আমাদের স্বভাবের একটা অদ্ভুত দিক আছে। আমরা অনেকেই সবকিছু বিনিময় মুল্যে হিসাব করি। এই জিনিষটার দাম এত, ওই জিনিষটার দাম তত, এইরকম। ভারী বাজে ব্যপার। টাকায় যার মাপ হয়না সেটা যেন নেহাত খেলো, ফালতু জিনিষ । আমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারের বাসায় নিয়ম ছিল কেবল বড় লোকের ছেলেমেয়েরা ওনার ছেলে মেয়ের সাথে মিশতে পারবে এবং ওনাদের বাসায় যেতে পারবে। গরিব গুর্বোর ছেলেমেয়ের ওনার বাসায় প্রবেশের অনুমতি ছিলনা । মানে, অত পড়াশুনো জানা মানী লোক পর্যন্ত টাকাকেই সব কিছু, এমনকি মানুষকে পর্যন্ত মাপার মাপকাঠি করে ফেলেছিলেন।
অর্থনীতিতে একটা জিনিষ পড়ায়, তাহল, মজুরি দুরকম। একটা টাকায়, অন্যটা সুবিধায় পাওয়া যায়। শ্রমিক যে মজুরি পায় তা দিয়ে সে বেশ কিছু 'সুবিধা' 'অর্জন' করতে পারে। যাকে আমরা সহজ ভাষায় কেনাকাটা করা বলি। আর কিছু সুবিধা তাকে পয়সায় না দিয়ে এমনিতেই দেয়া হয়। সেটাও কিন্তু ওই মজুরিরই অন্তর্ভুক্ত। এই যেমন থাকার জন্য বাড়ি, যাতায়াত সুবিধা এইসব। ওইরকম একটা বাড়িতে থাকতে গেলে যে টাকাটা তার দরকার হত, তা না দিয়ে ওই বাড়ীটাতে থাকার 'সুবিধা' টি তাকে দেয়া হচ্ছে। টাকায় কনভার্ট করলে সেটা কিন্তু বিরাট অঙ্ক হয়ে যায়। কিন্তু বেশির ভাগ শ্রমিকই এই ব্যাপারটা বোঝেনা। তারা শুধু 'কাউন্টেবল মানি' বা গোনা যায় এমন মজুরিটাই বোঝে। নিম্ন আয়ের শ্রমিকদের ক্ষেত্রে এটা বোধ হয় বেশি সত্যি। আর জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই এটাই পরম সত্যি বলেই দেখতে পাই।
ঢাকার লোকজনকে দেখলে মাঝে মাঝে মনে হয় একটুকরো খালি জায়গা যেন কেউ সহ্য করতে পারেনা। চারদিকে সবাই মিলে শহরটাকে নিশ্ছিদ্র করতে উঠেপড়ে লেগেছে। এক টুকরো মাটি খালি পড়ে থাকলেই ক্ষুধার্ত হায়েনার মত ঝাঁপিয়ে পড়ছে। অথচ ওই ফাঁকা মাঠটা যে স্বস্তিটা দেয়, তার মূল্যমান বিচার করবার কেউ নেই। যে দু একটা মাঠ আছে তা-ও চারদিকে দেয়াল ঘেরা। যেন খাঁচাবন্দি স্বাধীনতা। ওগুলোকে কি মাঠ বলে ?
