বাংলাদেশে পাঠানো চীনা বিষাক্ত শিশুখাদ্য প্রতিহত করুন

অরূপ এর ছবি
লিখেছেন অরূপ (তারিখ: বুধ, ১৭/০৯/২০০৮ - ১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

autoগতকালের খবরে জানা গেছে চীনের ১৭৫টি শিশুদের জন্য দুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্য ২২টির দুধে বিষাক্ত রসায়নিক পদার্থ পাওয়া গেছে। চীনে দুটি শিশুর মৃত্যূর পর অনুসন্ধানে এই তথ্য উদঘাটিত হয়। সিসিটিভির বরাতে, এপি জানাচ্ছে এই দুধ বাংলাদেশ, ইয়েমেন ও মিয়ানমারে রপ্তানী করা হয়েছে। চীনা স্বাস্থ্য মন্ত্রনায়লয় জানাচ্ছে প্রায় ১২০০ শিশু কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত এই কারনে। এ পর্যন্ত যে দায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সানলু গ্রুপের নাম জানা গেছে।

সারা দুনিয়া জুড়ে এই বিষাক্ত দুধ ও তা তেকে উৎপাদিত পন্য ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে দেশব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টি ও দূষিত দুধ বর্জনে এগিয়ে এখুনি আসুন..

সূত্র

এপি যা বলছে,

China finds more tainted dairy products

By TINI TRAN – 16 hours ago

BEIJING (AP) — Chinese investigators have uncovered more dairy products laced with a toxic chemical, state media reported Tuesday, as investigators included exported goods in an expanding probe triggered by the deaths of two infants who drank tainted baby formula.

State broadcaster CCTV reported on its Tuesday evening newscast that a nationwide inspection of the 175 companies producing baby milk powder showed that 22 of them had traces of the industrial chemical melamine in their products. One company, based in the southern province of Guangdong, exported its products abroad — to Bangladesh, Yemen, and Burma, CCTV said.

Meanwhile, in Hong Kong, a supermarket chain was pulling from its shelves ice cream and other products produced by the Shanghai-based Yili AB Foods after a test of one sample detected melamine, the official Xinhua News Agency said.
...

China's Health Ministry says Sanlu milk powder has sickened at least 1,200 children, with most suffering kidney stones.

Zhang Zhenling, Sanlu's vice president, apologized Monday but did not explain why the company took so long to inform the public about the contamination despite receiving complaints as early as March and having tests confirm the presence of the chemical in early August.

The company went public with the information after its New Zealand stakeholder told the New Zealand government, which then informed the Chinese government.

"The serious safety accident of the Sanlu formula milk powder for infants has caused severe harm to many sickened babies and their families. We feel really sad about this," Zhang said, reading from a prepared statement.

Chinese officials have defended their response but blamed Sanlu Group for delays in warning the public. Officials say they were not alerted until last Monday.

Details of the children's deaths show the problem appeared to have gone undetected for months. The first victim, a five-month-old boy from the western city of Lanzhou, died May 1, ministry officials said. The second, an eight-month-old girl also from Lanzhou, died July 22.

The scandal is an embarrassing failure for China's product safety system, which was overhauled to restore consumer confidence and preserve export markets after a string of recalls and warnings abroad over tainted toothpaste, faulty tires and other goods.

It is also the second major case in recent years involving baby formula. In 2004, more than 200 Chinese infants suffered malnutrition and at least 12 died after being fed phony formula that contained no nutrients. The discovery of the tainted milk is especially damaging because Sanlu Group Co. is China's biggest producer of powdered milk and such large companies are expected to act as industry role models for safety and quality. Shoddy and fake goods are common in China, and infants, hospital patients and others have been killed or injured by tainted or fake milk, medicines, liquor and other products.

Vice Health Minister Ma Xiaowei told reporters Monday that 1,253 infants have so far been sickened — mainly after developing kidney stones. Of those, 913 of the infants were only slightly affected, while 340 remained hospitalized and 53 cases were considered especially severe, he said. ৈhinese police said they arrested two more milk suppliers from northern Hebei province late Monday. In total, four men have been arrested, spokesman Shi Guizhong with the Hebei Provincial Security Department was quoted as saying by the official Xinhua News Agency. The newly arrested dealers were only identified by their surnames as Ma, 40, and Zhao, 43. Earlier, police said they had arrested two brothers, surnamed Geng, who ran a milk collection center in Hebei province and are accused of adding melamine, Xinhua said. They sold about three tons of contaminated milk a day, the report said.

