এক.
পাড়ায় আমরা সেই ন্যাংটা কালের চার বন্ধু ছিলাম। একেবারে যাকে বলে হরিহর আত্মা। একসাথে স্কুলে যাওয়া, একসাথে মারামারি করা , একসাথে একই মেয়ের সাথে টাংকি মারা এভাবেই বেড়ে উঠেছিলাম আমরা।
শুধু পার্থক্য ছিল একজায়গায়। বাকী তিনজন স্কুল ছেড়েই সিগারেট ধরে ফেলল, আমি ধরলাম না। কিন্তু এক ঈদের দিনে তারা উস্কানি দিয়ে আমাকেও সিগারেট ধরালো।
তারপর কতো চন্দ্রভূক অমাবশ্যা এলো চলে গেল , পার্থক্য এখনও আছে। তবে অবস্থান পাল্টেছে। বাকী ৩ জন সিগারেট ছেড়েছে সেই কবে, আমিই শুধু প্রতিদিন এক প্যাকেট উড়িয়ে যাচ্ছি।
এই ঘটনার পর থেকে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম যে আমি কোন ধরনের উস্কানিতে জীবনে আর কোন কাজ করব না।
দুই.
সচলায়তনে নামীদামী ফটোগ্রাফাররা ছবি পোস্ট করেন , আমি দেখি আর উপভোগ করি। কিন্তু গন্ডগোল লাগালেন শোহেইল ভাই । তিনি ক্যামেরাবাজির এক কোর্স শুরু করলেন। আহ্বান জানালেন যার যা কিছু আছে তাই নিয়েই ফটোগ্রাফিতে ঝাপিয়ে পড়তে।
আমি বহুদিন পরে পয়েন্ট এন্ড শুটটা বের করে বারান্দায় দাড়ালাম। আইএসও বাড়িয়ে ( ওখান থেকেই শেখা ) একটা ক্লিক করে দেখি , ওমা , যে গাছ আগে কালচে দেখাতো সেটাই এই বিকেলে সবুজ দেখায়।
আমি আবার ভুল করলাম। কিনে ফেললাম একটা ডিএসএলআর।
এখনও ক্যামেরার শাটার ফাটার চিনছি , ছবি তোলা শুরু করিনি।
কিন্তু কতো চন্দ্রভূক অমাবশ্যা এলো চলে গেল...ক্যামেরাবাজির কোর্স আর দেখা গেল না।
মাত্র গুতানো শুরু করলাম তো , তাই সমালোচনামূলক মন্তব্য আগ্রহ ভরে শুনতে চাই।
মন্তব্য
আগ্রহী ক্যামেরাবাজের অভাবে থমকে আছে কোর্স।
কেউ বাড়ির কাজ করে না। ক্যামেরা নিয়ে ঘরে বসে থাকে। ইত্যাদি কারণে থেমে আছে। সেইসাথে নিজের শেখাও থেমে আছে।
আমিও নতুন ক্যামেরা কিনে ক্যামেরার মতিগতি বুঝার চেষ্টা করছি।
সচলে অনেক রথী-মহারথী ক্যামেরাবাজ। কিন্তু কেউ জ্ঞান দান করতে নারাজ। এই কারণেও কোর্সের মূল পরিকল্পনাও পাল্টাতে হচ্ছে।
তবে কোনো চিন্তা নাই। দুয়েক দিনের মধ্যেই পূর্ণোদ্যমে কোর্স আবার শুরু হবে।
আরো কয়েকজনকে উস্কানি দেন। দলবল ভারী না হইলে বিড়ি টাইনা মজা নাই।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
হায়! হারাধনের শেষ ছেলেটি ও শেষ পর্যন্ত
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হ, খালি প্রতিভা আর প্রতিভা। কোনটাই হইলো না শেষ পর্যন্ত এই আরকি !
প্রথম ছবিটা সবচে ভালো লাগলো! দ্বিতীয়টা বুঝতে পারছি না।
@শোমচৌ: আমিও আগ্রহী ক্যামেরাবাজ। রোল খাতায় নাম লেখান... উপস্থিত! -----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
আমিও উপস্থিত!