কি কুৎসিত, অসুন্দর এই নগর। রাস্তায় হাঁটলে একটাও সুখি মুখ চোখে পড়েনা। জীবন যেন এখানে সবার ওপর বোঝা হয়ে চেপে আছে। তার ঘানি টানতে টানতেই সবার জীবনী নিঃশেষ হয়। চারদিকের ইট পাথরের মাঝে সবাই শুধু প্রাণ ধারণ করে, বাঁচেনা কেউ। মানুষগুলোর প্রাণ যেন মরে গেছে। অনেকদিন আগে একটা ছোট্ট শহরে সন্ধ্যার মুখে মুখে রিকশায় করে যাচ্ছিলাম। একটা ছোট ছেলে দেখি রাস্তায় দৌড়চ্ছে। রিকশাওলাটা হটাৎ তাকে থামিয়ে জোর ধমক, এই তুই কোন বাসার ? এখনও বাইরে! যা, বাড়ি যা। অম্নি বাচ্চাটা অপরাধী মুখ করে দে দৌড়। ওই অধিকার বোধটুকু কি সুন্দর। এই নগরে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে কি সেটা? এখানে কেউ কারো নয় । আমি তোমাকে চিনিনা, তার মানে তুমি মানুষ পর্যায়ে গোনার মতই কেউ নও। অদ্ভুত।
এই শহরটা যদি খুব সুন্দর কোন একটা শহর হতো, কেমন হত বলতো? যেমন আমরা ছবিতেই শুধু দেখি, তেমন । যদি রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠেই পাশের জানালায় পড়শির শ্যাওলাধরা ঘিনঘিনে বাথরুমের পাইপ নয়ত চিলতে বারান্দার তারে ঝোলান ব্যবহৃত অন্তর্বাস তাকিয়ে দেখতে হতনা, রাস্তাময় আবর্জনা মাড়িয়ে চলতে হতনা, চারদিকের ম্যাচবাক্সের মত সার সার খোপ খোপ বাড়িঘর দৃষ্টি ক্লান্ত করত না ! তার বদলে সাজানো রাস্তাঘাট, গোছানো দোকানপাট, যেন তুলিতে আঁকা ল্যান্ডস্কেপ দেখতে দেখতে শব্দহীন- ঝাঁকুনিহীন বাস বা ট্রেনে বেশ আয়েস করে হেলান দিয়ে বসে পেপারখানা পড়তে পড়তে অফিস যেত সবাই !
কেমন হত ?
মন্তব্য
ভুল কথা। মনের চোখ মেলে দেখুন-- দেখবেন এত জঞ্জাল, এত যান্ত্রিকতার মাঝেও কত সুন্দর, কত মনোরম গরিব একটা দেশের ছোট্ট এই শহরটা। দেখতে যদি পারেন, দেখা পাবেন সুখী মানুষেরও।
সুদূরের 'উন্নত' কোন দেশে যদি কখনো যান, নিজেই পাবেন এর উত্তর। আমি অন্তত পেয়েছিলাম। আরাম-আয়েশ বড় সস্তা জিনিস। কিন্তু কুৎসিত, অসুন্দর এই শহরের শত দুর্ভোগে ভরা জীবনেও প্রাণের যে স্পন্দন, তা বড় দুর্লভ।
বড়ই সইত্য কথা! একমত!
ধন্যবাদ মৌনকুহর। স্বীকার করছি প্রথম উদ্ধৃতিটিতে কিছু পরিমান সরলীকরণ হয়ে গেছে। খুব মোটা দাগে আমাদের শহুরে জীবনের কাঠামোগত অসুন্দরের কথা বলতে চেয়েছিলাম।
মনের চোখ মেলে দেখতে আমি জানি। তার ছাপও আমার লেখায় থাকে বলেই আমার ধারনা। আমি নিজে সব সময়েই হাজার জঞ্জালের মাঝেও জীবনের সুন্দর দিকটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। সুখি মানুষ থাকবেনা কেন, অবশ্যই আছে। এখানে প্রানের স্পন্দন একেবারেই নেই তা বলছিনা। তা না থাকলে এতগুলো মানুষ এখানে বাস করতেই পারতনা, কবেই পালিয়ে যেত। কিন্তু বৃহত্তর জীবনে সেই সুখের ছবিটা চর্মচক্ষে কমই আসে।
মনের চোখ মেলে দেখলে এত জঞ্জাল, এত যান্ত্রিকতার মাঝেও গরিব দেশের ছোট্ট এই শহরটা সুন্দর, মনোরম বোধ হতেই পারে। কারন এ হল আমাদের একদম নিজের জিনিষ। অন্য দেশের যে কেউ আমার সামনে ঢাকার বদনাম করতে এলে আমি নিজেও ঘুষিয়ে নাক ফাটিয়ে দেব নিঃসন্দেহে, কিন্তু তাই বলে এর কাঠামোগত রূপটিকে আর যাই হোক, আপনার মতে মত দিয়ে 'মনোরম' বলতে পারবোনা, দুঃখিত।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আমি অবশ্যই 'কাঠামোগত' দিকটিকে 'মনোরম' বলিনি। বললে 'মনের চোখ' নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতাম না।
দেখুন দিদি, আপনি নিঃসন্দেহে ভালো লেখেন। ভালো হয়েছে এই লেখাটাও। কিন্তু আমার চোখে বড় বেমানান ঠেকছিল কয়েকটা বিষয়। সেটা আপনি যখন ধরতে পেরেছেন, তখন তো হয়েই গেল।
শুভেচ্ছা সবসময়।
দারুন হত।
বড় শহরের মানুষগুলির ছোট ছোট মন যদি,
ছোট শহরের মানুষগুলির মনের মত বড় হয়ে যেত..
