• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

মায়া

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০০৯ - ৪:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘বুঝলেন , তখন বয়েস অনেক কম ছিল , এই ধরেন আপনাদের বয়েসের কাছাকাছি ।’
জাহাঙ্গীর সাহেব পান মুখে দিতে দিতে বলেন । তার পান মুখে দেয়া , বা তার এই গল্প শুরু করার জন্য একটা বাক্যকে নিয়ে টান দেয়া ,
এগুলো আমার পরিচিত , অনেক পরিচিত । গত তিনমাস ধরে আমি এই লোকটার সাথে এক ঘরে বন্দী হয়ে আছি । বন্দী বলাটা অনেকের কাছেই বাড়িয়ে বলার মতো মনে হবে , কিন্তু আমি একে বন্দী ছাড়া কিছু বলতে পারিনা । এই অজপাড়া গাঁয়ে চাকুরি নিয়ে আসার আগে আমি সত্যি সত্যিই স্বাধীন ছিলাম , অন্যান্য বেকারের মতো চাকুরির জন্য আমাকে ভো-চক্কর কাটতে হয়নি , আমি শুধু অপেক্ষায় থাকতাম যে সরকার বদলাবে , আর সরকার বদলালেই এই এনজিওটি আবার চালু হবে , আর চালু হলেই আমার চাকুরি নিশ্চিত । এ ধরনের এনজিওতে চাকুরি করার মতো সুপারিশ আমার আছে , আর শুধু সুপারিশই বা বলি কেন , এই সব এনজিও চালাতে হলে যেসব গুন লাগে তার সবগুলোই , মানে ঐ স্মার্টনেস , কিছুটা বামপন্থী বামপন্থী গন্ধ এর সবগুলোই আমি যথা সময়ে অর্জন করেছিলাম । সুতরাং এই চাকুরিটা আমার জন্য নিশ্চিত ছিল , আর নিশ্চিত চাকুরি থাকলে আপনাকে শুধু অপেক্ষা করতে হবে , আর কিছু নয় । সমুদ্রের সেই আলসে তিমি মাছটার মতো , যে শুধু হা করে শুয়ে থাকতো আর মাছের ঝাক ঘুরতে ঘুরতে এসে সেই খোলা মুখ দিয়ে ঢুকে পড়ত ।

এরকম স্বাধীন একটা জীবন ছেড়ে যখন আমাকে চাকুরিতে আসতে হলো , তখন প্রথম পোস্টিংটাই এই গন্ডগ্রামে পড়েছে , অবশ্য সবগুলোই খাপে খাপ মেলানো , এরকম গন্ডগ্রামে আমাকে চাকুরি করতে হবে ছয়মাস , তাহলেই আমি হেডঅফিসে একটা গুরুত্বপূর্ণ বদলি নিয়ে চলে যেতে পারব , এই ছয়মাস আসলে পূঁজি , রুটলেভেলে কাজ করার এই অভিজ্ঞতাটুকুকে সম্বল করে আগামীতে আমার তরতর করে প্রমোশন হবে কয়েকবছর , এবং যদি সরকার ঠিকঠাক টিকে থাকে , তাহলে হয়তো আমিও একটা ছোটখাটো এনজিওর মালিক হয়ে যাব কয়েক বছরে মাঝেই ।

এরকম সোনালী ভবিষ্যতের হাতছানি থাকায় আবারও আমি সেই আলসে তিমি মাছ হয়ে যাই , অথবা পেটপুরে খাওয়া অজগর ; ঝিমানো ছাড়া আমার কোন কাজ নেই আদতে , অথবা যতোটুকু আমি করতে চাই তার চেয়ে বেশি কাজ আমার কাছে আসবে না ; এরকম একটা সম্ভাবনা থাকায় আমি ইতরের মতো জায়গায় চলে আসি ।

