ভুমিকা :
গণস্বাস্থ্য বিভাগের বড় পেইন হচ্ছে নবজাতকের মৃত্যুর হার আর ব্লগ জগতের বড় পেইন হচ্ছে ধারাবাহিক ব্লগের মৃত্যুর হার। অনেক আয়োজন করে যখন 'আমি কী করিতে গিয়া কী করিয়াছিলাম' ব্লগ শুরু হয়, তখন শিরোনামের শেষে ১ লেখা দেখলেই বুঝবেন যে এটা আসলে একদিনের লেখা, এজন্য এক লেখা। আর লেখার পর 'চলবে' লেখা দেখলে বুঝতে হবে এটি পরের পর্বে চলবে বুঝাচ্ছে না, বরং লেখকের জরুরি কাজ পড়ায় ( সেটা বিড়ি খাওয়া টু টিভিতে খেলা দেখার মতো জরুরি কাজ হতে পারে, অথবা নিছকই প্রাকৃতিক ডাক হতে পারে) লেখাটি আপাতত ধামাচাপা দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন। যাই হোক, আজকে পুরোনো এক বন্ধুর সঙ্গে ফেসবুকে আলাপ হওয়ার সময় বাচ্চাকাচ্চাদের স্কুলে ভর্তির বিড়ম্বনা নিয়ে স্মৃতিচারণ হচ্ছিল। তখনই মনে পড়ল- এ বিষয়েও আমার একটি ধারাবাহিক লেখা শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু প্রথম পর্বের পরে বছর চলে গেল, দ্বিতীয় পর্ব আর আসার নামগন্ধ নেই। এমনিতে এসব ধারাবাহিকের অপমৃত্যুই ধরে নেয়া যায়। গুম হয়ে যাওয়া লোকের মতোই এরা আর ফিরে আসার নামগন্ধ করে না। কিন্তু আমার মনে হলো, এই কাণ্ডের অন্তত আরেকটি পর্ব লেখা উচিত। সেজন্যই এই দ্বিতীয় পর্ব। বলা বাহুল্য এই কাহিনী যেহেতু একবছর আগের, তাই সব কিছু দুর্বল স্মৃতি থেকে নিচ্ছি। এতে করে অবশ্য কোনো কিছু বাড়তি যোগ হওয়ার আশা নেই, বরং অনেক মূল্যবান কাহিনী বাদ পড়ে যেতে পারে। সেটা ক্ষমাঘেন্না করে নেবেন।
ভুমিকা :
গণস্বাস্থ্য বিভাগের বড় পেইন হচ্ছে নবজাতকের মৃত্যুর হার আর ব্লগ জগতের বড় পেইন হচ্ছে ধারাবাহিক ব্লগের মৃত্যুর হার। অনেক আয়োজন করে যখন 'আমি কী করিতে গিয়া কী করিয়াছিলাম' ব্লগ শুরু হয়, তখন শিরোনামের শেষে ১ লেখা দেখলেই বুঝবেন যে এটা আসলে একদিনের লেখা, এজন্য এক লেখা। আর লেখার পর 'চলবে' লেখা দেখলে বুঝতে হবে এটি পরের পর্বে চলবে বুঝাচ্ছে না, বরং লেখকের জরুরি কাজ পড়ায় ( সেটা বিড়ি খাওয়া টু টিভিতে খেলা দেখার মতো জরুরি কাজ হতে পারে, অথবা নিছকই প্রাকৃতিক ডাক হতে পারে) লেখাটি আপাতত ধামাচাপা দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন। যাই হোক, আজকে পুরোনো এক বন্ধুর সঙ্গে ফেসবুকে আলাপ হওয়ার সময় বাচ্চাকাচ্চাদের স্কুলে ভর্তির বিড়ম্বনা নিয়ে স্মৃতিচারণ হচ্ছিল। তখনই মনে পড়ল- এ বিষয়েও আমার একটি ধারাবাহিক লেখা শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু প্রথম পর্বের পরে বছর চলে গেল, দ্বিতীয় পর্ব আর আসার