তাহলে, আরো ভাল হত!
কাঠামোগত সৌন্দর্য এক ধরনের তৃপ্তি অবশ্যই দেয় কিন্তু দুঃখিত বিষণ্ন বাউন্ডুলে, পুরোপুরি একমত হতে পারছিনা। আমি সামগ্রিকভাবে মোটা দাগে আমাদের শহুরে জীবনের অসুন্দর দিকটার কথাই বলেছি কেবল । এখানে সবার মন ছোট একথা কিন্তু বলিনি। এরকম অতি সরলীকরণ করাটা যৌক্তিক মনে হয়না আমার কাছে। ছোট শহরের সবাই বড় মনের মানুষ নয়, ঠিক তেমনি বড় শহরের সবার মন ছোট নয় কিন্তু।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
টু মেনি পিপল কম্পিটিং ফর টু লিটল/স্কেয়ার্স স্পেস এ্যান্ড রিসোর্সেস। এমনটাই তো হওয়ার কথা। মানবিক অনুভূতি ও সম্পর্ক, তার পরিশীলন ও সংবেদনশীলতা, ইত্যাদির জন্য অতি-দূরত্ব যেমন কাঙ্ক্ষিত নয় তেমনি সার্বক্ষনিক অতি-নৈকট্যও সহায়ক নয়। আর যৎসামান্য স্পেস ও রিসোর্স ও তার উচ্ছিষ্ট নিয়ে কামড়াকামড়ির ক্ষেত্রে সেই নৈকট্য যদি আবার প্রায়শই ভীষনভাবে অবিশ্বাসভাজন জীবনযুদ্ধের প্রতিযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী, এমনকি শ্রেণিবিভক্ত সমাজে শ্রেণী-শত্রুদের সাথে হয় - আর সেটা যদি হয় নির্লজ্জভাবে বেআব্রু উলঙ্গ অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি, বৈষম্য, প্রতারনা, প্রবঞ্চনা, অত্যাচার ও শোষনের ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে - তাহলে তো এমনটাই হওয়ার কথা।
আসলে অন্য আরো কিছু জিনিষের পাশাপাশি আমাদের - স্পেস দরকার। আর সেটা শুধু 'খোলা মাঠের' স্থানিক স্পেস নয়, বরং সেইসাথে দৈহিক স্পেস, মানসিক স্পেস, মানবিক স্পেস, এবং আর্থিক স্পেস। সবার জন্যই। শুধু মধ্যবিত্ত আর উচ্চবিত্তের জন্য না (কারন তাতে আর কোন কাজ হবে না)। এই স্পেসগুলি থাকলে আপনি যে সুক্ষ অনুভূতি, মূল্যবোধ আর রুচিবোধের কথা বলেছেন - সেগুলি ঐ ফাঁকা স্পেসে বিকশিত হতে পারত। এখন 'স্পেসের' অভাবে পারে না।
****************************************
বাহ্, খুব সুন্দর করে বলেছেন তো!
ধন্যবাদ মন মাঝি। এরকম গুছিয়ে আমি নিজে কখনও ভেবে দেখিনি। খুব খুব ভালো লাগলো আপনার ভাবনাটুকু।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ইঁটার উত্তরে কি দিতে হয় জানিনা তো ! পাত্থর ? ইমোতে নাই তো, এখন কি করি...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
দিব্যি হতো... তবে কিনা, নিজেকে বাদ দিয়ে অন্য কারো কথা যদি চিন্তা করবো তাহলে আর আমরা আমরা থাকবো কী করে? তাহলে তো আমরা মানুষই হয়ে যাবো... আর মানুষ হয়ে গেলে তো অনেক সমস্যা - তাহলে রুমানা মঞ্জুরের দোষ খুঁজে বের করা যাবে না, নিজের দেশের মানুষকে ঠকিয়ে বিদেশীর পকেট ভারী করা যাবে না, বাসার সামনে "ফর ফরেনার্স ওনলি" সাইনবোর্ড ঝোলানো যাবে না, বউ খুঁজতে গিয়ে রেসিজমের চূড়ান্ত প্রকাশ দেখিয়ে আবার তার স্বপক্ষে সাফাই গাওয়া যাবে না... কত ক্ষতি! তারচেয়ে মানুষ না হয়ে বাঁচাই কি ভালো নয়? পৃথিবী চুলোয় যাক, নিজের লাভ তো হচ্ছে...
