স্কুল জীবন থেকে রেডিও শোনার ব্যাপক শখ আমার। রেডিও’র নানান অনুষ্ঠানে চিঠি লিখতাম, নাম শোনার অপেক্ষা করতাম। এসব স্মৃতি নিয়ে লেখার ইচ্ছেটা এখনো আছে, লিখবো আগামীতে। কৈশোরের সে সময়ে রেডিও বাংলাদেশ ঢাকা-খ চ্যানেলে দুপুর একটার ইংরেজী সংবাদের পরে থাকতো ‘নিখোঁজ সংবাদ’। হারিয়ে যাওয়া মানুষের সন্ধান বিজ্ঞপ্তি। ধীর উচ্চারণে জানানো হতো – কে কখন হারিয়ে গেছে, বয়স কতো, হারিয়ে যাওয়ার সময় গায়ে কী রকম পোশাক ছিল, কোন ভাষায় কথা বলে; এসব। বেশিরভাগের বয়স ছিল দশের নিচে। আম্মা আমাদের বলতেন, এদেরকে ছেলে-ধরা নিয়ে গেছে।
হয়তো ভয় দেখাতে বলতেন, যাতে খেলতে গেলে সাবধানে থাকি, চকলেট দেখিয়ে ডাকলে কারো সঙ্গে কোথাও না যাই...।
জানি না, ‘নিখোঁজ সংবাদ’ বিজ্ঞপ্তির হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলো ঘরে ফিরেছিল কিনা।
দুপুরে বাংলাদেশ বেতারের অনুষ্ঠান শুনি না অনেকদিন। তাই বলতে পারছি না, এখনো ‘নিখোঁজ সংবাদ’ প্রচারিত হয় কিনা। তবে মানুষ হারিয়ে যায় আমাদের ঢাকা শহরে। কেবল শিশু নয়, যুবক, মধ্য বয়সী, বৃদ্ধেরা হারিয়ে যায়; পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখি, মানুষের মুখে শুনি। স্বজন উধাও হয়ে যাওয়ার উৎকন্ঠাটা ঠিক বুঝতাম না যদি কিছুদিন আগে আমার কাজিন হারিয়ে না যেতেন।
তাঁর বয়স চল্লিশ। বিবাহিত। একমাত্র পুত্র সন্তানের বয়স সাত।
এক রাত এগারোটায় ফোন পেলাম, শনিবার ছুটির বিকেলে “হাঁটতে যাচ্ছি” বলে বাসা থেকে বেরিয়েছেন, প্রায়ই এরকম প্রায়ই বের হন, কিন্তু আর ঘরে ফেরেননি। মোবাইল ফোন বন্ধ। চেনা জানা যতো জায়গা আছে, খোঁজ নেয়া হয়েছে; পাওয়া যাচ্ছে না। এরকম নিপাট ভদ্রলোক, যিনি মোটামুটি ঘর-অফিস-ঘর করেন, কারো সঙ্গে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব-সংঘাত নেই বলেই আমরা সবাই জানি। এরকম একজন মানুষ উধাও হয়ে কোথায় যাবেন? প্রথমেই তার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করা হয়, কোনো কিছু বলে গেছে কিনা, পারিবারিক কলহ ছিল কিনা; বারবার জ্ঞান হারানো স্ত্রী জানান – সব কিছু স্বাভাবিক ছিল, কোনো সমস্যাই হয়নি। এরকম অবস্থায় মুরুব্বিদের সামাল দেয়াও কষ্ট। কান্নার রোল উঠলে আর থামাথামি নেই। এমন মধ্যরাতে আর কোথায় খোঁজ খবর করবো? এসব ভেবে ভেবে শেষে একজন গিয়ে থানায় জিডি করে আসেন। আশেপাশে কয়েকটা হাসপাতালে খবর নেয়া হয়। কোথাও নেই।
এসব করে করে ঘড়িতে রাত আড়াইটা।
কাজিনের মোবাইলে বারবার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
বন্ধ। বন্ধ। বন্ধ।
মুখে না বললেও আমাদের মনের ভেতরে নানান কু-ডাক ডাকে।
কোটি মানুষের এ ঢাকা শহরে – এতসব অলিগলির ইট-পাথরের জঙ্গলে কোথায় খোঁজ করবো?
কতো কিছু হতে পারে!