নামগন্ধ নেই। এমনিতে এসব ধারাবাহিকের অপমৃত্যুই ধরে নেয়া যায়। গুম হয়ে যাওয়া লোকের মতোই এরা আর ফিরে আসার নামগন্ধ করে না। কিন্তু আমার মনে হলো, এই কাণ্ডের অন্তত আরেকটি পর্ব লেখা উচিত। সেজন্যই এই দ্বিতীয় পর্ব। বলা বাহুল্য এই কাহিনী যেহেতু একবছর আগের, তাই সব কিছু দুর্বল স্মৃতি থেকে নিচ্ছি। এতে করে অবশ্য কোনো কিছু বাড়তি যোগ হওয়ার আশা নেই, বরং অনেক মূল্যবান কাহিনী বাদ পড়ে যেতে পারে। সেটা ক্ষমাঘেন্না করে নেবেন।
মূল কাণ্ড:
এবারের স্কুলের নাম স্কলাস্টিকা। কথায় বলে যার নাই কোনো গতি, সে পড়ে ওকালতি (নাকি হোমিওপ্যাথি?)। এরকমই একটা প্রবাদ হতে পারে, ভর্তিযুদ্ধে গরম ঢাকা? আপনার জন্য স্কলাস্টিকা। এটিই সম্ভবত রাজধানীর একমাত্র স্কুল যেখানে সারাবছর ভর্তিফরম পাওয়া যায়, কোনো ঝামেলা নাই, যেকোনো দিন গেলেই হয়। ভর্তি ফরম আবার স্কুলে পাওয়া যায় না, মহাখালীতে আলাদা ভর্তি অফিস আছে। নিচতলায় নাম লিখিয়ে বুকের মাঝে একটি ব্যাজ লাগিয়ে ফরম আনতে যেতে হয় লিফট চড়ে। টাকা দিলেই নগদানগদ ফরম। অতি উত্তম ব্যবস্থা।
আমাদের দেশে একটা প্রচলিত ধারণা হচ্ছে আমেরিকার ভিসা ফরম পূরণ করা পৃথিবীর সবচাইতে জটিল কাজ। উহু, তা নয়। স্কলাস্টিকাও কম যায় না।
আমি ফরম পূরণ করতে বসলাম। দ্বিতীয় কলামে শুরু হলো বাপের পরিচয়। শুধু নাম ঠিকানা দিলেই চলবে না, বাচ্চার বাপের সর্বেশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতা, ইন্সটিটিউটের নাম সহ লিখতে হয়। কোথায় কাজ করছেন, কতদিন ধরে কাজ করছেন, সেখানে আপনার পদবী কি এসব বিতং লেখা জরুরি।
এবার আসুন মায়ের পরিচয় নিয়ে। একই ভাবে মায়ের পড়াশোনা, চাকুরি বাকুরির যাবতীয় বিবরণ লিপিবদ্ধ করতে হবে। ভাগ্যিস, আমার আর আমার বউয়ের সার্টিফিকেট আছে, আমরা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দেশের প্রথম সারির শিক্ষিত বলে দাবি করতে পারি। কিন্তু যেসব বাবা মায়ের প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেটের জোর কম, তাঁদের সন্তান ভর্তির ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের শিক্ষাগত যোগ্যতা বিবেচ্য হবে কেন আমার মাথায় কুলালো না।
মা-বাপ বিবাহিত, ডিভোর্সি, সেপারেটেড কিংবা বিপত্নীক/বিধবা কী না সেটাও আলাদা আলাদা ভাবে জানাতে হবে। তবে সিঙ্গেল প্যারেন্টের কোনো কলাম দেখলাম না অবশ্য।
