"লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম। যুগের পর যুগ ধরে অজস্র মানুষের মনে কৌতূহল ও বিস্ময় জাগানো এই মানুষটি আসলেই তুলনাহীন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং আরও অনেক অনেক দক্ষতার অধিকারী একজন বিস্ময়কর মানুষ, ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম পথিকৃত। তার অজস্র অমর চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" পৃথিবী শ্রেষ্ঠ, ধারণা করা হয়, যেকোনো শতাব্দীর যেকোনো চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" হচ্ছে সব থেকে বেশি আলোচ্য ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী। লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি ছিলেন তার যুগের থেকেও আধুনিক, তার উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি এখনও মানুষের কাছে রহস্যময়। লিওনার্দোর ব্যাক্তিগত নোটবুকগুলো পৃথিবীর ইতিহাসে আলোড়ন সৃষ্টিকারী উপাদনগুলোর মাঝে অন্যতম, যার ভেতরে রয়েছে এই মেধাবী মানুষটির অজস্র কাজের প্রমান ও উদাহরণ। "লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অতিমানবীয় চরিত্র হিসেবে স্থান করে নিয়েছে, যার মেধার সমতুল্য পাওয়া কষ্টকর। কিন্তু আসলেই কি লিওনার্দোর সবগুলো কাজ তার একক চিন্তাশক্তির ফসল নাকি তিনি অসংখ্য মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে আরও ব্যাপক বিশ্লেষণের মাধ্যমে তুলে এনেছেন শক্তিশালী করে? দেখা যাক একটু গভীরে গিয়ে। লিওনার্দো এর যে উদ্ভাবনগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে সব থেকে বেশি তার পেছনের ইতিহাস নিয়ে একটু নাড়াচাড়া করা যাক।
[নিজের তৈরী প্রতিকৃতি, লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি]
লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির ব্যাক্তিগত নোটবুকগুলো গবেষনার জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯ শতকের শেষের দিকে। জার্মান বিশেষজ্ঞ Jean Paul Richter সর্বপ্রথম এই নোটবুকগুলো থেকে লিওনার্দোর কাজ অনুবাদ করে প্রকাশ করেন। এর আগে সমগ্র পৃথিবীর কাছে লিওনার্দোর নোটবুকগুলো ছিলো অজানা ও চোখের আড়ালে। Richter একক প্রচেষ্টায় এই বিস্ময়কর কাজগুলো পৃথিবীর সামনে তুলে ধরেন। এর পর থেকেই শুরু হয় এই উপাদনগুলো নিয়ে গবেষণা।
"ইটালিয়ান রেনেসা", ১৩ শতকের শেষ থেকে ১৬ শতক পর্যন্ত এই সময়টি ছিলো পৃথিবীর ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। এই সময়ে ইউরোপের বিশেষ করে ইটালির জ্ঞান-বিজ্ঞান এর প্রত্যেকটি শাখা চরম উন্নতি সাধন করে। আধুনিক সমাজ ব্যবস্থার দিকে ধাবিত এই সময়টিতে, অসংখ্য মেধাবী মানুষের অসাধারণ কাজগুলো ইউরোপের এমনকি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কাজগুলোর মাঝে অন্যতম। বিজ্ঞান এবং শিল্প উভয়ই উন্নতির শিখরে অবস্থান করছিলো। "সিয়েনা" ছিলো এই বৈপ্লবিক উন্নতির কেন্দ্রবিন্দু। এই মেধাবী মানুষগুলোর মাঝে লিওনার্দো ছিলেন একজন।
১৫ শতকের শেষের দিকে বিখ্যাত ব্যাক্তি Ludovico Sforza তাদের পারিবারিক শহর মিলান এর দুর্গ দখল করেন। তিনি ছিলেন জ্ঞানচর্চার অন্যতম সেরা পৃষ্টপোষক। তিনি সেই সময়ের বিখ্যাত অনেক বৈজ্ঞানিক-চিত্রশিল্পী-দার্শনিক-স্থপতিকে নিজের দুর্গে আমন্ত্রণ জানান। তারই আমন্ত্রণে সারা দিয়ে লিওনার্দো ১৪৮২ সালে দুর্গে আসেন। তিনি প্রায় ১৭ বছর একটানা এখানে ছিলেন। এই সময়টাতে বিজ্ঞান এবং গণিতের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা করেন লিওনার্দো। ১৪৯৬ সালে এই দুর্গে আসেন বিখ্যাত গণিতজ্ঞ Luca Pacioli। তিনি Rhombicuboctahedron এর উপরে কাজের জন্য