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
আমি কিছু পারি না, তবে উপস্থিত থাকবো।
-------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
দ্বিতীয়টা স্লো শাটারস্পীডের জন্য বোঝা যাচ্ছে না। এটা আসলে একটা মাটির গামলা যেখানে পানিতে ফুল রাখা আছে ।
৫০০ ডি অনেক ভালো ক্যামেরা যদিও আমি নাইকন এর ফ্যান ।
১ নাম্বার ছবিটায় ফোকাস টা দারুন হইসে। ফুলদানিটা বানানো সুন্দর হইসে। ২ নাম্বার ছবিটায় স্লো সাটারের মজা। দুর্দান্ত একটা এফেক্ট এসেছে। আমার সব সময়েই এই স্লো/লং সাটারের ছবি ভালো লাগে। ৩ নাম্বার ছবিটায় ডি ও এফ/বোকেহ চ্রম ভালো এসেছে।
আমি আর কইতে পারিনা। অত কিছু আমি বুঝিনা। বড় ভাইয়েরা বলবেন। তয়,ছবি গুলা ভালো লাগসে আমার।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
হুম, গিয়ান বিতরণ খুব একটা মজার বিষয় নাহ। তবে ছবির ব্যাপার হইলে আমি আবার বিয়াপক উতসাহি হয়া পড়ি। লন, এইদানে একখান কোপ দেই -
১ নম্বর ছবিতে আপনার সাটার ১/৫০, আই এস ও ১৬০০, এ্যপারচার ৫.৬ & ফোকাল লেন্থ ৬৪ এম এম। আমার কথা হলো এ্যপারচার ৫.৬ না রেখে তার চেয়ে কম রাখা যেতোনা? আর যদি এ্যপারচার এর কম না নামে তবে ব্যকগ্রাউন্ড থেকে আপনার সাবজেক্টকে আরো দূরে রাখলে খুব ভালো একটা Bokeh বা Shallow Depth of Field পেতেন।
২ নম্বরটা তে পরীক্ষামূলক স্লো-সাটার এর কাজে মজা পেয়েছি।
৩ নম্বর ছবি নিয়ে একটা অভিযোগ আছে - সাটার আরো বাড়ানো দরকার ছিলো, তইলে ফ্রেমের অনেকখানি জায়গা যে BURN হয়ে গেছে তা আরো কমানো যেতো। এই টাইপ ছবির ক্ষেত্রে ছোটো এ্যপারচার (২.৮ বা তার নীচে) খুব ভালো কাজে দেয় (for nice Bokeh)।
ভালো প্রচেষ্টা, চালিয়ে যান। যে কনো সাহায্যের জন্য কোন দ্বিধা না করে মেইল করে দেবেন। যতটুকু পারি চেষ্টা করবো।
(rrs0211@yahoo.com অথবা )
-------------------------------------------------------
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
আরে এমন লোকই তো খুঁজছিলাম। অন্ধ জনে দেহ আলো ।
সদয় মন্তব্য ও পরামর্শের জন্য কৃতজ্ঞতা।
লেন্স আপাতত একটাই ১৭-৮৫ মিমি, এতে এপারচার কমানো যায় না। বোকেহ ছবির জন্য এগুলো খুবই খারাপ লেন্স , কিন্তু নতুন কিছু গুতোগুতি না করেই একহালি লেন্স কিনতে চাচ্ছি না।
কম্পোজিশন চেঞ্জ করা যেত না কারন এটি আমি তুলেছি পর্যটন মেলার একটি স্টল থেকে।
৩ নং ছবিতে আসলে শাটার কমানো কারন আমি ভেবেছিলাম ব্লার এফেক্টটা বোকেহ ভালো করবে। আগামীতে সতর্ক থাকব।
আবারও কৃতজ্ঞতা।
বস আরও ছবি দেন, তিনটা মাত্র ছবি দেখে মন্তব্য করা মুশকিল
তুলছিই তো ৩/৪ টা।
প্রথমটা দারুণ। চোখে আরাম দেয়।
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
একমত। বাকীগুলোতে অতিরিক্ত রঙের কারনে একধরনের অস্বস্থি হচ্ছে আমারও। তবে এক্সপার্টদের সাহায্য চেয়েই তো পোস্ট , তাই ঝুকি নিলাম।
ছবির আমি কিছু বুঝি না---খালি এইটা বুঝি দেখতে ভাল লাগে কি না---
আপনার ছবি দেখে 'উদাস'-টাইপের ভাল লাগল----
উদাস টাইপের ভালো লাগাটা তো বিরাট পাওনা । ধন্যবাদ।
১ আর ৩ এর একটা ভাব আসে- অন্যরকম।
---------------------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
ধন্যবাদ।
বহুদিন আগে ফেসবুকে এক বান্ধবীর ছবিতে ক্রিটিক করেছিলাম। বালিকা দেখি পরের দিন আমাকে ব্লক করে দিয়েছে। সেই থেকে আর ও পথে যাইনা। আপনি নিজে থেকে শুনতে চাইছেন, তাই সাহস করে লিখছি...
১.
আপনি যখন একটা গল্প লেখা শুরু করেন, তখন কী করেন? প্রথমে একটা মূল চরিত্র ঠিক করে নেন। সেই চরিত্রকে বর্ণনার জন্য আরো কিছু চরিত্র আনেন। অনেকগুলো চরিত্র, ঘটনা নিয়ে গল্পটা শেষ হলেও আমাদের বুঝতে সমস্যা হয় না গল্পটা কাকে নিয়ে, সে কী বলতে চাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি...