তারপরই আছে সব মজার মজার প্রশ্ন। ভিসা চাইতে গেলে অধিকাংশ দেশেই জানতে চায়-আপনি কোনোদিন সেনাবাহিনীতে কিংবা মিডিয়ায় কাজ করেছেন কী না। কিন্তু স্কলাস্টিকার ফরম পেলাম আরো জটিল। এখানে আপনাকে হ্যা/না উত্তর দিতে হবে একগাঁদা। উহু, নিজের নয়, চৌদ্দগুষ্ঠির। আপনার আত্মীয় কেউ কি সেনাবাহিনীতে কাজ করে? মিডিয়ায়? রাজনীতি করে? এরকম কয়েকহালি প্রশ্নের জবাব দিতে হয়।
আমি ফরম নিয়ে চিন্তায় পড়লাম। এসবের উত্তর 'হ্যা' দিলে ভালো নাকি 'না' দিলে ভালো? আমার বড় খালুর চাচাতো ভাইয়ের মেয়ের শ্বশুরের বড় ভাই একজন মেজর জেনারেল হলে কি ভর্তির জন্য ভালো নাকি খারাপ? আমার পাশের বাসার লতিফ সাহেবের বড় ছেলের শ্বশুর যদি হাইকোর্টের ব্যারিস্টার হন, তাহলে কি স্কুল কর্তৃপক্ষ কি খুশি হবে নাকি ভয় পাবে? আমি আপাত নিজেকে নিরাপদ ধোড়াসাপ হিসেবে প্রমানের সিদ্ধান্ত নিলাম। না, আমার চৌদ্দগুষ্ঠিতে কোনো পেশাজীবি নেই-সবাই গ্রামের বাড়ি কামলা দিয়ে খায়। কৃষক সর্বদা নিরাপদ, সুতরাং আশা করলাম স্কুল কর্তৃপক্ষ বেজার হবে না।
আপনার বাচ্চা কি গাড়িতে করে স্কুলে আসবে, নাকি পাবলিক বাসে? হু হু, বুঝেছি-আমার ট্যাকের খবর নেয়া শুরু হয়েছে। বললাম-গাড়িতে করে। এবার বলতে হবে আপনার গাড়ির নম্বর। তারা যদি চলে ডালে ডালে, আমি চলি পাতায় পাতায়। একগাদা গাড়ির নম্বর লিখে দিলাম। আমি যে এপার্টমেন্ট বিল্ডিংয়ে থাকি, সেখানে ১২ ফ্ল্যাটে ১২টা গাড়ি। অফিসে গাড়ি আছে আরো ৮টা। সুতরাং কুড়িটা গাড়ির নম্বর পেতে অসুবিধা হলো না। ২৬টা করতে পারলে ভালো হতো, বুঝা যেত যে আমার মেয়ে মাসের ছাব্বিশ দিন ছাব্বিশটা গাড়ি করে স্কুলে যাবে।
এবার সমাজের দুইজন বিশিষ্ঠ ভদ্রলোকের নাম ঠিকানা দিতে হবে, যারা স্বাক্ষী দিবেন যে আমার চরিত্র অতি উত্তম, কোথাও কোনো গ্যাঞ্জাম নেই। এখানেও সাবধানে মানুষ সিলেক্ট করতে হবে। দেশের বড় বড় দুই দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকের নাম দিতে পারি। তাঁরা আমার সম্পর্কে নিম্ন ধারণা পোষণ করলেও প্রকাশ্যে বলবেন না। রিস্ক কম। কিন্তু আবার ঐ গ্যাড়াকল, যদি ভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে উঠাবসা? সিলেটের স্থানীয় দুই এমপির নাম দেয়া যায়, কিন্তু সেখানেও একই ঝামেলা। সমাজের বিশিষ্ঠ লোক হিসেবে আমি তাই দুই ব্যাংকের ম্যানেজারের নাম দেয়া সাব্যস্ত করলাম।