@পছন্দনীয়ঃ
নিজের লাভ কি হচ্ছে আদৌ ?
মানুষ কোন বিচ্ছিন্ন প্রাণী নয়, বরং 'সামাজিক প্রাণী'। এর মানে হল আসলেও মানুষ কিন্তু একদম একা ভালভাবে বা সত্যি অর্থে বাঁচতে পারেনা। একা একা বাঁচাটা তার জন্য সবচাইতে যন্ত্রণার বলেই বোধ হয় জেলখানার ধারনাটা তৈরি হয়েছে। সেখানে তার বেঁচে থাকার উপকরণগুলো দেয়া হয়, তার পরও জেলখানায় কেউ যেতে চায়না। কারন ওখানে যাওয়া মানেই হল 'একা' হয়ে যাওয়া, যা যে কারো জন্যেই তীব্র কষ্টের। আমাদের আবেগগুলোও ওই একা না হতে চাওয়ার কথাই বলে। যেমন দেখুন, কাউকে খুব ভালবাসলে মানুষ তাকে জড়িয়ে ধরে নিজের কাছে রাখতে চায়, স্পর্শ করে পাশে থাকার নিশ্চয়তা পেতে চায় অজান্তে। মানে মানুষ একা থাকার উপযুক্ত প্রাণী নয় মোটেও। তাকে 'বাঁচতে' হলে অন্য মানুষদের নিয়েই বাঁচতে হবে। কাজেই আমাদের কাজগুলোর প্রভাব মানব জাতির ওপর কতটা প্রভাব ফেলছে তা ভেবে না দেখাটা খুব অর্বাচীনতার কাজ বলেই আমি মনে করি। অদূর ভবিষ্যতে সেই কাজের ফল তো ঘুরে সেই আমি বা আমাদের দিকেই ফিরে আসবে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
কেমন হতো? আমরা তখন সাঁঝবেলাতে জলের ধারে জলের বুকে তাকিয়ে থেকে খুঁজে নিতাম সন্ধ্যেতারা, উতাল বাতাসের আধিক্যে মাঝে মাঝে ভাবতাম - ’বড্ডো বাতাস’ পড়শীর আদরে আদরে বেড়ে উঠতো আগামী প্রজন্ম। অনেক বেশী কবি’র জন্ম হতো এ নগরে, জন্ম হতো অনেক সাহিত্যিক, প্রেমিক প্রেমিকার, প্রতিদিন একটু একটু করে মানবতাবোধ থেকে দূরে সরে যেতনা মানুষ।
কেমন হতো? আশার লতায়পাতায় আকড়ে রাখা ইচ্ছেগুলো হয়তো নতুন ইচ্ছের জন্ম দিতো!
ভালো লাগলো, শুভেচ্ছা। বেশী সিরিয়াস হয়ে গেলাম নাকি??
তানিম এহসান, জীবন অবশ্যই একটা সিরিয়াস বিষয় আর তাতে ইচ্ছেদের বাঁচিয়ে রাখাটাও খুব জরুরী। নইলে মানুষ বাঁচবে কি নিয়ে ?
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
হু!
দীপাবলি, জীবনের একটা ভয়ানক দুঃসময়ে আমি নিজেও হাড়ে হাড়ে বুঝেছি টাকা কি জিনিষ। কিছু সুখ স্বাচ্ছন্দ্য কেনার জন্য টাকা ছাড়া অন্য পথ নেই এ আমিও মানি, কিন্তু পথকেই গন্তব্য করে ফেলাটাতেই আমার ঘোর আপত্তি।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আশালতা আপু,
আপনি ঠিকই আমাদের স্বভাবের অদ্ভুত জিনিসটাকে উপলবদ্ধি করেছেন। আসলেই টাকা অনেক মুল্যবান জিনিস। টাকা না থকলে একজন অন্য জনকে মানুষ হিসেবে মুল্যায়নই করে না। জীবনের এই নির্মম সত্যটির সাথে আমার পরিচয় বেশি দিনের না। পরিচয় অল্প দিনের হলেও এর তীব্রতা বুঝতে আমার এতটুকুও সময় লাগেনি।।আর আপনি সাজানো শহর, খোলামেলা রাস্তাঘাট এর কথা বলছেন!!!!!! আরে রাস্তাঘাট ওভাবে বানালে টাকা আসবে কোথা থেকে? টাকার জন্যই তো এগুলো এত ঘিঞ্জি, নোংরা।
সবই তো টাকার জন্য..........শুধুই টাকা............সকল কিছুর নিয়ামক...............