আপনার সেই গল্পটাই আমাকে লিখতে দেন, দেখা যাবে আমি সব চরিত্রের ভারসাম্য ঠিক রাখতে পারছি না। কাকে নিয়ে গল্প সেটাই বোঝা যাচ্ছে না। অহেতুক বেশি কথা বলছি, যেটা বলার দরকার ছিল সেটা হয়তো ঠিকভাবে বলতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে পাঠক ধুর ছাই বলে চলে গিয়েছে
২.
ছবির ব্যাপারটাও তেমন। ছবিতে এক (বা একাধিক) সাবজেক্ট থাকে। সব গল্পকে যেমন ঈশপের গল্প হতে হবে এমন কোন কথা নেই, তেমন সব ছবিতেই জগতের গভীর কোন তত্ত্ব উঠে আসতে হবে তারও কোন মানে নেই। যেকোন কিছু বিষয় হতে পারে, কিন্তু তার আশেপাশে যাই থাকুক, চেষ্টা করতে হয় এক নিমেষে দেখেই যাতে তাকে চেনা যায়। তার চারপাশ সাহায্য করে সেই সাবজেক্টকে ফুটিয়ে তুলতে। সেটা যদি ঠিকমত না হয়, দর্শকের চোখ তখন পড়ে বিপাকে, ছবিটাও তার আবেদন হারায়।
এক নাম্বার ছবিটার কথা চিন্তা করুন, ছবিটার নাম এবং ফোকাস দেখে বুঝতে পারছি রুমালে রাখা ফুলটাই আপনার বিষয়। এইখানে পারিপার্শ্বটা অন্যরকম হলে ভালো হত। হলুদ রঙটা চোখকে টানছে খুব, ছোট ফুলটার উপর আর মনোযোগ যাচ্ছে না। পিছনের হলুদ রুমালের সাথে ফুলটার অবস্থান নিয়ে একটা দ্বন্দ্বও আছে, একটা আরেকটার উপর উঠে এসেছে (এইটাকে "মার্জিং/ওভারল্যাপিং" ত্রুটি বলে)।
এক্ষেত্রে আপনি কী করতে পারতেন? কায়দা করে আলোটা শুধু ফুলটায় ফেলতে পারতেন, পিছন থেকে হলুদ রুমালটা সরিয়ে দিতে পারতেন অথবা ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ফোরগ্রাউন্ড আরো ঝাপসা করে দিতে পারতেন। অথবা সবকিছু সরিয়ে শুধু ব্যাকগ্রাউন্ডটার মত কালো কিছুর উপর ফুলসহ রুমালটা বসিয়ে দেখতে পারতেন।
আরেকটা ব্যাপার। পুরো ফ্রেমে এত জায়গা থাকতে আপনি ফুলটা ঠিক মধ্যেই কেন রাখলেন, কেন এক কোনায় রাখলেন না? আমাদের ফ্রেমটা কিন্তু বর্গাকার না, আয়তাকার। অর্থাৎ ফ্রেমের মধ্যেই একটা ভারসাম্যহীনতা আছে। সাবজেক্ট যখন মাঝখানে রাখবেন, সেই ভারসাম্যহীনতা ("ভিজ্যুয়াল টেনশন") নষ্ট হবে, ছবিটা হয়ে যাবে স্থবির। "ভিজ্যুয়াল টেনশন" ছবিতে দর্শক আটকে রাখতে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস। হুমায়ূন আহমেদ তার উপন্যাসগুলোতে প্রায়ই প্রথম দিকে একটা ধাঁধা বলেন, সেটার উত্তর পরে বলবেন লিখে ঝুলিয়ে রাখেন। পাঠক বই ছেড়ে উঠতে পারেন না, মাথায় ঘুরতে থাকে যে বইটা শেষ করতে হবে। এই "ভিজ্যুয়াল টেনশন" ব্যাপারটাও তেমন। প্রয়োজনমত এটা রাখতে হয়, প্রয়োজনমত এটা ভাঙতে হয়। কখন কোথায় সাবজেক্ট রাখতে হবে তার কোন নিয়ম নেই, আবার নিয়ম আছে-ও। ছবি তুলতে তুলতে এবং ভালো ছবি দেখতে দেখতে এই ব্যাপারে দক্ষতা এসে যায়।
দুই নাম্বার ছবিটায় আমি কোন সাবজেক্ট খুঁজে পাচ্ছি না, আবার এটাকে অ্যাবস্ট্রাক্টও বলতে পারছি না। পুরো ছবিটা ঘুরে এসে চোখ কোথাও স্থির হবার মত জায়গা খুঁজে পায় না। তিন নাম্বারের বেলায় এক নাম্বারের অনেক কথাই খাটে। অসাবধানতায় ফুলটা কেটে গিয়েছে খানিকটা, সেটাও এড়ানো যেত চাইলে।
৩.