স্মরণীয়। তিনি এবং লিওনার্দো মিলে এই সময়টিতে গণিতের বিভিন্ন জটিল বিষয়ে গবেষণা করেন, Luca Pacioli একাধারে লিওনার্দো এর গণিত শিক্ষক এর ভূমিকা পালন করেন। লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি সর্বপ্রথম Luca Pacioli এর "আর্কিমিডিয়ান সলিড" সংক্রান্ত কাজ "De divina proportione" বইয়ে প্রকাশ করেন। এই বইতেই "গোল্ডেন রেশিও" নিয়ে আলোচনা করা হয়। যখন ১৪৯৯ সালে ফ্রান্স ইটালি আক্রমন করে তখন দুজনেই দুর্গ ত্যাগ করেন, পরবর্তী সময়েও এই দুজনের মাঝে যোগাযোগ বজায় থাকে। লিওনার্দো, Luca Pacioli এর কাজের উপর যথেষ্ট দক্ষতা লাভ করেন তার ছাত্র হিসেবে।
[Ludovico Sforza]
[Sforza_Castle]
[Rhombicuboctahedron]
[মানুষের মুখায়বে "গোল্ডেন রেশিও"]
ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি ছিলেন প্রকৌশলী Mariano di Jacopo detto il Taccola। তিনি তার উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির মাধ্যমে যন্ত্রকৌশলকে নিয়ে গিয়েছিলেন এক অন্যরকম উচ্চতায়। কিন্তু পরবর্তিতে এই মানুষটির কাজ নিয়ে খুব একটা গবেষণা হয়নি। এমনকি ইটালির ইতিহাসে আলোচ্য ব্যক্তিবর্গের মাঝে খুব কমই শোনা যায় Taccola এর নাম। কিন্তু বিভিন্ন যান্ত্রিক অবকাঠামোর উপর গবেষনায় তিনি সব থেকে এগিয়ে ছিলেন। পরবর্তিতে Taccola এর কাজের সাথে লিওনার্দোর কাজগুলোর যোগসূত্র পাওয়া যায়। Taccola এর অক্ষত ৫টি নোটবুক এর মাঝে তার অসংখ্য কাজ লিপিবদ্ধ ছিলো।
[পিস্টন এর কার্যপদ্ধতি,Taccola]
[যুদ্ধে ব্যবহারের যন্ত্র,Taccola]
[বিভিন্ন মেশিন ড্রয়িং,Taccola]
[প্যাডেল বোট,Taccola]
বংশানুক্রমে আরেকজন বিখ্যাত ব্যাক্তি Francesco di Giorgio এই নোটবুকগুলো পান। তিনি Taccola এর বিভিন্ন কাজ এর উপর আরও বিস্তারিত গবেষণা করেন এবং উন্নত মডেল তৈরী করেন। যার মধ্যে পানির নিচে চলাচল ও শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য উদ্ভাবিত পদ্ধতি অন্যতম। এই Francesco di Giorgio এর নোটবুক ছিলো লিওনার্দোর সংগ্রহে। এমনকি লিওনার্দোর ম্যানুস্ক্রিপটে Francesco di Giorgio এর কাজের নোট পাওয়া যায়। লিওনার্দো, Taccola এবং Giorgio এর পানির নিচে চলাচল ও শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য উদ্ভাবিত পদ্ধতি নিয়ে আরও বিস্তারিত কাজ করেন এবং এই পদ্ধতির আরও যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন।
[মেশিন ড্রয়িং,Giorgio]
[পানির নিচে চলাচল ও শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য, লিওনার্দো]
এমনকি Vitruvian Man, এই কাজটি লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির সবথেকে পরিচিত একটি ড্রয়িং। মানবদেহ নিয়ে এই একই ধরনের কাজের প্রমান ও চিত্র পাওয়া যায় Taccola এর নোটবুকেও।
[Vitruvian Man,Taccola]
[Vitruvian Man,লিওনার্দো]
লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির তৈরী করা উড়োজাহাজ এর বিভিন্ন মডেল নিয়ে গবেষণা হয়েছে অনেক। কিন্তু ইতিহাস ঘটলে দেখা যায় যে, এই ধরনের কাজে গবেষণা শুরু হয়েছে লিওনার্দো এর জন্মের প্রায় এক শতাব্দী আগে থেকেই। Malmesbury চার্চ এর সন্ন্যাসী Eilmer সর্বপ্রথম হাতে তৈরী গ্লাইডার ব্যবহার করে উড়তে সক্ষম হন। তিনি প্রায় ২৫ মিটার উচ্চতা থেকে শুরু করে ২০০ মিটার পর্যন্ত উড়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু প্রচন্ড বাতাসে মাটিতে পড়ে আঘাত পান এবং তার দুই পা ভেঙ্গে যায়। তিনি পরবর্তিতে আরও গবেষণা করে নিজের ভুল ধরতে সক্ষম হন এবং উল্লেখ করেন তার যন্ত্রটির গঠনে কি কি ভুল ছিলো। তিনিই সর্বপ্রথম উড়তে সক্ষম এরকম যন্ত্র নিয়ে যথেষ্ঠ গবেষণা