এখনও শেষ নয়। আপনার টাকা পয়সার দৌড় বুঝতে আরেকটু সময় নেবে উনারা। এবার লিস্ট করে দিতে হবে বাপ-মা যেসব রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, দাতব্য সংস্থার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের নাম। ভালো হয় যদি ঢাকা ক্লাব দিয়ে শুরু করতে পারেন, ভাবই আলাদা-অন্যথায় গুলশান ক্লাব। ভুলেও আমার গ্রামের 'মাধবপুর অরুণোদয় সমাজ কল্যান তরুণ সংঘ' এর উপদেষ্টা হিসেবে নিজেকে পরিচয় করানো ঠিক নয়, কেমন যেন খ্যাত খ্যাত মনে হবে ব্যাপারটা। বাচ্চার স্কুল ভর্তি ঝুলিয়ে দিতে পারে এসব অরুণোদয় সমাজ কল্যান। রোটারি ক্লাব আর লায়ন্স ক্লাবের উল্লেখ করাটা নিরাপদ-সুতরাং ঐ লাইনেই হাঁটা ভালো।
ভাবছেন ঝামেলা শেষ হয়েছে? রোসো।
এবার আপনাকে যেতে হবে নোটারি পাবলিকের কাছে। আপনার বাচ্চার জন্মসনদ, পাসপোর্ট এসবের ফটোকপি নোটারি পাবলিক করাতে হবে। আমি বুঝলাম না, এরকম স্টুপিড নিয়ম করার দরকারটা কী? ঢাকাতেই আমি আরেকটি স্কুল দেখেছি যেখানে অরিজিনাল পাসপোর্ট/জন্মসনদ দেখে নিয়ে ফটোকপিতে 'আসলটা দেখিয়া অবিকল অনুলিপি গ্রহন করা হইল' সিল মেরে দেয়-সহজ পদ্ধতি। আমি নোটারি পাবলিকের কাছে একটা ফটোকপি পাঠিয়ে দিলাম-তারা আসলটা না দেখেই নকলটাতে সিল মেরে আড়াইশ টাকা পকেটে পুরে নিল। সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি আঠা দিয়ে জুড়ে দিলাম সঙ্গে। আমার-বউয়ের-মেয়ের।
সব ঝামেলা শেষ করে এবার ফরম জমা দেয়ার জন্য আবার ভর্তি ডেস্কে ফেরত গেলাম। জমা নেয়ার সময় ভদ্রলোক ভুরু কুচকে সব তন্ন তন্ন করে দেখলেন। তারপর বললেন, ' ভাইভার সময় আপনার বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট নিয়ে আসবেন। আপনার স্ত্রী দেখছি চাকুরি করেন, উনার ব্যাংক স্টেটমেন্টও লাগবে।'
আমি আঁকাশ থেকে পড়লাম। কস কী মমিন!
আমি একগাল হেসে বললাম, ' আর কিছু লাগবে? বাসার দলিল, গাড়ির কাগজ, টিন সার্টিফিকেট, বিয়ের কাবিন নামা?'
ভদ্রলোক আমার দিকে বিরক্ত হয়ে তাকিয়ে থাকলেন। ভাবলাম উনি বলবেন, ' ফাজলামো করেন মিয়া?'
জবাবটা আমার মুখের কাছেই ছিল। আমি জবাব দিতাম-নাহ, ফাজলামো তো আমি করি না। আপনারা করার পরে আর ফাজলামো বাকি থাকলে না আমরা করব।
(ফুটনোট: এবার নাকি ফরম থেকে কিছু জিনিস বাদ দিয়েছে। কী বাদ দিয়েছে বা আদৌ বাদ দিয়েছে কী না জানি না অবশ্য)
মন্তব্য
প্রথম পর্বও পড়ে ফেললাম। দুই পর্ব পড়ার পরে মনে আসলো শুধু একটা বাক্য এতো ভয়াবহ অবস্থা!
আমারে খাইছেরে। ভর্তি হচ্ছে কে? আপনি না আপনার মেয়ে?
রক্তের গ্রুপ চাইলোনা ক্যান? জাফর ইকবাল স্যার জবাব চাই।
টুইটার
আহারে ব্যাটা "ফাজলামি করেন মিয়া?" জিজ্ঞেস করলে ভাল হইত!
আপনার লেখা এক কথায় অতি চমৎকার হয়েছে।
আমার বাচ্চাকাচ্চারে সরকারি প্রাইমারিতে পড়ামু ভাবছি। (সঙ্গত কারণও আছে, অভিভাবক হিসেবে শিক্ষাগত যোগ্যতায় টিকলেও বাকি সবগুলোতে ১০০ তে ১৭/১৮ পামু বৈ এর বেশী না!)