কিন্তু আসার পরে আমার মোহভঙ্গ হয় , ছয়মাস আমার অনেক দীর্ঘ মনে হয় । যারা মনে করে গ্রাম অনেক সুন্দর , সেখানে শুধু সবুজ গাছ আর রাখালের বাঁশি , সেই মূর্খদেরকে আমি প্রতিদিন ভোরে উঠে একবার করে গালি দেই ; আমার মতো যদি ছয়মাস তাদেরকে একজায়গায় বসে থাকতে হতো , তাহলে নিশ্চিতই তারা বুঝতে পারতো , আসলে গ্রামে কোন সৌন্দর্য নেই , গ্রাম আসলেই একটা ইতর জায়গা ।
আর এই ইতর জায়গায় যদি আপনি জাহাঙ্গীর সাহেবের মতো একটা ইতরতম সিনিয়ার কলিগ পান , যে নিজেও কোন কাজ করে না , শুধু অধস্থনদেরকে অশ্লীল গালি দেয়াটাই যার কাজ , তাহলে আমি হলফ কেটে বলতে পারি , ঐ সব সৌন্দর্য পিয়াসীরা একদিন সকালে উঠে বাসে চড়ে যখন ঢাকায় ফিরতেন , তারপর আর কোনদিনই তারা এদিকে ফিরে আসতেন না ।

যাক , আমার দূর্দশা বলার জন্য এই গল্প নয় , আমার গল্প লেখার কারন এই লোকটার সাথে আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেয়া ।
জাহাঙ্গীর সাহেব আর আমি একটা ঘরেই বসি , আমাদের ঘরে একটা ফ্যান লাগানো আছে , কিন্তু যেহেতু দিনের অধিকাংশ সময়েই বিদ্যুৎ থাকে না এবং থাকলেও এই ফ্যানটা এতো ঘটর ঘটর শব্দ করে যে মাথা ধরে যায় , তাই এই গরমে হাঁসফাঁস করতে করতে জাহাঙ্গীর সাহেবকে আমার সহ্য করতে হয় । এই লোকটা স্থূল , এই লোকটা আসলে একটা ইতর , আমি শুনেছি সে বাংলা মদ খায় প্রত্যেকদিন রাতে , এবং বাজারের ‘ধর এন্ড সন্স’ এর পেছনের যে গোপন ছোট কুটুরি আছে সেখানে সে মাসের প্রথম কয়দিন তিনতাসের জুয়াও খেলে ।

বাংলা মদ খাওয়া কিংবা জুয়া খেলার জন্য আমি লোকটাকে ইতর মনে করি এমনটা ভাবার কোন কারন নেই , কারন ওরকম আমরা সকলেই কমবেশি করে থাকি , যদিও আমার শহুরে রুচিবোধে বিষয়গুলোর জন্য আরেকটু উন্নত পরিবেশ কামনা করে , কিন্তু ঠিক এ কারনে আমি লোকটাকে ইতর বলতে চাই না । লোকটা ইতর কারন সে সবসময়ই নারীদের নিয়ে কটুক্তি করে থাকে ।

আমাদের এই এনজিওটার এই থানা লেভেলের অফিসে আমরা মাত্র কয়েকজন পুরুষ , বাদবাকী সবাই নারী , নারীর ক্ষমতায়ন বলে যে নতুন আইটেম বাজারে এসেছে আমাদের এনজিওটা সেটাও বিক্রী করে , তাই অফিসের কমগুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে এবং মাঠকর্মী হিসেবে নারীদেরকে এখানে নিয়োগ দেয়া হয় , নারীরা ঝামেলা কম করে , এরা জন্মগতভাবে বাধ্য ও মনোযোগী হয়ে থাকে , তাই তাদেরকে গুরুত্বহীন পদে নিয়োগ দিলে কম বেতনে সেই কাজটা তারা খুব মনোযোগ দিয়ে করে এসব অনেক বিচারই নিশ্চয়ই এই পেছনে আছে , কিন্তু মোদ্দা কথা হচ্ছে জাহাঙ্গীর এদেরকে নিয়ে সবসময় অশ্লীল রসিকতা করে ।