করেন। প্রথিতযশা ইংরেজ ইতিহাসবিদ William of Malmesbury তার গ্রন্থে Eilmer এর এই প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে যান। পরবর্তিতে লিওনার্দো যে ধরনের গ্লাইডার মডেল নিয়ে কাজ করেছেন তা একদিক থেকে দেখলে Eilmer এর কাজের আরও উন্নত সংস্করণ। পরবর্তিতে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি এর উড়োজাহাজের বিভিন্ন মডেল পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় যে, তার সবগুলোই প্রায় প্রায়োগিক দিক থেকে ব্যার্থ। চিন্তাশক্তি ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা দিয়ে লিওনার্দো তার উড়োজাহাজের মডেলগুলো নির্মাণ করলেও সেগুলোর বাস্তবিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ সফল হয়নি।
[উড়োজাহাজ নিয়ে কাজ, লিওনার্দো]
[মানবদেহ ব্যবচ্ছেদ নিয়ে ড্রয়িং এর কিছু অংশ, লিওনার্দো]
[আধুনিক সমরাস্ত্র নিয়ে ড্রয়িং এর কিছু অংশ, লিওনার্দো]
লিওনার্দো তার কৈশোরে বিখ্যাত চিত্রশিল্পী Andrea del Verrocchio এর কাছে শিক্ষা লাভ করেন। সে সময় থেকেই চিত্রশিল্পী হিসেবে দক্ষতার পরিচয় দেন লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি। পরবর্তিতে তার অজস্র অমর চিত্রকর্ম এরই প্রমান বহন করে। তবে তার অসংখ্য কাজের মধ্যে আলোচনায় শীর্ষ স্থান দখল করে রাখে "মোনালিসা"। এই চিত্রকর্মটি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কিংবা কৌতূহল-রহস্যের শেষ নেই। যেই পদ্ধতিতে লিওনার্দো এই অমর চিত্রকর্মটি তৈরী করেন সেটি ইটালিয়ান রেনেসার চারটি প্রধান পদ্ধতির একটি Sfumato। এই পদ্ধতিতে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির সমতুল্য কাজ নেই বললেই চলে, অসাধারণ দক্ষতায় Sfumato পদ্ধতিতে তৈরী করা চিত্রকর্মগুলোর আসল গঠন পদ্ধতি এখনও সঠিক ভাবে খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়নি।
["মোনালিসা", লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির অমর সৃষ্টি]
Pascal Cotte নামের একজন প্রকৌশলী তার উদ্ভাবিত শক্তিশালী একটি ক্যামেরা দিয়ে সর্বপ্রথম "মোনালিসা" চিত্রকর্মটি বিশ্লেষণ করেন। সাধারণ পেশাদারী ক্যামেরা অন্তত ২০ মেগাপিক্সেল ক্ষমতার হয়ে থাকে যা কিনা মৌলিক তিনটি রং নিয়ে কাজ করতে সক্ষম। কিন্তু Pascal Cotte এর এই বিশেষ ক্যামেরা ২৪০ মেগাপিক্সেল ক্ষমতার যা কিনা ১৩টি তরঙ্গদৈর্ঘ্য নিয়ে কাজ করতে সক্ষম, যার মাঝে ৪টি আমাদের দৃষ্টিসীমার বাইরে। এই ক্যামেরার ফিল্টারটি এমনভাবে তৈরী যা কিনা একটি ছবিকে বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যে বিশ্লেষণ করতে সক্ষম। বিভিন্ন আঙ্গিকে শক্তিশালী পদ্ধতিতে বিশ্লেষণের পরে বিপুল পরিমান তথ্য জমা হয় কম্পিউটারে। Pascal Cotte এর তৈরী সফটওয়ার এই তথ্য বিশ্লেষণ করে ছবিটির প্রতিটি ধাপ পুনরায় সৃষ্টি করতে সক্ষম। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে "মোনালিসা" ভার্চুয়ালি পুনরায় সৃষ্টি করা হয়। যা লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির অসাধারণ দক্ষতার একটি দিক উন্মোচন করে দেয়।
"মোনালিসা" তৈরির সময় সাদা ক্যানভাসের উপরে বিভিন্ন স্তর তৈরির জটিল পদ্ধতি ব্যবহার করেন লিওনার্দো। আর এতে তিনি এতটাই দক্ষ আর সফল ছিলেন যে পরবর্তিতে আর কেউই এই পদ্ধতিতে সমানভাবে সফল হয়নি। বিভিন্ন অনুপাতের মিশ্রনের তৈলাক্ত স্তর ব্যবহার করে কাজটি করেন লিওনার্দো। এতে বিভিন্ন স্তরে আলাদা আলাদা ভাবে রং মিশিয়ে তিনি ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেন "মোনালিসা" এর। এই বিভিন্ন স্তর আলোর বিপরীতে প্রতিফলন ও প্রতিসরণের মাধ্যমে স্টেইনড কাঁচের মত কাজ করে থাকে। একারণেই আলো-ছাঁয়ার একটি রহস্যময়, জাদুকরী পরিবেশের সৃষ্টি হয়। যা কোনো ভাবেই বিশ্লেষণের ক্ষমতার বাইরে। শুধু মোনালিসাই নয় আরও বেশ কয়েকটি চিত্রকর্মে লিওনার্দো এই একই পদ্ধতি ব্যবহার করে গেছেন। শিল্পজগতে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির এই কাজগুলো আজও সমান ভাবে রহস্যময় এবং শ্রেষ্ঠ।
