড়ে অব্যাহত আছে। ইভ টিজিং বৃদ্ধি পেয়েছে আশঙ্কাজনক হারে। দিল্লী ও মুম্বাইএ বেশ কিছু এধরনের ঘটনায় নিহত হয়েছে প্রতিবাদকারী বেশ কয়েকজন। কিছুদিন আগে কলকাতায় একজন নারী রাতের বেলা ধর্ষণের শিকার হলে পুলিশ এই তদন্তে প্রচুর গড়িমসি করে, সংবাদ মাধ্যমে ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে, ব্যাবস্থা নেয়ার পরিবর্তে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কোলকাতার নাইটক্লাবগুলো রাত ১১ টার পরেই বন্ধের নির্দেশ জারি করেন। যেনো নাইটক্লাব ধর্ষণের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে, যেখানে ধর্ষণ এর অনেক ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে পুলিশের হাতের সামনে।
তেহলেকা এর গোপন সচিত্র প্রতিবেদন থেকে দেখা যায় যে, অধিকাংশ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা মনে করেন যে, ধর্ষণের ঘটনার জন্য নারীরা নিজেরা দায়ী। নারীদের পোশাক আশাক, চালচলন, অনেক রাতে ঘরের বাইরে থাকা ইত্যাদি কর্মকান্ড নাকি একজন পুরুষকে ধর্ষণের জন্য উত্তেজিত করে। অনেকেই সরাসরি বলেছেন, নারীরা ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে ব্যাবসা করে, নাম কামানোর ধান্দা। ধর্ষণের ঘটনা তদন্তকারী কর্মকর্তা পর্যন্ত নারীকেই দোষারোপ করলেন এই ঘটনার জন্য| [পুরো প্রতিবেদনটি নিচে সংযুক্ত করে দিলাম, অমানুষদের নিয়ে কথা বলার রুচি নেই]
ভারতের সামাজিক অবস্থা বিবেচনায়, প্রায়-
পাকিস্তান :
ইসলামাবাদের সরকারী প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৯ সালে ৮,৫৪৮ টি নারী নির্যাতনের ঘটনা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫,৭২২ টি ঘটনা পাঞ্জাব, ১,৭৬২ টি সিন্ধ, ২৩৭ টি বালুচিস্তান এবং ১৭২ টি ইসলামাবাদে। ১,৯৮৭ জন অপহরণ, ১,৩৮৪ জন হত্যা, ৯২৮ জন ধর্ষণ/গণধর্ষণ, ৬৮৩ জন আত্মহত্যা, ৬০৪ জন অনার কিলিং, ২৭৪ জন যৌন নিপীড়ন, ৫৩ জন এসিড নিক্ষেপ, ১,৯৭৭ নানাবিধ নির্যাতনের এর শিকার।
এমেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এর বার্ষিক প্রতিবেদনের তখ্য অনুযায়ী ২০১১ এর নভেম্বর পর্যন্ত ১,১৯৫ জন নারী হত্যার শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে অন্তত ৯৮ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। ৩২১ জন নারী ধর্ষণের শিকার এবং ১৯৪ জন গণধর্ষণের শিকার।
ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইবুন এর প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতি পাঁচ জনে একজন নারী পারিবারিকভাবে নির্যাতনের শিকার। পাকিস্তানের প্রায় ৮০ শতাংশ নারী কোনো না কোনো ভাবে নিজ গৃহে নির্যাতনের শিকার, যার মধ্যে প্রতি তিন জনে একজন ধর্ষণ, এসিড, অনার কিলিং, শারীরিক নির্যাতনের শিকার। মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ দলগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী পাকিস্তান এ লিঙ্গ বৈষম্য প্রকট, এখানে নারীদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই করুন। জীবনযাত্রার মান অতি নিম্ন, নিরাপত্তা অপ্রতুল, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীরা পরিবারের সদস্যদের দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছে। এর মধ্যে ৪,০০০ এরও বেশি পারিবারিক নির্যাতনের ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে। ধর্ষণের শিকার হওয়া অধিকাংশ নারীর বয়স ৪ থেকে ১১ বছরের মধ্যে, আশংকাজনক হারে বেড়েছে নারীশিশু নির্যাতনের সূচক। শহর মুলতানে প্রতি মাসে ১৮ টিরও বেশি ধর্ষণের ঘটনা লিপিবদ্ধ করা হচ্ছে।
শুধু তাই নয়, পুলিশ এর হেফাজতে নারীরা ধর্ষণের শিকার হচ্ছে ভয়ংকর ভাবে, বিভিন্ন কারণে হেফাজতে রাখা নারীদের উপর চরম অমানবিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে, ১,০০০ এরও বেশি এধরনের ঘটনার তথ্য পাওয়া গেছে। বিভিন্ন কারণে শরণার্থী হয়ে আসা নারীরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বেশি, বিভিন্ন উপজাতীয় ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নারীদের নির্যাতনের চিত্র ভয়াবহ। প্রতি দিন প্রায় পাঁচ জন নারী যৌতুকের বলি হন।