সামনে যতোটুকু , তার চাইতে বেশি করে একা একা অফিসে বসে , যখন আমি , যে কিনা তার চাইতে ২৪ বছরের ছোট , তার সামনে বলতে তার বিন্দুমাত্র আটকায় না । সুলেখা পালের যে পাছাটা অনেক বড়ো , কিংবা আখতারুন্নেসার এতো বড়ো স্তন নিয়ে তাঁর স্বামী কী করে সেই চিন্তার পাশাপাশি চিমশা বদরুন্নেসা বেগমের বুকটা কেন পুরুষ মানুষের মতো একেবারে সমতল , সব বিষয়েই সে কথা বলে । একই রুমে বসার কারনে এই লোকটার এসব ইতরামী আমাকে সহ্য করতে হয় , হয়তো পুরনো লোক হলে আমি সহ্য করতাম না কিন্তু যেহেতু আমি নতুন , এবং মাত্র কয়েকমাস পরেই আমি হেডঅফিসে চলে যাব , তাই এসব আমাকে সহ্য করতে হয় ।

সুতরাং আমি প্রতিদিন এই আবর্জনাগুলো শুনে যাই । যখনই জাহাঙ্গীর সাহেব বলেন -‘ ‘বুঝলেন , তখন বয়েস অনেক কম ছিল , এই ধরেন আপনাদের বয়েসের কাছাকাছি ’ তখনই আমি বুঝে যাই যে আরেকটি অশ্লীল গল্প শুরু হচ্ছে । বয়েসের প্রশ্ন আসা মানেই কোন একটা স্মৃতিচারন , যেগুলো শুনলে বমি পাবে আপনাদের , অধিকাংশই জাহাঙ্গীরের নিকটাত্মীয়াদের নিয়ে , তার মেঝচাচী যখন অকালবিধবা হলেন কিংবা পাশের বাড়ির লোকটা যখন বিদেশে গিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে গেল তখন তার মাঝবয়েসী স্ত্রীর বিভিন্ন গল্প , এগুলোই আসে । জাহাঙ্গীরের গল্পের কোন শেষ নেই , প্রতিদিনই একটা না একটা গল্প আসে আর আমাকে এগুলো হজম করতে হয় ।

নিশ্চিতভাবেই এখন এরকম একটা গল্প শুরু হচ্ছে , আপনাদের মাঝে যাদের সুরুচি প্রবল তারা এই বেলা ক্ষান্ত দিন , তাদেরকে আর গল্পটা শুনতে হবে না । আর যাদের আগ্রহ আছে , অথবা যারা এখন আমারই মতো কোন কাজ খুঁজে পাচ্ছেন না , তাঁরা চাইলে আমার সাথে বসে বসে জাহাঙ্গীরের গল্প শুনতে পারেন ।

সমস্যা হচ্ছে ,এখন এই ভ্যাপসা গরমে জাহাঙ্গীর সাহেবের গল্পটা আমি মনোযোগ দিয়ে শুনতে পারব না আর আমি না শুনলে তো আপনারাও শুনতে পারবেন না , তাই গল্পটা আগামী পর্বে বলতে হবে...।


মন্তব্য

মামুন হক এর ছবি

নারীর ক্ষমতায়ন বলে যে নতুন আইটেম বাজারে এসেছে আমাদের এনজিওটা সেটাও বিক্রী করে
খুব ভালো লাগলো আরিফ ভাই । পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

পরের পর্ব নাজিল হয়েছে ।

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

ধুরো!!!

আরিফ জেবতিক এর ছবি

কিরো ??

নীড় সন্ধানী এর ছবি

হায় হায় ‍‌আমার অফিসের সাদুল সাহেবের গল্পটা কোথায় পেলেন। ৬০ বছরের এই বুড়োর মুখে কোন লাগাম নেই। যে কোন জুনিয়র স্টাফ এমনকি ড্রাইভারের সামনেও ধুম করে বলে বসে - "ওই মাইয়াটারে দেখলে এই বয়সেও আমার যৌন উত্তেজনা টন টন করে জাইগা যায়, এখানে আপনেরা বয়সে ছোড বেশী কিছু বলতে চাই না...........হে হে হে।"

এ বিষয়ে ওনার মুখে সবচেয়ে প্রিয় শব্দ হলো 'যৌন' যেটা বিশেষ উচ্চারনে চিবিয়ে বলেন।

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

আরিফ জেবতিক এর ছবি

যা সাদুল , তা ই জাহাঙ্গীর । সব অফিসেই দুয়েক পিস আছে ।

তানবীরা এর ছবি

থাক, শুনলাম না।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

আরিফ জেবতিক এর ছবি

এটা ভালো করেছেন ।

সবজান্তা এর ছবি

চা খাইতে খাইতে গল্প বলবেন ?