None of the Sanlu milk powder was exported to Europe or the United States, although the company is 43 percent owned by a New Zealand dairy farmers' cooperative, Fonterra.

Fonterra, the world's biggest milk trader, says it urged Sanlu to recall the product as early as Aug. 2. Sanlu did not order a recall until last Thursday, after the New Zealand government took up the issue with China.


মন্তব্য

পলাশ দত্ত এর ছবি

আজই পাড়ার দোকানে গিয়ে সানলু কোম্পানির কোনো দুধ আছে কি না খোজ নিতে হবে।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

সুমন চৌধুরী এর ছবি

বাকিগ্রুপগুলির নামও জানা দরকার। তবে সানলুর নাম যেহেতু জানা গেছে সুতরাং দেশে এদের প্রোডাক্টের বিরুদ্ধে ব্যপক প্রচারনা দরকার। আমদানির সময় খাদ্যের মান যাচাই করা যাদের দায়িত্ব তাদেরকেও ক্লোজ করতে হবে।



অজ্ঞাতবাস

আলমগীর এর ছবি

চীনা কোন কিছুতে আমার আস্থা নাই।
এরা গতবছর ফিশার-প্রাইসকে ধরা দিছে।
তার আগে অস্ট্রেলিয়াতে বিষাক্ত টুথপেস্ট ছিল, চিন থেকে আমদানি করা।

এ দুধ যে কত বাচ্চা খাবে, আহারে! সরকারের উচিৎ দ্রুত সব রিকল করা।

শিক্ষানবিস এর ছবি

চীনারা দেশটারে খাইল। যেখানেই ভেজাল, সেখানেই চীনা। মোবাইল-কম্পিউটার থেকে শুরু করে সর্বত্র। এখন দেখি নিষ্পাপ শিশুদের খানাপিনার মধ্যেও ঢুকছে। চীনারা এইসব ফাইজলামি কবে বন্ধ করবে?

অতিথি লেখক এর ছবি

সচলায়তনে আছেন এমন কোন মিডিয়া কর্মীরা আমাদের সাহায্য করতে পারেন। আমরা তাদের দৃষ্টি আকর্ষন করতে পারি।

কল্পনা

.................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

পলাশ দত্ত এর ছবি

বিডিনিউজ২৪-এর সংবাদে তো বাংলাদেশের প্রসঙ্গটাই নাই!

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

পলাশ দত্ত এর ছবি

আমি একটা প্রচেষ্টা শুরু করছি নিউজ করার। বাংলাদেশ প্রেক্ষিত ধরে দিতে পারলেই হয়। আমি নিজেও আমার কাছাকাছির দোকানে খোজ নেবো।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

আগে তো জানতাম যে কোনো মূল্যে ব্যবসা শুধু বাংলাদেশীরা করে। এখন তো দেখি...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

আলমগীর এর ছবি

ফন্টেরার শেয়ার আছে।
কিন্তু তারাই এটা প্রকাশ করেছে। বিডি নিউজের খবর অনুসারে, তারা হেলেন ক্লার্ককে দিয়ে চিনা প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেষ পর্যন্ত সানলুতে গিয়েছে।

পলাশ দত্ত এর ছবি

দারুণ জিনিস দিছেন। আমার পরিশ্রম অন্তত অর্ধেক কমলো। এখন বিষয়টা হচ্ছে এইসব ব্র্যান্ডের তলায় আমি খালি মেড ইন চায়না খুজবো। আর দোকানি নিশ্চয়ই এখনো এতো চালাক হয় নাই!- তাই তাকেও জিজ্ঞ্যেস করবো কোত্থেকে সে জিনিসটা আনছে।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

পলাশ দত্ত এর ছবি

এই ব্র্যান্ডটা দেখতে পারলাম না। কী প্লাগ-ইন ইন্সটল করতে বলে। করলামও, কিন্তু ঠিকমতো হয় নাই।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