দীপাবলি।
মানতে পারলাম না। এইখানে টাকার চেয়ে জনগণের সচেতনতা, সরকারের সদিচ্ছে বেশি প্রয়োজন।
আমি আপনাকে টাকা দিব, একজন সুখি মানুষের জামা এনে দিতে পারবেন? যত টাকাই লাগুক, আমি রাজি আছি।
============
আমি জানি না
অর্থনীতি থেকে দর্শনশাস্ত্র আউড়িয়ে বলা হচ্ছে, নিখাদ হাবিজাবি! আহা আমার কী-বোর্ড(মাথা) থেকে যদি এমন হাবিজাবি বের হতো! থাক দুঃখ-ব্যথা। এই গানটা শুনি আসেন
http://youtu.be/sFcof3V_jg4
আমিও একটা গান দিলাম, কিন্তু শর্ত হল, খারাপ লাগলে সেটা চেপে যেতে হবে। আমার পছন্দের গান তো, এই জন্যে।
http://www.youtube.com/watch?v=IAhW6b-5IkE&feature=related
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
বেজবাবা সুমন ভাইয়ের গান, উনার বেশির ভাগ গানই চরম, ভালো না লাগার কোন কারণ আছে আপু!
সুমনের গান আর বেসগিটারের কারুকাজ দারুন ভালু পাই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আসলেই চরম রাত:স্মরণীয়দা!!!!
ধুর্বাল, গোটা দেশটা যদি একদিন গ্রাম হয়ে যেতো! কিন্তু তা তো হওয়ার না। তাই হয়তো আমিই একদিন ঢাকা ছেড়ে পালিয়ে যাবো। একমাসেই হাঁপিয়ে উঠেছি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
খাইছে... আপনি দেখি স্বর্গের বর্ণনা ঢাকা শহরের কাঁধে চাপিয়ে দিলেন... সর্বনাষ!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সর্বনাষ হতে যাবে কেন ? 'পারিনা, পারবোনা' এই কথা বিশ্বাস করলে আসলেও কোনোদিনই আর পারা হবেনা; উল্টে 'পারব, পারবই' বিশ্বাসটা বুকের ভেতর রাখলে একদিন না একদিন পেরে যাবই আমি এই বিশ্বাস রাখি। একদিনে হবেনা, এক বছরে, দশ বছরে বা হয়তো একশো পঞ্চাশ বছরেও হবেনা, কিন্তু একদিন, কোন একদিন আমাদের দেশ, আমাদের শহরটাও ভীষণ সুন্দর হয়ে যাবে ঠিক ঠিক, সেই স্বপ্নটা দেখতে তো বাধা নেই।
আর তাছাড়া, স্বপ্নেই যখন খাচ্ছি, তখন বেশ করে ঘি ঢেলে পোলাও কালিয়াই খাওয়া যাক
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
নজুভাইয়ের সর্বনাশ করে দিলেন আপনি!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ঘ্যাচাং।
উফ্, কমেন্ট লাফায় কেন !
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
কত আনন্দ করে গল্প শুনতে এলুম, কিন্তুক মন ভরল না
আগেই তো সাবধান করেছিলাম। বড়দের কথা এইজন্যেই শুনতে হয়
আচ্ছা ঠিক আছে, এর পরের পোস্টে অনেক গল্প শুনিয়ে দেবখন। আশায় বাঁধি বাসা
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ইশ.....যদি শহরের ব্যালকনি জুড়ে সবুজ লতা লকলক করে বেড়ে উঠত........আশার লতা........!!!!!