সময়ের সাথে সাথে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি এর অসংখ্য কাজ নিয়ে গবেষণা হয়েছে অনেক। একজন অতিমানবীয় মেধার অধিকারী হিসেবে তাকে সবসময়েই শ্রদ্ধা করা হয়ে থাকে। একই সাথে এতো দক্ষতার অধিকারী একজন মানুষ আসলেই বিরল। তার উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি তাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে তার সময়ের থেকেও বহু বহু বছর আগে। পৃথিবীর ইতিহাসে সবথেকে শক্তিশালী চরিত্রগুলোর মাঝে তিনি অবশ্যই অবিস্মরণীয়। চিত্রশিল্পী হিসেবে তার মেধা ও দক্ষতার কোনো তুলনা হয়না। তার নোটবুকগুলোর অনেক কাজ অতীতের মেধাবী অসংখ্য মানুষের কাজের সাথে বর্তমানের সমন্বয় সাধন করতে সফল বৈকি। তার সবগুলো উদ্ভাবন হয়তো একক মৌলিক চিন্তা ছিলোনা, কিন্তু তিনি সেই ধারণা ও চিন্তাগুলোকে তার তুখোড় বিশ্লেষনী ক্ষমতার ব্যবহারে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন। একজন অসাধারণ মেধা-মননের মানুষ হিসেবে তিনি মানব সভ্যতায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন একথা অনায়াসে বলা যায়।
[তথ্যসূত্র- ন্যাশনাল জিওগ্রাফী, লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি অর্গানাইজেশন, উইকিপিডিয়া
ছবি- বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহীত
আরও কিছু খোঁজাখুজি-
মন্তব্য
চমৎকার! আরো লিখুন এরকম।
দ্য বোর্জিয়াস টিভি সিরিজটা দেখেন? ঐখানে হাউস অফ স্ফোর্তজার কিছু চরিত্র আছে, বিশেষ করে পোপের কন্যা ল্যুক্রেতসিয়ার স্বামী জিওভানি স্ফোর্তজা একটি মহা কুটিল চরিত্র
..................................................................
#Banshibir.
ধন্যবাদ সত্যপীরদা
"দ্য বোর্জিয়াস"- এই সিরিজটা একবার ভেবেছিলাম দেখবো, কিন্তু পরে আর ইচ্ছে হয়নি।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
দারুন।
এই লোকটাকে নিয়ে আমার খুব আগ্রহ আছে।
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদ, তাপসদা
আমারও যথেষ্ট আগ্রহ আছে তাই একটু-আধটু পড়তে শুরু করেছি, এইখানা বই পেয়েছিলাম, কিন্তু এতো দাম যে পকেট প্রায় খালি করে দিবে তাই কেনা হলোনা
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ভালো লেগেছে। ভবিষ্যতে এধরণের বিষয় নিয়ে আরো জানতে পারলে খুশি হবো।
ধন্যবাদ
আশা করি আরও এধরনের বিষয় নিয়ে লেখা চালিয়ে যাবো।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আরো বিস্তারিত হলে বেশী ভাল লাগত।
facebook
ধন্যবাদ অনুদা
বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে ছিলো কিন্তু পরের দিকে অনেক তথ্য একসাথে করতে গিয়ে হাফিয়ে উঠেছিলাম।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ধন্যবাদ আপনাকেও
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আরও লিখুন। জানছি, জানার শেষ নেই।
ধন্যবাদ।
জানার আসলেই শেষ নেই।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
বাহ্ অনেক নতুন সব তথ্য জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে !
লেখা আরও বিস্তারিত হলে ভালো হতো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধন্যবাদ আপনাকেও
বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
নতুন মন্তব্য করুন