মুজিব মেহদী এর ছবি

চীন থেকে সব দুধ যে কাগজের প্যাকেট বা অ্যালুমিনিয়ামের ক্যানে করেই আসে তা তো নয়। অনেক দুধ তো বড়ো বস্তায় চড়েও আসে। (মাসকয়েক আগে আবুল খায়ের গ্রুপের আমদানি করা প্রায় ১২শ কোটি টাকার মেয়াদোত্তীর্ণ দুধের যে চালানটা চট্টগ্রামে ধরা খেয়েছিল, সে চালানের সব দুধই ছিল বড়ো বড়ো বস্তায় ভরা। ওই চালানের দুধও হয়ত আমরা ও আমাদের ছেলেমেয়েরা খেয়ে এতদিনে সাবাড় করে দিয়েছি। এদেশে ফলোআপ নিউজের রেওয়াজ খুব বেশি নেই। আটককৃত ওই দুধের কী পরিণতি হয়েছিল, তার কোনো সংবাদ অন্তত আমার চোখে পড়ে নি।) এদেশে এসে সেসব হয়ত ছোট ছোট কাগজ বা পলিথিনের প্যাকেট কিংবা অ্যালুমিনিয়ামের ক্যানে ঢুকে। সুতরাং দোকানে গিয়ে মেড ইন চায়না লেখা আছে কি না তা খুঁজে বিশেষ লাভ হবে বলে মনে হচ্ছে না। খোঁজ নিতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সমুদ্র বন্দর দিয়ে চীন থেকে কবে কবে এদেশে দুধ এসেছে এবং তাদের আমদানিকারক কারা। নির্দিষ্ট আমদানিকারকদের দপ্তরে সংবাদকর্মীরা হানা দিলেই সব তথ্য সরসর করে বেরিয়ে আসবে।
................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

পলাশ দত্ত এর ছবি

আমদানিকারককে সহজে খুজে পাওয়া যাবে? আমি আমার চট্টগ্রাম প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলবো ওই আটক দুধের পরিণতি সম্পর্কে। আর কোনো বুদ্ধি আছে মুজিব ভাই?

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

মুজিব মেহদী এর ছবি

ওই চালানের খবর নিতে তো আপনাদের প্রতিনিধির পাশাপাশি ঢাকাস্থ আবুল খায়ের গ্রুপকেও জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। তবে ওই চালানটি চীন থেকে এসেছিল কি না সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত নই।
................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

পলাশ দত্ত এর ছবি

থ্যাঙ্কস মুজিব ভাই। দেখি কিছু না পারার চেয়ে চেষ্টা তো করে দেখি।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

মুজিব মেহদী এর ছবি

সংশোধনী : আমার প্রথম মন্তব্যের অ্যালুমিনিয়ামের ক্যানস্থলে 'টিনের কৌটো' পড়তে হবে।
................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

ঝরাপাতা এর ছবি

ভয়াবহ সংবাদ।


যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

নজমুল আলবাব এর ছবি

এই অশ্লিল দেশটা নাকি সমাজতন্ত্রী!!!

আমার গুরুজনদের কারো কারো চেয়ারম্যান নাকি এই দেশের বাসিন্দা!!!

বরাহ শাবকদের পাছায় গরম কল্কির ছ্যাকা দেয়া দরকার। কেউ কি বলবেন কিভাবে কাজটা করা যায়?

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

রাগিব এর ছবি

চিন্তা করবেন না, ওদের শাস্তি মহা কড়া। এই সব ক্ষেত্রে সাধারণত ফাসী দেয়/গণআদালতে মারে, অথবা মালিক/ম্যানেজারেরা আত্মহত্যা করে।

----------------
গণক মিস্তিরি
ভুট্টা ক্ষেত, আম্রিকা
http://www.ragibhasan.com

----------------
গণক মিস্তিরি
জাদুনগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | শিক্ষক.কম | যন্ত্রগণক.কম

আলমগীর এর ছবি

ফিশার-প্রাইসের বেলায়, চীনা কোম্পানির মালিক আত্মহত্যা করেছিল।

সুশান্ত [অতিথি] এর ছবি

অতি প্রয়োজনীয় পোস্ট। দ্রুত সচেতনতা তৈরী করা দরকার বাংলাদেশের আনাচে কানাচে।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

বড় হয়া তো সবই ভেজাল খাইতে হবে... তাই আসলে ছোটবেলা থেকেই অভ্যাস গ্রো করানোর চেষ্টা...