হুঁ, মন্দ বলেননি শহরবালক, অন্ধকারে বাস করি বলেই বোধ হয় আলোর দিকে তাকিয়ে থাকতে ভালো লাগে...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
এই উদ্বাস্তু নগরে তাহলে খালি আমার একার শ্বাস বন্ধ হয় না; আরো মানুষেরও হয়
এখনও মানুষ আছি বলেই বোধ হয় শ্বাসবন্ধ হয়, যেদিন আর মানুষ থাকবনা সেদিন এই ঝামেলাও মিটে যাবে...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ঢাকা বসবাসের অযোগ্য ঘোষিত হতে কি আরো পঞ্চাশ বছর লাগবে? দালানকোটা কমিয়ে রাস্তার আয়তন না বাড়ালে, ঢাকা পরিত্যক্ত শহর ঘোষিত হতে খুব বেশী সময় নেবে না। এখনো তবু দুই লাখ লোককে জ্যামে আটকিয়ে ভিভিআইপি গাড়িগুলো সাইরেন বাজিয়ে ছুটে যেতে পারে। একসময় সেটাও স্বপ্ন হয়ে যাবে। ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রীকে হয়তো সামনে ট্যাংকবহর নিয়ে বোমা মারতে মারতে বেরুতে হবে বাসভবন থেকে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ঠিক জানিনা কেন, নীড় সন্ধানী, আপনার কমেন্ট পড়ে বড় দুঃখেও হাসি পেয়ে গেল...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
তবুও এই বিচ্ছিরি ঢাকায়, ঢাকা দিয়ে সব বোধ, নির্বোধের মতই থাকতে হয়, হবে, হয়তো অনন্তকাল ধরে...(হা: হা: হা: মার্কেটিং করলাম)
মার্কেটিং সাকসেসফুল।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আশালতাপু আপনিও কি পাঠকদের নি:শ্বাস ছাড়তে দিতে চাচ্ছেন না?
সে কি ?! আমি আঙুল তুলে চাঁদ দেখাচ্ছি আর আপনি তা না দেখে আঙ্গুলের খুঁত ধরছেন ?!
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
না না সেকী কথা, খুঁত কোথায় বললাম, বাক্যগঠনের উপর সেইরকম দখল থাকলেই যে শুধু পাঠকের দমবন্ধ করে আটকে রাখা যায়!!!
আমার তো ঢাকা শহরে এসে একদিন থাকলেই দম বন্ধ লাগে।
অথচ ছোটবেলা বেড়াতে আসলে কী ভালই না লাগতো!
একসময় আমারও অমন লাগত, এখন আর লাগেনা। খাঁচা সয়ে গেছে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আশায় বাঁধি বাসা
একদিন সত্যি আশা’দি স্বপ্নের ঘি ঢালা পোলাও কালিয়া রেধে আমাদের নিমন্ত্রণ করে বলবে
নে ভাই পেটটি পুরে খেয়ে নে।
আশায় বাধি বাসা
ও ও, ঐ লিখে লিখে অক্ষর দিয়ে খাওয়ানো ? সে আমি খুব পারব। এতদিনে বাংলা টাইপিং বেশ খানিকটা রপ্ত হয়ে এসেছে। কি কি খাবেন বলুন ! মোরগ মুসাল্লাম, নুরজাহানি চিকেন, তাজ কাবাব, মাটন দো পেয়াজা, গলদা চিংড়ি ভুনা আর বাটার মাখনি দিয়ে জাফরানি পোলাও রেডি করেছি। হাত মুখ ধুয়ে বসে যান। শেষ পাতে তুলোর মত নরম শিবগঞ্জের স্পেশাল চমচম, রাবড়ি, দৈ আর খাসিয়া পান। স্বপ্নেই তো খাচ্ছেন, কোলেস্টেরলের ভয় নেই, চালিয়ে যান বিন্দাস।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
সুলুপ সুলুপ
"অবাস্তব নগরী"। টি এস ইলিয়ট একদা লণ্ডন সম্পর্কে বলেছিলেন যা এখন ঢাকার জন্য প্রযোজ্য:
Unreal City,
Under the brown fog of a winter dawn,
A crowd flowed over London Bridge, so many,
I had not thought death had undone so many.
Sighs, short and infrequent, were exhaled,
And each man fixed his eyes before his feet.