সড়ক দূর্ঘটনা হতে পারে।
ছিনতাইকারী আহত করে রাস্তার পাশে ফেলে যেতে পারে।
অপহৃত হতে পারে।
মলম পার্টির খপ্পরে পড়তে পারে।
অসম্ভব নয়, [সন্দেহজনক ভিত্তিতে] র্যা বও ধরে নিয়ে যেতে পারে।
রাত তিনটায়ও যখন কোনো খবর পাওয়া গেল না, তখন আমরা নিশ্চিত হয়ে যাই – ওপরের কিছু একটা ঘটেছে। মন্দের ভালো হিসেবে সড়ক দূর্ঘটনাকেই ভাবতে ভালো লাগে। কিন্তু, যে শহরের অলিতে গলিতে ক্লিনিক, হসপিটাল; সংখ্যায় অগুনতি, তখন কোথায় ফোন করবো? বড় সরকারী হসপিটালগুলোয় হয়তো সন্ধান নেয়া যায়, কিন্তু সেটাও সকালের আগে নয়।
অপহৃত হলে হয়তো মুক্তিপণের জন্য ফোন আসবে। এ শংকাও আমাদের মনে জাগে, হয়তো সারা রাত টেনশনে রেখে সকালে মুক্তিপণ চাইবে। হয়তো এটাও অপহরণকারীদের একটা টেকনিক। এসব আমরা কেবল নাটক-সিনেমাতেই দেখেছি, আমাদের নিজস্ব কোনো অভিজ্ঞতা নেই। ছিনতাইকারী বা মলম পার্টির খপ্পরে পড়লে পরিণতি হয়তো আরো খারাপ হতে পারে। এর কিছুদিন আগে এক টিভি চ্যানেলের রিপোর্টারকে ঢাকা থেকে তুলে নিয়েছিল মলম পার্টি, লাশ পাওয়া গেছে ৩দিন পরে আশুলিয়ায়। সন্দেহের একেবারে শেষ ইস্যুটিও অস্বাভাবিক নয়। চুয়ান্ন ধারার চেয়েও শক্তিশালী ক্ষমতা তাঁদের...।
এসব টেনশনে জেগে থেকে সে রাতে একটা সম্ভাব্য-সেবার কথা আসলো মনে।
এমন যদি কোনো সংস্থা থাকতো যারা নির্ধারিত ফি’র বিনিময়ে তথ্য দেবে। যতগুলো অস্বাভাবিক ঘটনা/দূর্ঘটনা থানায় রিপোর্ট হয়, যতগুলো দূর্ঘটনা কবলিত মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয়; তাদের একটা বিবরণ থাকবে ঐ সেবা সংস্থার কাছে। হাসপাতাল ও থানার সাথে সংস্থাটির যোগাযোগ নেটওয়ার্ক থাকবে, প্রতি আট ঘন্টা পরপর তথ্যগুলো আপডেট করা হবে। শহরের অর্ধেক হাসপাতালকে এবং সব থানাকে এ নেটওয়ার্কে যোগ করা গেলে, ‘হারিয়ে যাওয়া মানুষের’ স্বজনরা সন্ধান প্রক্রিয়ায় কিছুটা হলেও সহায়তা পাবেন। অন্ততঃ এটুকু জানতে পারবেন যে, এতগুলো থানা এবং এতগুলো হাসপাতাল জানাচ্ছে এ-ই...। অন্যভাবে চিন্তা করলে, অমন বিপদের সময়ে অনেকগুলো থানা এবং হাসপাতালে ঘোরার ঝামেলা কমে যাবে।
জানি না, বাস্তবে এ সেবা সংস্থা চালু করা সম্ভব কিনা।
কাজিন-হারিয়ে-যাওয়ার সে রাতে যখন ‘কোথায় গেলে খোঁজ পাওয়া যেতে পারে’; এমন চিন্তা যখন মাথায়-বুকে পাথর হয়ে চেপে আসে, তখন চরম কল্পনা হিসেবে এ ভাবনা মাথায় এসেছিল।
পরে মনে হয়েছে, এখনো আমাদের নিত্য নাগরিক সেবাগুলোর জন্য লাইন ধরে দাঁড়াতে হয়। যে শহরে বিদ্যুৎ-পানির সংকট, দুপুর একটায় যে শহরের বেশিরভাগ এলাকায় গ্যাসের সংকট থাকে; সে শহরে হারিয়ে যাওয়া মানুষের সন্ধানে এমন ‘সম্ভাব্য সেবা’ নিতান্তই ফ্যান্টাসি...।
সকাল সাতটায়ও কাজিনের কোনো খোঁজ পাওয়া গেল না।
কাজিনের মোবাইল ফোনটি সর্বশেষ কোন নেটওয়ার্কের অধীনে ছিল, সে তথ্য কীভাবে জানা যায় – জানতে ফোন করলাম, একটি মোবাইল ফোন কোম্পানিতে কাজ করেন এমন এক সচল-বন্ধুকে। তিনি পরামর্শও দিলেন। এর দশ মিনিট পরে খবর পেলাম কাজিনকে পাওয়া গেছে। মোবাইল ফোন অন করেছেন তিনি। রাতে এক বন্ধুর বাসায় ছিলেন, এখন অফিসের পথে আছেন।
কী হয়েছিল তার, কেন সারারাত মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল, কেন কোনো খবর দেননি; এসব জানাটাই তখন মূখ্য হয়ে ওঠে। সচল-বন্ধুটিকেও জানালাম ‘পাওয়া গেছে’। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘গেছিলো কই?’
দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম, ‘কী আর বলবো ভাই, এখন জানলাম – বৌয়ের সাথে অভিমানপর্ব...।’
সচল-বন্ধু বললেন, ‘বাসায় গিয়ে লাঠি নিয়ে দুইটারে পিটানি দেন।’
সকাল আটটায় আমাদের চরম উৎকন্ঠার ক্ষণ শেষ হয়। যতগুলো কু-ডাক মনে এসেছিল, সেগুলো সত্যি হয়নি; এটাই ছিল সে মুহূর্তের সবচে’ বড় সান্ত্বনা। ঐসব শংকার কোনো একটি সত্যি হয়ে গেলে, এ শহরে আমরা আসলেই অসহায়, খুব অসহায়।
মন্তব্য
গুড টু হ্যাভ ইউ ব্যাক, বাডি।
ঢাকায় যে কত রকম সার্ভিসের ব্যবস্থা করা দরকার সেটা বলে শেষ করা যাবে না। তাও ভালো যে তোমার কাজিনের কিছু হয়নি। মনোমালিন্য হলে ঢাকায় অনেককে এই ঢং করতে দেখেছি। কখনোই ম্যাচিউর আচরণ মনে হয়নি। তবে কঠিন মনোমালিন্যের ক্ষেত্রে আমি কি করব কে জানে!
যাক! পাওয়া গেছে আপনার ভাইকে।
খুবই কম লেখেন আপনি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তুমি বেঁচে গেলে কিংবা আমিই বেঁচে গেলাম। তোমার দীর্ঘ অনুপস্থিতির কারণে তোমাকে নিয়ে একটা লেখার চিন্তা করছিলাম। শিরোনামও ঠিক করে ফেলেছিলাম-- হারিয়ে যাওয়া শিমুল। রাতে পড়ে বিস্তারিত মন্তব্য করবোনি। অফিস থেকে।
ভাই ফিরে এসেছেন শুনে স্বস্তি লাগলো।
লেখা পড়তে পড়তে একটা ভয়াবহ সম্ভাবনার কথা মাথায় আসছিল।
আমাদের দেশে কেউ নিরাপদ নয়
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
লাঠি দিয়া পিটানি দেয়ার ব্যাপারটায় সহমত জানিয়ে গেলাম
আরে, শিমুলদা যে!
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
অনেকদিন পর লিখলেন...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চল্লিশ বছর বয়সী একজন মানুষের ঢং করার অধিকার থাকতেই পারে।
তবে আপনার ও অধিকার আছে ওনাকে ধরে একটা আড়ং ধোলাই দেবার।
আপনি কি আবার লিখতে শুরু করেছেন? তাহলে আমিও শুরু করব। সৌরভ, আর অমিতকেও ধরে আনেন।
মেম্বর, এমনকি কোন আইন আছে যে শিমুল-সৌরভ-অমিত লেখা শুরু না করলে ইউপি সদস্যদের কারো কিছু লেখা বেআইনি? অবশ্য আপনার ইউনিয়নে আপনি নিজেই এমন আইন বানিয়ে থাকলে ভিন্ন কথা। অমন কিছু করলে থাকলে বৃহস্পতিবার বেসরকারী দিবসে গণপরিষদে আপনার ক্ষমতা অপব্যবহার রহিতকরণ সংক্রান্ত একটা বিল তুলতে হবে দেখছি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ইমপিচমেন্টে পয়লা ভুট দিলাম।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পাণ্ডবদা:
একটু ঢং করলাম আর কী!