[চলবে]
লিঙ্ক ১
লিঙ্ক ২
লিঙ্ক ৩
লিঙ্ক ৪
লিঙ্ক ৫
লিঙ্ক ৬
লিঙ্ক ৭
লিঙ্ক ৮
লিঙ্ক ৯
লিঙ্ক ১০
মন্তব্য
ভালো হচ্ছে, চলুক।
ধন্যবাদ। ঘটনাগুলো তুলে ধরা দায়িত্ব মনে করি।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
চমৎকার উদ্যোগ। আশা করি অনেকের এরকম ছোট ছোট উদ্যোগের মাধ্যমে পৃথিবী থেকে একদিন নারীর প্রতি সহিংসতা লোপ পাবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ|
পৃথিবীতে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধ হোক। শান্তিপূর্ণ, সংঘাতমুক্ত পৃথিবীর আশা করি|
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আসঙ্কাজনক। নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ হোক।
চরম আশংকাজনক। বাংলাদেশের চিত্রটাও খুব একটা ভিন্ন কিছু নয়।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
ধন্যবাদ। নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে সবার সহযোগিতা কাম্য।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
তেহেলকা তো শুধু চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছে। এগুলি সবাই'ই জানে আর মুখ বুঝে ঝাপ্পি মেরে যায়। সব হারামির বাচ্চারা কি করে তেহেলকাকে বাম্বু দেয় এটাই এখন দেখার , আর নইলে ২য় পন্থা হিসেবে বিক্রিবাট্টার ব্যাপার তো আছেই। একটা বিতর্কিত ব্যাপার বলছি - আমার একান্তই ব্যাক্তিগত মত যে, যে দেশে যৌনতা ব্যাপারটাকেই একটা পাপ কিংবা অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে সেখানে ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি এসব ঘটবেই। আবার আমার বলার অর্থ এটাও নয় যে ফ্রি সেক্স এর নামে বেলেল্লাপনা! সেক্স এর বৈধতা যে শুধু শরীর কেন্দ্রিক নয়, এর পেছনে উম্মুক্ত ভাবনার প্রসারও আছে তাই সমাজকে জানাতে হবে। মূর্খ আদিমরাই শুধু নয় পারভারট টাইপ কিছু মানুষও প্রবৃত্তির তাড়নায় পাশবিকতায় মেতে উঠে।
খুবই তথ্য নির্ভর এই লেখাটি অনেক শ্রম সাপেক্ষ। তুষারকে অভিনন্দন। চলুক।
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদ তাপস দা।
নারীর প্রতি সহিংসতা ততদিন বন্ধ হবেনা যতদিন সমাজে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির বদল হবেনা। নারী-পুরুষের মেলামেশার ভারসাম্য অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়, যৌনতার প্রকাশ ভঙ্গি অত্যন্ত অশ্লীল আমাদের এই দেশগুলোতে, এই স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ব্যাপারটিকে দুটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মানসিক-শারীরিক মিলন চিন্তা না করে শুধুমাত্র শারীরিক দিক দিয়েই বিবেচনা করা হয়। বর্তমানে অনেক কম বয়স্ক ছেলেকেও আমি দেখেছি এধরনের বিকৃত মানসিকতা নিয়ে বড় হতে।
ভারতে সিনেমাতে আইটেম গান না হলে সিনেমা হিট হয়না, আবার সেখানে যখন কর্তা ব্যাক্তিরা বড় বড় শালীনতার কথা বলে তখন মনে হয় এদের মুখ লোহা গলিয়ে সীল করে দেয়া উচিত।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ধন্যবাদ লেখাটির জন্য । বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ও জানতে চাই ।
ধন্যবাদ, সামনের পর্বগুলোতে বাকি দেশগুলোর পরিসংখ্যান আসবে ক্রমানুসারে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
লেখাটি ভালো লাগলো।
অভিনন্দন তোমাকে।
এ ধরনের লেখা যত বেশি লেখা হবে, তত আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে।
সচলে বছরখানেক আগে নারী ও শিশু নিপীড়ণ নিয়ে একটি সিরিজ লিখার চেষ্টা করেছিলাম। ঘুরে আসতে পারো।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
ধন্যবাদ চেষ্টা আছে ধীরে ধীরে লেখার, ফাইনালের জন্য ব্যাস্ত তাই পর্ব নামাতে দেরি হচ্ছে, সিরিজটা দেখলাম, বেশ কয়েকটা লেখা, গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছ, ধন্যবাদ প্রাপ্য তোমার।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
নতুন মন্তব্য করুন