সচেতনতার জন্য প্রচারটা জরুরী... কিন্তু সংবাদপত্র বা টিভি চ্যানেল তো রা করতেছেনা দেখতেছি।
সরকার যে কিছু করবো না তা তো জানিই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আকতার আহমেদ এর ছবি

এই বিষয় নিয়া আজকের প্রথম আলোর রিপোর্ট এইখানে

কীর্তিনাশা এর ছবি

আজকের দৈনিক গুলোয় এ ব্যাপারে খবর এসেছে দেখে ভাল লাগলো। এখন সরকার কি ব্যাবস্থা নেয় সেইটাই দেখার বিষয়।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

সরকার আজকে থেকে চট্টগ্রাম পোর্টে সকল চায়না থেকে আমদানীকৃত দুগ্ধজাত পন্য পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।
অলরেডি পোর্টে থাকা আর্মিদেরকে এ বিষয়ে আদেশ দেয়া হয়েছে বলে শুনলাম ।

তবে শেষ পর্যন্ত কী হয় , চিন্তায় আছি ।

মাল যে বেরুবে না বা বের হয়নি , এমন নিশ্চয়তা দেয়া যাবে না ।

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি

অরূপ, আশির দশকে সম্ভবত, চেরনোবিল বিস্ফোরণের পর
ক্ষতিকর তেজষ্ক্রি য় গুঁড়োদুধের বিশাল একটা চালান এসেছিলো বাংলাদেশে। পত্র-পত্রিকায় এর বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন হয়েছিলো বেশ জোড়ালো। তেজষ্ক্রি য় গুঁড়োদুধ ডানোর (?)কৌটোয় বিক্রির বিরুদ্ধে প্রবল জনমতের কারণে সরকার সেই দুধ বাংলাদেশে বিক্রি নিষিদ্ধ করেছিলো। মার্কেট থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছিলো সেই গুঁড়োদুধ। অসাধু অমানুষ ব্যবসায়ীরা খুব কম দামে তেজষ্ক্রি য় গুঁড়োদুধ কিনে এনে বিরাট অংকের লাভের স্বপ্ন দেখেছিলেন। ক্ষতিকর দুধ খেয়ে মানুষ আক্রান্ত হোক মরুক তাতে কি আসবে যাবে!
কিন্তু এই প্রথম ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট পিছু হটতে বাধ্য হলো।

এর কয়েক মাস পর সারাদেশের কনফেকশনারি এবং মুদিদোকান গুলোয় হঠাত করেই নতুন একটা সুস্বাদু মজাদার আইস্ক্রিম সুলভ হয়ে উঠলো। ইগলু কিংবা বেবী আইস্ক্রিমের তুলনায় সস্তা হওয়ায় মধ্যবিত্ত এবং নিম্নমধ্যবিত্তের নাগালে চলে আসা আইস্ক্রিমটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেলো। আইস্ক্রিম কর্তিপক্ষ কনফেকশনারি এবং মুদি দোকানগুলোয় বিনে পয়সায় ফ্রিজও সরবরাহ করেছিলো।

তেজষ্ক্রিয়য় গুঁড়োদুধ খাবিনা বাঙালি? ঠিক আছে দুধ না খাস তো আইস্ক্রিম খা!
বাঙালি খেয়েছিলো।
আর সেই আইস্ক্রিমটির নাম ছিলো পোলার।

হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!

সুমন চৌধুরী এর ছবি

রিটান ভাই মনে পড়িয়ে দিলেন। ১৯৮৭ সালের ঘটনা।

তবে ঘটনা হইল আমি ২০০৩ এ জার্মানী আসার আগেও সম্ভবত দোকানে পোলার দেখেছি। যদিও আগের সেই পসার নেই, তবুও বাজারে টিকে ছিল।



অজ্ঞাতবাস

হিমু এর ছবি

আমার মনে হয় এর ফলোআপ রাখাও খুব জরুরি। এই থ্রেডেই এ সংক্রান্ত পরবর্তী খবর ও তথ্য আমরা সাজাতে পারি।


হাঁটুপানির জলদস্যু

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।