খেয়াল করে দেখলাম আমার বিরুদ্ধে কোথাও আন্দোলন দানা পাকাবার সুযোগ তৈরি হলেই মনির হোশেন সবার আগে সেইখানে গিয়া হাজির হয়।
এই বয়সে ঢং করা জায়েজ।
মনিরোশেনের দোষ কী, আপনি শালীখেলাপী না হৈলেই সে চুপ মাইরা যাইতো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পাণ্ডবদা কি চামে আমারে বুড়া কইলেন! ওহে বালিকারা ভুল বুঝবেন না, আমি মোটেও বুড়া হয়ে যাইনি।
মনির হোশেন একটা সলিড বাটপার। তার দলে গেলে ভুগবেন। সে জনৈক মাফিয়া ডনের চব্বিশ ইউরো মেরে দিয়ে ঘাপটি মেরে আছে।
শুধু পিটানি না, ঠ্যাঙ্গানিও দেওয়া উচিত কী উৎকন্ঠায়ই না কাটল পড়ার সময়
-অতীত
হ। কিছু হলেই ফুলে-ফেঁপে গিয়ে ঢোল হয়ে বসে থাকার কোনো যৌক্তিকতা নেই।
তোমার কাজিনের আচরণ অপরিপক্ক। বউকে মানসিক পীড়া দেয়ার ছলে অনেক বড় আঘাত দিয়ে ফেলেছিলো আরেকটু হলেই। পরিবারের অন্যদেরকেও।
আমাদের মেম্বরকে দেখো, কোনোদিন শুনছো এতো অত্যাচারের পরেও মোবাইল বন্ধ করে বাড়ির বাইরে গিয়ে থাকতে?
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বাইরে যাওয়ার সুযোগই তো পাই না। প্রথম সুযোগেই খাটের পায়ার সাথে বাইন্ধ্যা ফালায় আমারে।
বিশ্বাস হয় না? এই দ্যাখেন। মেম্বর গম চুরি করতে পারে কিন্তু মিথ্যা বলে না।
শেষের লাইনে "চৌধুরী সাহেব" চিক্কুরটা বাদ পড়ছে ভাইজান।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মেম্বর মহান!!
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
পাণ্ডবদা দ্যাখেন। এইটাও ঢং করতেছে। দ্যান ফিডা।
ফিডা দিতে গেলে যুদি আমারে জাপানী নিনজুৎসুর প্যাঁচ মাইরা ফালায় দেয়? এই বুড়া হাড্ডিতে চোট লাগলেতো বিপদ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
সৌরভ কি হোম মিনিস্ট্রির অনুমতির অপেক্ষায় আছেন? ব্লগিং বনাম বউ!!
সেই, কেউ যদি ইচ্ছা করে হারিয়ে যেতে চায়, তাকে খুঁজে বের করা মুশকিল।
আবার নিয়মিত লিখুন, সেই প্রত্যাশা করছি।
এই উৎকন্ঠা গুলো খুবই অস্বস্তিকর। একজন মানুষের অধিকার নেই এত গুলো মানুষকে অস্বস্তিতে ফেলা। যাই হোক, আপনিও তো হারিয়ে গিয়েছিলেন। আর কদিন পরে হয়ত আপনাকে নিয়ে কেউ লিখত " যে আন্তর্জালে মানুষ হারিয়ে যায়"।
অনন্ত
ভয়াবহ অবস্থা!
একটানে পড়ে ফেললাম। আপনি এত কম লিখেন! মাঝখানে কিছুদিন তাই আপনার পুরানো লেখাগুলো পড়েছি।
হ্যা স্যার। দুইজনরে পিটানি দেওয়া দরকার। অথবা শাস্তি - পুরো একদিন ইভা রহমানের গানের সামনে বসায়ে রাখা হবে।
ফিরে আসলেন তাহলে?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আরে!!!! এটাতো অনেক কার্যকর শাস্তি ! মনেই আছিলনা
অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম। ভালো লাগলো ফিরতে দেখে। একই সাথে স্বস্তি পেলাম আপনার ভাইয়ের সুস্থ থাকার কথা জেনে। এই শহরে আসলেই আমরা কেউ নিরাপদ নই। ভালো থাকেন। নিয়মিত লেখেন।
ওষুধ অ্যাপ্লাই কর্সিলেন পরে?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আমাদের এ শহরের পায়ে পায়ে অনিশ্চয়তা!
সত্যি খুব টেনশন হচ্ছিল চল্লিশ বছরের যুবকটির জন্য
যাইহোক
" মানুষ যদিও বিরহ কামী মিলনই মৌলিক "
--- নুশান
সবাইকে ধন্যবাদ।
চেষ্টা করবো, নিয়মিত থাকার
মন্তব্যে লাইক...
অপশনটা নাই বলে লিখে জানালুম।
পড়তে পড়তে ভয় করছিল৷ যাক সব শেষ পর্যন্ত ভালোয় ভালোয় মিটে গেছে ভাগ্যিস৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ, বস।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
মানুষ খুব অসহায় জীব। তাতে সমস্যা নাই। কিন্তু মানুষ বোকাও। আমরা একটু বেশি বোকা। তাই কমনসেন্স কাজ করে না, যেখানে যা থাকার কথা, থাকে না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
সচলায়তনে আপনার কোনো লেখা আগে পড়েছি কী না মনে করতে পারছি না
স্বাগতম...
লেখার জন্য এটা খুব ভালো একটি জায়গা, লিখতে থাকেন হাত পা খুলে
;)
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নতুন মন্তব্য করুন