উপরেরপংক্তিমালায় ভীড়ের যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, তাতে আমি ঢাকার সাথে অনেক মিল খুজে পাই।
ধন্যবাদ।
এম আব্দুল্লাহ
ধন্যবাদ এম আব্দুল্লাহ
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
"অবাস্তব নগরী"। টি এস ইলিয়ট একদা লণ্ডন সম্পর্কে বলেছিলেন যা এখন ঢাকার জন্য প্রযোজ্য:
Unreal City,
Under the brown fog of a winter dawn,
A crowd flowed over London Bridge, so many,
I had not thought death had undone so many.
Sighs, short and infrequent, were exhaled,
And each man fixed his eyes before his feet.
উপরেরপংক্তিমালায় ভীড়ের যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, তাতে আমি ঢাকার সাথে অনেক মিল খুজে পাই।
ধন্যবাদ।
এম আব্দুল্লাহ
অধিকার বোধের ব্যাপারটা ভালো লাগলো। এইটা আমিও খুব মিস করি। প্রবাস জীবনে আধচেনা শুভাকাঙ্ক্ষীর ধমক শুনলে সেই পুরানো আমেজটা পাই।
লেখা বরাবরের মতই সুপাঠ্য। কিন্তু সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিটা অনাবশ্যক মনে হচ্ছে। আপনি তো শিরোনামে বলেছেন যে হাবিজাবি। ক্যাটেগরিতেও বলা আছে ব্লগরব্লগর। তাহলে আবার সতর্কীকরণ দেওয়ার দরকার কী? বরং ভূমিকার কিছু অংশ দেখা গেলে পাঠক পোস্টের বিষয়বস্তু সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ঠিক বলেছেন, তাই ওটা সরিয়ে দিলাম।
কদিন আগে ফ্যান্টাসি কিংডমের পাশে হেরিটেজ এ বেড়াতে গিয়েছিলাম। সন্ধ্যে নামার মুখে দেখি এক কাপল ঘাসের ওপর এমন ঘনিষ্ঠ ভাবে শুয়ে আছে যে মনে হচ্ছে ওটা ওদের বেডরুম। চারদিকে সবাই হাঁটা চলা করছে তবু এতটুকু বিব্রত বোধ করছেনা। উল্টে বাচ্চাদের নানান কৌতূহলী প্রশ্নে আশেপাশের বাবামায়েরাই বিব্রত হচ্ছে। ওদের ওখানে কেউ চেনেনা বলেই বোধ হয় এতোটা দুঃসাহস দেখাতে পারছিল। এই অচেনার আড়াল পেয়েই এখানে অনেক অদ্ভুত কাজ করতে পারে মানুষ। ছোট শহরে যা বেশ অসম্ভব। কে জানে হয়তো এই পার্থিব দূরত্বটাই মানুষ হিসেবে আমাদের পরস্পরের থেকে দুরত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আফ্রিকায় ছিলাম দুই বছর তিন মাস। সেখানে অফুরন্ত সবুজ, বন্ধনহীন বাতাস, অনাবিল নির্জনতা ছিল আমার নিত্যসঙ্গী। এত কিছু পাবার পরেও যেদিন আমি দেশে ফিরছি, যেদিন আমাকে উড়িয়ে নিয়ে আসা বিমান ঢাকার মাটিতে এসে নামলো, সেই সদ্যফোটা ভোরে একপশলা বৃষ্টি নেমেছিল এই স্মৃতির শহরে। আমার মনকেও ভিজিয়ে দিয়েছিল সেই বৃষ্টি। তখন কেন জানি আমার খুব করে বলতে ইচ্ছে করেছিল,
ঢাকা আমার ঢাকা
তোমার বুকে আমার সকল স্বপ্ন এঁকে রাখা―
পরম মায়ায় তোমার মাটি চুমি
বৃষ্টি ধোয়া স্নিগ্ধ প্রাতে স্বচ্ছতোয়া তুমি।
আমাদের শহর যতই ক্লিশে হোক, সে তো আমাদেরই শহর। সেই তেল চিটচিটে বালিশে মাথা রেখেই তো আমরা স্বপ্ন দেখি।
"বলো কার তাতে কি আমরা যদি এই আকালেও........."
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
কে জানে রোমেল চৌধুরী, বোধ হয় আমিই পোষ না মানা পাখি...
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
সপ্ন দেখি .....