এইভাবে চিন্তা করলেই দেখবেন ছবি তোলাটা অনেক সহজ। গল্প লেখার জন্য আপনাকে যেমন কলম কিভাবে ধরবেন সেটা নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় না, ছবি তুলতে গেলেও পোর্ট্রেট না ল্যান্ডস্কেপ ফ্রেম, শাটার কত, অ্যাপারচার কত, আইএসও কত এগুলো নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
শেষ কথা হল ফটোগ্রাফারের ইচ্ছা। যেকোন নিয়ম তিনি চাইলে ভাঙতে পারেন যেভাবে খুশি। কিন্তু তার আগে তাকেও নিয়মের মধ্যে দিয়েই যেতে হয়...
আরে সাহস আর সাহস। আমাকে কেউ সৎ পরামর্শ দিলে তাকে ব্লক করি না বরং ক্ষেত্র বিশেষে সিন্দাবাদের ভুতের মতো ঘাড়ে চেপে বসি।
আমার এক বন্ধু ছিল আগে কম্পুতে কোন সমস্যা হলে টেলিফোনে সাহায্য করত এখন আমার যন্ত্রনায় নম্বর পাল্টিয়েছে।
আপনার ডিটেইলস আলোচনা অনেক অনেক অনেক উপকারে আসলো।
১নম্বর ছবিতে আমি ভেবেছিলাম হলুদ দুটো রুমাল যেহেতু শুরুতেই আছে, তাই পেছনে একটা হলুদের উপস্থিতি থাকলে মাঝখানটা ভালো চোখে পড়বে। কিন্তু এখন দেখছি ওভারল্যাপিং হয়ে গেছে। হলুদ রংটা আসলেই চোখে খুব লাগছে।
ভবিষ্যতে সতর্ক থাকব।
সদয় মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
মন্তব্যে উত্তম ঝাঁঝা।
সঠিক বানানটা হবে জাঝা।
ওরে এ-এ-এ-এ-...
কে কোথায় আছিস; শব্দের যাদুকর আর আলোর যাদুকরের মাঝে এই চমৎকার বাদানুবাদ দেখে যা !!
---------------------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
রহস্যমন্ডিত দ্বিতীয় ছবি সম্পর্কে জানতে চাই। ছবি ভাল্লাগসে
ধন্যবাদ আরিফ ভাই। আমি সম্পাদণা করছিলাম মন্তব্যের অন্য অংশ নিয়ে, এর মাঝেই আপনি মন্তব্য করে ফেলায় আর সম্পাদনা করা গেল না। বলতে গিয়েছিলাম -
মেহদীর মন্তব্যে উত্তম জাঝা, অসাধারণ বিশ্লেষণের জন্য।
ছবি কঠিন হইসে! আমিও ছবি তোলা শিখতে চাই কোর্সে নাম লেখালাম!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
জেবতিক ভাই মানুষের থেকে উপদেশ নিয়েন না সেরম এই ব্যাপারে।তাহলে দেখবেন ছবি তোলার সাহস, আগ্রহ দুটাই যাবে। এটা আসলে আর্ট, সায়েন্স না। তাই ঠিক ভুল বলে কিছু নাই। যেকোন ভাল ম্যাগাজিন (ইউকে থেকে বের হয় এরম কিছু পারলে কিনেন, ওইগুলা ফাটাফাটি) পরপর ৩-৪ মাস কিনলে টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলা ধরে ফেলবেন। আর বাকিটুকু হলে আপনার চোখ আর প্র্যাকটিস।
সবার আগে ক্যামেরার ম্যানুয়ালটা ভালভাবে পইড়েন।
ঠিকটা হবে কম্পোজিশন নিয়ে উপদেশ সেরম না নিতে।
- আপনারে ঈদে সালাম করলে সালামী দিবেন? আপনের ক্যামেরাটা
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ছবি গুলাকি আপনের তোলা? তাইলে কমু ভালোই হইছে। ভবিষ্যত ভালা, লাই১গা পড়েন, কিছু একটা হইলেও হ্ইতে পারে। সাহায্য লাগলে কইয়েন, আমার কিছু ফটোগ্রাফার বন্ধু আছে, হেগো লগে দিমুনে আলাপ করাইয়া। একদিন স্টার কাবাবে(ধানমন্ডি-২) আইয়েন,১ শুনেন পকেট ভইরা টাকা নিয়া আইয়েন। বাকিটা ওইখানেই কমুনে। একটু দুষ্টুমী করলাম।
ভালো হয়েছে।
ধন্যবাদ।
দলছুট।
নতুন মন্তব্য করুন