অতিথি

পড়ার জন্য ধন্যবাদ বাওয়ানী। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন।

...আর ওমনি আমার আঙুল ব্যাথা করে কিবোর্ডের ছালবাকল তোলাটা সার্থক হয়ে গেল।

সত্যি বলতে কী, মন্তব্যের ঘরে আপনার নাম দেখে এক্টুখানি মুখ শুকিয়েছিল। সিরিয়াস সৎ পাঠকদের একটু ইয়ে লাগে কিনা। তবে মন্তব্য পড়ে দাঁত মেলেছি।

ধন্যবাদ হাসান মামুন।

একদম !

আরে বল কি ! একদম সইত্য ঘটমা।

নিয়মিত লিখতে পারলে তো ভালোই হত, কিন্তু লেখাটাই মাঝে মাঝে ভুলে গেসি মনে হয় যে ! পড়ার জন্য অনেকই ধন্যবাদ সুমাদ্রি। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল।

আটকানোর দরকারই বা কী ? ছেড়ে দিন না !

থ্যেঙ্কু উদাস দাদা। আপনি আমার লেখা মিস করেন ! আর আমি আপনাদের লেখা হিংসাই। অমন কলকলিয়ে গরগরিয়ে লিখতে পেলে তো বর্তেই যেতাম।

বা রে বা। আমি মরি আমার জ্বালায়, এদিকে সবাই হেসেই খুন। তবে কিনা পড়বার জন্যেই ঘুম কুমারকে মেলাই ধন্যবাদ।

বড়দের মাথা যে ওদের প্রিয়খাদ্য সে আর বলতে। কিন্তু এত চমৎকার বই আপনি কই পেলেন আগে সেইটা বলেন।

সেই যে 'ভুলভুলাইয়া' নামে একটা সিনেমা ছিলনা, যেখানে বিদ্যা বালান ভূতের মত নাকি সুরে বিকৃত গলায় কথা বলে ? সেইটা দেখে ওরাও শিখে নিয়েছে। কেউ বকলেই ওইরকম গলায় 'কিঁইঁইঁ !! তুঁই আঁমাঁকে বঁকা দিঁলিঁইঁইঁ !! তোঁর এঁত বঁড় সাঁহঁস ...' বলে তেড়ে মারতে আসে। ধৈর্য ধরা ছাড়া আর কোন উপায় নাই রে ভাই।

এর জবাব আমি কি করে দিই ?! সে যারা ওই ক্যাটাগরিতে পড়ে তাদের জানার কথা। তবে কিনা সর্বজনশ্রদ্ধেয় উদাস দাদা যেমন বলেন 'ভালো জিনিষ কমই ভালো'।

রে ছিদ্রান্বেষী ! আমি কি বলেছি ক্যাকটাসের ফুলে কাঁটা থাকে ?? সে ফুল দেখতে মনোহর হলেও কন্টক পরিবেষ্টিত থাকে তা জানোনা বুঝি ? নাহ্‌, অঙ্ক করে করে তোমার মাথাটা গেছে দেখছি। শারুখখানের সোনাচান্দি চ্যাবনপ্রাশ দেব নাকি হাতা খানেক ?

উত্তরায় ওভারব্রীজের কাছেই একটা আছে। খাবারের মান অত ভাল না, দাম যথারীতি চড়া।

বাংলাদেশে তো অবশ্যই। উত্তরা বা অন্য আর কোথায় আছে জানিনা, তবে ঢাকার বিডিয়ার গেটের মার্কেটের কাছাকাছি ধানমন্ডি চার বা পাঁচেও একখানা আছে। বড় রাস্তার ওপরেই। বিরাট সাইনবোর্ডওলা কালো কুচকুচে দোতলা বাড়ি। এখানেও খাবারের মান অত ভাল না, দাম যথারীতি চড়া।

থেঙ্কু অনিকেতদা। লেখায় আপনার কমেন্ট পেয়ে গেলাম মানে তো নতুন বছরের গিফট পেয়েই গেলাম। থেঙ্কু থেঙ্কু থেঙ্কুস।

হে হে হে... ইয়ে... 'তাঁদের'?! আপনার বৌ কি আসলে সিঙ্গুলার নন, প্লুরাল ?

লেখাটা হাসি ফোটাতে পেরেছে জেনে আমারও যে মন ভরে গেল।

হা হা হা... জোস ভাইগ্না ।

আয়নামতিইইইই ! কত্তদিন পর !! কী ভালো লাগলো তোমায় পেয়ে।

প্রথম প্যারা দুইবার আমি দিইনাই। অইটা ছাপাখানার ভূত। মুছে দিতেও পারছিনা, কি থেকে কি হয় ভেবে। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল তোমার জন্যেও।

থ্যাঙ্কিউ এন্ড হ্যাপি নিউ ইয়ার ব্যস্ত কবি।

কবিকে ধন্যবাদ।

ধন্যবাদস

আপনাদের গপ্পের চক্করে আবার আমায় এমন বিপদে পড়তে বলছেন ?!

আহা ফেরারী পাখির মন ভালো হয়ে যাক।

এত সুন্দর করে বললেন! বছরের শেষ দিনটা হাসিমাখানো করে দিলেন বলে অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেছা আপনাকেও।

তাই নাকি ! কই আমি নিজে বুঝিনিত ! যাহোক, কম লেখবার সাহস দেবার জন্য অনেকনেক ধন্যবাদ।

নাহয় আপনি স্নেহান্ধ, তাই বলে এমন লজ্জা দিতে হয় ?

এত চমৎকার সব আইডিয়া ওদের মাথাতেই আসা সম্ভব। ...আমার লেখা আপনাদের ভালো লাগে এ আমার সৌভাগ্য। নইলে জাত লেখিয়ে তো নই, অনেক বেশি কি করে লিখি ?

হা হা হা...যাই বলুন, বাচ্চাকাচ্চা একটু আধটু দুস্টুমি না করলেই কেমন আলুনে লাগতে থাকে।

অনেকদিন পর আপনাকে কমেন্ট করতে দেখে ভালো লাগছে। কিন্তু এতটাই বাড়িয়ে বললে তো বিপদ, শেষটায় মাটিতে পা পড়বে না যে। ভেসে ভেসে চলতে হবে।

থ্যাঙ্কু বইপাগলা। কিন্তু এরা সবাই যদি সারাজীবন এইরকমই থাকে তবে ঘর সংসার মাটি হতে বেশি দেরী নেই কিন্তু।

হ, আপ্নেরে কইসে।