অলমিতি বিস্তারেণ

আরিফ জেবতিক এর ছবি

চা খাওয়া বাদদিছি । আমি বিড়ি খাইয়াই গল্পে ফিরত যাই ।

পান্থ  এর ছবি

বৃষ্টিতে ভ্যাপসা গরম কেটে গ্যাছে। এইবার আসেন গল্পটা শুরু করি। ;)

আরিফ জেবতিক এর ছবি

আচ্ছা , শুরু হলো । দ্বিতীয় পর্ব দেখে নিন ।

রণদীপম বসু এর ছবি

হায় হায় ! যেদিন আপনে গল্প কইবেন, হেইদিন যদি আমি ঘুমাইয়া থাকি, তখন !!

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

আরিফ জেবতিক এর ছবি

ঘুমাচ্ছেন না জাগনা আছেন ??

নিবিড় এর ছবি

পরের অংশের অপেক্ষায় থাকলাম ......


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

পরের পর্ব প্রকাশিত ।

হাসান মোরশেদ এর ছবি

কি যন্ত্রনা, ক্রমশঃ চা-খোর লেখকের সংখ্যা বেড়েই চলছে :(
পাঠকের প্রতি এই নির্দয়তার প্রতিবাদ জানাই।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

মূলত পাঠক এর ছবি

সহমত, পাঠকদের সাথে এই অনাচার অত্যাচারের প্রতিবাদ জানাই।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

আমিও নিন্দা জানাই ।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ধুর মিয়া, আপনেও ফাকি দিয়া কাইটা পড়লেন!? :-|

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

আরে না , ঘুইরা আসতে গেছিলাম , ফিরত আসছি ।

জি.এম.তানিম এর ছবি

গরমের দোহাই না দিয়ে অন্তত চা খেতে যেতেন। পাবলিক বুঝে নিত...

আপনার লেখা সব সময়ই ভাল লাগে...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

পাবলিক বুঝে ফেললে তো মজা নষ্ট !

দুরন্ত এর ছবি

ভাবছি প্রতিদিন এমন কত গল্প আসে আর মডুরামবৃন্দকে এগুলো হজম করতে হয় ।
তাও ভাল আমাদেরই মতো কোন কাজ খুঁজে না পাওয়াদের জন্য দু-চারটা ছাড় দিচ্ছেন ;-)

আগামী পর্বের অপেক্ষায়

আরিফ জেবতিক এর ছবি

হ ‍!

অনিকেত এর ছবি

আরিফ ভাই--প্লীজ এইটা অন্তত শেষ করেন--রিকোয়েস্ট---

আরিফ জেবতিক এর ছবি

করছি , হে: হে: হে: !

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

সচলায়তন চা-খেতে-গিয়ে-হারিয়ে-যাওয়া-গল্প সংকলন করবার প্রস্তাব জানাচ্ছি। মন্দ হবে না কিন্তু। অনেক মজার মজার সূচনা-গল্প পাওয়া যাবে।

মূলত পাঠক এর ছবি

এইটা দুর্দান্ত বলেছেন :)

মুস্তাফিজ এর ছবি

একমত

...........................
Every Picture Tells a Story

আরিফ জেবতিক এর ছবি

ঠিক , তারপর সেগুলো থেকে হয়তো আগামী দিনে অনেকেই ভালো ভালো গল্প নামিয়ে ফেলতে পারবে ।

অতিথি লেখক এর ছবি

আরিফ, থামস্আপ কেমনে দিতে হয় জানিনা।
জানলে দিতাম।

অর্জুন মান্না

arjun.manna@gmail.com

আরিফ জেবতিক এর ছবি

ইমো দেয়াটা বড্ড ভেজাইল্যা । আমিও পুরোটা পারি না ।
একটা ব্র্যাকেটের মাঝে Y লিখলে হয়ে যাওয়ার কথা ।
দেখি হয় কি না :

(Y)

কীর্তিনাশা এর ছবি

চা খোর গ্রুপে আরেকটা নাম যুক্ত হইল।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

কার নাম ?? :)

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

আমি তো আগে থেকেই এই ইমো-টা পারি।
এই যে, (চলুক)

:)
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।