বাচ্চারা আমার মত স্কুলে গিয়ে খেলার মাঠে বন্ধুদের সাথে দৌড় দিয়ে হাঁটু ছুলিয়ে ফেলবে। কোন কারণে/বিনাকারণে স্যারের পা টিপে দেওয়া কিংবা বিছুন (হাতপাখা) হাতে বাতাস করতে বললে খুব সূক্ষ্ণভাবে স্যারের বুড়ো আঙুলে কাটা বিঁধে জমাট হয়ে থাকা ব্যথাযুক্ত স্থানে জোরে টিপ দিয়ে ব্যথা বাড়িয়ে দিয়ে কিংবা বিছুন (হাতপাখা) হাতে অসচেতন ভাবে স্যারের মাথা-গালে-মুখে বাড়ি দিয়ে মুক্তির পথ খুঁজে নিয়ে বিজয়ীর বেশে বাড়ি ফিরবে।
এভাবেই কেটে যাবে আরো একটি প্রজন্ম। পরিশেষে এক শতক পরে দেখা যাবে আমার ভবিষ্যৎ বংশধর 'বি/সি-ক্যাটাগরি'তেই সুখে শান্তিতে বসবাস করিতেছে
ব্যাস এই ? এ তো কেবল ট্রেলর মাত্র। সিনেমা তো পুরো দেখেনই নি। বাবা মায়ের রিটেন টেস্ট এবং স্পোকেন ইংলিশ টেস্ট নেয়নি ? কিছু জায়গায় তো সেগুলোও নেয়া হয়। পুরো ফ্যামিলির গ্রুপ ছবি লাগে। তাতে পরিবারের লোকেদের স্ট্যাটাস এবং ফ্যাশন সম্পর্কিত ধারণা পান উনারা। এইসব কাণ্ড করে তারপর যদি ভর্তি হয়েও যায় তারপর বছর জুড়ে পয়সা খরচের যে কতরকম বাহানা দুনিয়ায় থাকতে পারে সে না ভুগলে বিশ্বাস যাবেন না।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
অরিফ ভাই, লেখাটা দারুণ লাগলো। তরতর করে শেষ করে ফেললাম। আর উপরের লাইনটা ছিল জটিল
টুইটার
এরচেয়ে নিজে একটা নতুন স্কুল খুলে বসা অনেক বেশি সহজ।
বড় বাঁচা বাঁচছি, আমার কোনো পোলাপান নাই।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
পোলাপান নাই তো হইতে কতক্ষণ ? একবার হয়ে নিক তারপর বুঝবেন কত ভুট্টায় কত পপ্পন।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
বাহ কি দারুন !!! একদম গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত শিক্ষিত করে ছাড়বে !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
মাফ চাই
#ধৈর্যবান লোকদের খুবই পছন্দ।।।আপনি শেষ পর্যন্ত পৌছেছেন।।।।।সাহস কমনা আপনার।
>আরো দুয়েকখান স্কুল আছে। সেগুলো আপনি আরো ভাল জানেন। ফাজলামির একটি সীমা পরিসীমা আছে, ইহারা দেশের মধ্যে অন্য দেশের সৃষ্টি করিয়াছে।।।।কাহারো কোন এক্সেস নেই। সত্যি দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
>ভাল থাকুন, পরবর্তী লেখার অপেক্ষায়
আমার মেয়ে ইংরেজি পরীক্ষায় ফেল করে স্কুলে চান্স পেয়েছিল। সেই গল্প আছে শিশুপালনে।
দেশে স্কুলে ভর্তির গল্প শুনলেই গায়ে কাঁটা দেয়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
নিজে (ইউকেতে)আর্লি ইয়ার্স এডুকেশনের সাথে জড়িত বলেই বোধ হয় আরো বেশী বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেছি আপনার এই দুটি লেখা পড়ে । আসলেই কি রকম প্রতিক্রিয়া জানাব বুঝে উঠতে পারছিনা !
ব্যাপারনা।
স্কলাস্টিকায় ভর্তি হবার পরের হ্যাপাও কিন্তু কম না। বাবামা'দেরও নিয়মিত ক্লাস হয় সেখানে।
আমরা চলে আসার পর আমার ছেলের জন্য জমা রাখা টাকা স্কলাস্টিকা কিন্তু ফেরত দেয়নি।
...........................
Every Picture Tells a Story
বাচ্চাকাচ্চা শিক্ষিত হোক।
লেখায়
বেপক মজা পাইসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
খাইসে!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
স্কলাস্টিকার ফর্ম ফিল-আপ করার জন্য একটা কোচিং সেন্টার বা এজেন্সি খুলে বসা যায় কি না, ভাবছি।
আরিফ জেবতিক খুব কমেন্টের জবাব দেন। কারণ যদি আলস্য হয় তাইলে ঠিকাছে
ভাই বাচ্চাকে বিয়া দিব নাকি, এত কিছু লাগে
ভাই বাচ্চাকে বিয়া দিব নাকি, এত কিছু লাগে
নতুন মন্তব্য করুন