অন্তর্জালে "গন্দম" গোয়ার্তুমির ব্লগস্পট লিংক

উদ্যোগটা ভালো
মন্তব্যগুলো একজায়গায় থাকলে লেখকের জন্যই বেশি সুবিধা
আর পরবর্তীতে কেউ যদি লেখককে নিয়ে কিংবা তার কাজ নিয়ে লিখতে চায় তাতে একসঙ্গে এক বাকশ রেফারেন্স

গুড

এটা দরকার ছিল ।

গন্দমার্কাইভ

পরিপূর্ণ গন্দমার্কাইভ এটা হবে না যেহেতু টিভি রেডিও আর কিছু প্রিন্ট মিডিয়ার রেফারেন্স দিতে পারছিনা।

এখানে সদ্য গন্দমের স্বাদ নেয়া পাঠকদের আলোচনা সমালোচনা প্রশংসা কিংবা গালিও মন্তব্যাকারে আসতে পারে।

পোস্টটা নিজের কাছে একটু খেলো মনে হচ্ছে বলে প্রথম পাতায় দিলাম না।

ই-বই এর মতো সাধারণ পোস্টের প্রিন্টারবান্ধব একটা ভার্সন থাকলে ভালো হতো। এটা বাবা-মাকে সহজে দেখানো যেত।

দারুণ উদ্যোগ! একসাথে মন্তব্যগুলো রেখে ভালো করেছেন। এতে লেখক এবং পাঠক উপকৃত হবেন।

অমিত ভাইয়ের বই "গন্দম" নিয়ে একটা রিভিউ লেখার খুব ইচ্ছা আছে।দেশ থেকেই লিখব লিখব করে আর লিখা হয়ে উঠেনি।এবার অবশ্য লিখেই ফেলব।
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...

এই ফাঁকে আমিও একটু নাক গলাই।
উপন্যাসটা আমি দুই নি:শ্বাসে পড়েছি। সাধারণ মানুষ থেকে দূরের ঘটনাগুলোর বর্ননা অসাধারণ।
তবে আমি অমিতকে অনুরোধ করবো উপন্যাসটা রিরাইট করতে। আমার মনে হচ্ছে এতে উপন্যাসের সাহিত্যমানের ঘাটতিটুকু পূর্ণতা পাবে।
ব্রাভো অমিত।

এটা প্রথম পাতায় নিয়ে আসেন, উদ্যোগটা প্রশংসনীয়।
গন্দম আমি পুরোটা পড়তে পারি নি। সচলে বোধহয় এগারো পর্ব দিয়েছেন, ঐটুকুই পড়া।
দেশ থেকে কিছু বই পাবার অপেক্ষায় আছি, তাতে গন্দমও আছে। আপাতত সেই অপেক্ষায় আছি।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

অমিত

আমার লেখা অন্য কেউ কোট করলে যে কী ভয়াবহ অবস্থা দাঁড়ায় তা একটু আগে ভালো করে খেয়াল করলাম

আমি বাক্যের শেষে দাঁড়ি দেই না

নতুন বাক্য (সাধারণত যা একটা দাঁড়ির পরে শুরু হয়) নতুন লাইনে লিখে দেই
কিন্তু যখন অন্য কেউ তা কোট করে লাইন ভেঙে রানিং করে দেয় তখন তা একটা দুর্বিসহ অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়

এখন খেয়াল করে দেখলাম
আমার লেখার কোটেশন পড়ে আমিই আগা মাথা বুঝতে পারছি না

সম্ভব হলে লাইন ব্রেকগুলো অথবা কোনো ডটডট অথবা অন্য কিছু দিয়ে লাইনগুলো আলাদা করলে বাক্যগুলোও আলাদাভাবে পড়া যাবে

ক্যামেলিয়া আলম

যদিও অতিথি লেখক তবু মন্তব্য করার লোভটুকু সামলাতে পারলাম না। বাংলা একাডেমীর মেলা থেকে কিনে নিলেও পড়লাম গতকাল ৫এপ্রিল। আমার বিকেলের এক কাজের সময় দেরী করিয়ে দিল বইটি। বহুদিন আগে বালিকার চন্দ্রযান _এর মধ্য দিয়ে নব্য অধুনা জাতির স্পর্শে আসতে পেরেছিলাম। মধ্যমানের জীবনযাত্রার কারণে কখনই ঐ জীবন জানতে পারিনি। কানকথা শুনেছি। গন্দম সেই স্পর্শের স্বাদ দিতে পেরেছে। অনেককাল পরে হলেও অভিনন্দন। সত্যিই ভাল লেগেছে। মনে হয়েছে বাংলাদেশের নব্য লেখকেরাও তো চমৎকার লেখে।
চমৎকার _ শুধু শেষটুকু ছাড়া। একেবারেই তাড়াহুড়া করে শেষ হয়েছে। হয়তো সত্যি না _ কিন্তু পাঠক হিসেবে মনে হয়েছে। সবগুলো চরিত্রের পরের জীবন নিয়ে জানতে চরম আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি। অনেকদিন পর বাংলাদেশী লেখকের ভাল একটা বই পড়লাম।