স্বপ্ন দেখুন তানিম এহসান, কিন্তু ঘুমিয়ে নয়, এমন স্বপ্ন দেখুন যা আপনাকে জাগিয়েই রাখবে, ঘুমোতে দেবেনা
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
কমেন্টে
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ঢাকা আমার বড় ভালোবাসার শহর। দূরে যেখানে ভাত পাওয়া খুবই কষ্টের...সেখান থেকে যাত্রা শুরু করে মানুষগুলো...একটি কাজের জন্য। এই শহর কাউকেই ফেরায় না...কাজ পেয়েও যায় মানুষগুলো...এই শহর বড়ই অকৃপণ।। আমার বড়ই আদরের । বড়ই ভালোবাসার। এই জন্যই আমি তাকে বদলাতে চাই।
দোয়া করবেন যেন পারি।।
কত কঠিন তুমি? অসাধ্য তুমি কোথায় কঠিনের মাঝে? আমি যে দেখি তুমি কেবলই আমার মাঝে...
ধন্যবাদ রাইহান। শেষ লাইনটা কি ঢাকা কে উদ্দেশ্য করে বলা, নাকি অসম্ভব কে বলা বুঝি নাই
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আপনার লেখা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। অনেক আগে থেকেই ঘোষনা দিয়ে আমি ভক্ত হয়ে আছি। আজকের লেখাটার একটা জিনিস মনের ভেতর গেঁথে গেল---যেটা ফাহিম উপরে বলেছেন---অধিকার বোধের কথাটা। রিকশাওয়ালার দৃশ্যটা চিন্তা করে কেন জানি মনটা খুব আনমনা হয়ে গেল-----
শুভেচ্ছা নিরন্তর
ধন্যবাদ তাসনীম। আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে ভীষণভাবে চাই দেশের কৃতি ছেলেমেয়েরা দেশে ফিরে আসুক সবাই... কিন্তু চোখের সামনে যা সব দেখি তা খুব হতাশাজনক। যে কজনকে ফিরতে দেখেছি কেউই ছয়মাসের বেশি থাকতে পারেনি। তাদের পক্ষেও কারন আছে অবশ্যই। একজন ফ্রেন্ডকে জানি যে অনেকবছর দেশে আসার জন্য ব্যাকুল হয়ে এখানে এসে এক মাসের মাথায় বলে, 'তোরা এখানে থাকিস কি করে, এতো ইম্পসিবল জায়গা। নিজের পুরনো ইউনিভার্সিটির কথা শুনে নাক কুঁচকে বলে ছোহ্, একটা ভাঙাচোরা বিল্ডিং, দুনিয়াতে কি দারুন দারুন সব ইউনিভার্সিটি আছে...।' এই জন্যে কেউ দেশে আসার কথা বললে কেন যেন খুব জোরে সোরে উৎসাহ পাইনা।
একদিন নিশ্চয় দিন বদলাবে...।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
...তারপরও এই শহরটাতে ফিরতে চাই, এই এতগুলো বছর পরেও মনে হয় ঢাকাতে ফিরলে যাবতীয় ভ্রমণের সমাপ্তি, ক্লান্তির অবসান।
ভালো লাগছে আপনার লেখা। লিখতে থাকুন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আসেন, যান্ত্রিক সভ্যতার মাঝে মানবতা হারানো এক ব্যার্থ গানওয়ালার কথা শুনি।
গেয়েছে আমার স্নেহাষ্পদ ছোটভাই মিজান (ওয়ারফেজ ব্যান্ডে গায়)।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আমাকে কেউ লিঙ্ক দিলে আমি সেটা ওপেন করতে পারিনা কেন জানি
ওয়ারফেজ এর বেশ কটা গান ভালো লাগে। উনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আমরা যারা এই শুন্দর শহরের কথা ভাবছি তারাও যদি শহর তা ছেরে চলে জেতে পারতাম তাহলেও হয়ত আপনার শপ্নটা আলোর মুখ দেখত।
চলে যেতে হবে কেন ? সবাইকে নিয়েই তো আমরা। নাগরিক সুবিধেগুলো আরেকটু বাড়াতে পেলেই অভিযোগের তীরটা কমে যেত।
অটঃ একটা লাইনে পাঁচটা বানান ভুল ! খুউপ খিয়াল কৈরা। নইলে ডালিমকুমার এসে এখুনি যন্ত্রে তেল ঢেলে দেবে কিন্তু।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
নতুন মন্তব্য করুন